Pages

Saturday, June 2, 2012

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের (SEO) গুরুত্বপুর্ন কিছু বিষয়


প্রতিটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে ক্রমাগত চেষ্টা করে যেতে হয় সাইটের প্রচার বাড়ানোর জন্য। এজন্য মাসিক, ত্রৈমাসিক, বার্ষিক এধরনের লক্ষ স্থির করে কাজ করা হয়। বড় কোম্পানীতে যাদেরকে একাজের দায়িত্ব দেয়া হয় সেখানে ভিজিটরের সংখ্যা, তার ফলে লাভ ইত্যাদি হিসেব করা হয়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কাজটিই বেশ জটিল। বেশ কিছু কারনে এতে চেষ্টা করার পরও বিরুপ ফল পাওয়া যেতে পারে।
সাধারনভাবে বলা হয় মানুষের ট্রেন্ড বা প্রবনতা অনুসরন করে প্রচার বাড়ানোর উদ্দ্যোগ নেয়া। মানুষ যখন যেদিকে বেশি আগ্রহ দেকায় তারসাথে মিল রেখে সাইটে পরিবর্তন আনতে হয়। সমস্যা হচ্ছে এই পরিবর্তণ কতদিনের জন্য হিসেব করা হবে সেটা ঠিক করা।
কোন কোন বিষয়ে হঠাত করে মানুষের আগ্রহ জন্মায়। কয়েকদিন বা সপ্তাহ কোন বিষয় নিয়ে তুমুল হৈচৈ হয়। স্বাভাবিকভাবেই সেই বিষয়ের সাইটে প্রচুর ভিজিটর যায়। বাস্তবে এরসাথে মিল রেখে সাথেসাথে সাইটে পরিবর্তন আনলে লাভের পরিবর্তে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি।
সার্চ ইঞ্জিন প্রতিটি সাইটে স্ক্রল করে তার তথ্য সংগ্রহ করে। এজন্য কয়েখ সপ্তাহ তো বটেই কখনো কখনো কয়েক মাসও সময় লাগতে পারে। নতুনবাবে স্ত্রল করার আগে পর্যন্ত আগের তথ্যই ব্যবহার করে। কাজেই হঠাত করে পরিবর্তণ করলে একদিকে আগের তথ্য যেমন গুরুত্বহীণ হয়ে পড়ে তেমনি নতুন তথ্যও যোগ হয় না। দেখা গেছে হঠাত পরিবর্তনের কারনে ৫০ ভাগ পর্যন্ত ভিজিটর হারানোর ঘটনা ঘটেছে।
সহজ কথায়, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য মানুষের ঝোকের দিকে লক্ষ্য রাখা জরুরী। তবে সেই ঝোক স্বল্পকালীন ঝোক না, বড় ধরনের পরিবর্তনের সময় কমপক্ষে ৩ মাসের সময় হিসেব করে তবেই তাকে ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।

2 comments:

  1. ভালই লেগেছে তবে আর একটু বিস্তারিত হলে ভাল হত
    অপেক্ষায় রইলাম
    আরো জানতে এখানে দেখুন

    ReplyDelete
  2. Darun
    www.etc-zone.blogspot.com

    ReplyDelete