প্রথম
বাংলা মাল্টিমিডিয়া কোনটি উল্লেখ করা কঠিন। সম্ভবত একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান একই
দাবী নিয়ে সামনে আসবেন। বরং বিষয়টি এভাবে দেখা যাক, বাংলায় মাল্টিমিডিয়া তৈরী
বিষয়টিকে মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে দেখেছে। ফলে খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে
বিষয়টি। ৯০ এর দশকে শেষদিক থেকে পরবর্তী কয়েখ বছরে খুব দ্রুত বহু বাংলা
মাল্টিমিডিয়া বাজারে এসেছে। মাল্টিমিডিয়া বিষয়টি কতটা জনপ্রিয় ছিল এর প্রমান হতে
পারে তখন দ্রুত বাজারে আসা কয়েকটি কম্পিউটারভিত্তিক পত্রিকা এবং তাদের চাহিদা।
এরপর সেই উতসাহে ভাটা পরেছে, বর্তমানে সাধারন মানুষ কম্পিউটার বিষয়ক পত্রিকার খোজ
করে না। কোন কোন পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে।
এমনটা
হল কেন ?
কিছু
ব্যক্তি মাল্টিমিডিয়া বিষয়ে প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন (কারন মাল্টিমিডিয়ার
সত্যিকারের উপকারিতা তুলে ধরা, নিজের মাল্টিমিডিয়া ব্যবসা বা ট্রেনিং ব্যবসা যাই
হোক। বর্তমানের আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং প্রচারনার সাথে তুলনা করতে পারেন)।
তাদের প্রচারনার কারনে মানুষ আগ্রহি হয়েছে। সাথেসাথে একে পুজি করে নানাধরনের
ব্যবসা শুরু হয়েছে। এখানে ওখানে দেশি-বিদেশী ট্রেনিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। অনেকের
কোর্স ফি ছিল কয়েক লক্ষ টাকা। হঠাত করেই নানা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এসে হাজির হয়েছেন।
একজনের উল্লেখ করা সম্ভবত নিরাপদ কারন তিনি বর্তমানে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে
বিচারাধীন। তিনি আবির্ভুত হয়েছিলেন কালার এক্সপার্ট (রং বিশেষজ্ঞ) হিসেবে।
কম্পিউটার বিষয়ক পত্রিকায় তার বিশেষজ্ঞ পরিচিতি দিয়ে বিশেষজ্ঞ নিবন্ধ ছাপা হত
নিয়মিতভাবে।
অনেকে
হয়ত হেয়ভাবে বিশেষজ্ঞ শব্দটি উল্লেখ করায় বিরক্ত হতে পারেন। তাদেরকে অনুরোধ করতে
পারি, সেটা করার আগে এদের সত্যিকারে পরিচিতির দিকে একবার দৃষ্টি দিন। তাদের আয়ের
মুল উতস খোজ নিন। কারো মুল পেশা ব্যবসা, কারো সরকারী ঋন নিয়ে ফেরত না দেয়া, কারো
দালালী, কারো চাদাবাজি। বুয়েটের একজন খ্যাতনামা আইটি বিশেষজ্ঞ ঘুস না পাওয়ায় একটি
প্রতিস্ঠানের বিদেশে কাজ পাওয়ায় বাধা সৃষ্টি করেছেন। বুয়েটের আরেক বিশেষজ্ঞ
দায়িত্ব পেয়েছিলেন একটি সরকারী কাজের তদারকীর। তিনি সোনারগা হোটেলে ডিনার খেয়ে
পকেটভর্তি টাকা নিয়ে ফেরত গেলেন এবং রিপোর্ট লিখে দিলেন। এগুলি নিজের দেখা ঘটনা।
এরা সন্মান পাওয়ার যোগ্য নন। বরং যে ক্ষতি করেছেন এবং করছেন তার মাশুল দিতে হচ্ছে
এদেশের জনগনকে। সরকারের প্রতিটি টাকার অপচয় হলে সেটা পুরন করতে হয় সাধারন মানুষকে।
একগ্লাশ পানি খাওয়ার জন্যও সরকারকে কর দিতে হয়।
মুল
বক্তব্য হচ্ছে, মাল্টিমিডিয়ার সফল প্রচারের জন্য যেমন কিছু ব্যক্তি প্রশংসার
দাবীদার তেমনি একে বিপথগামী করার জন্যও কিছু প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি দায়ী।
এরসাথে
রয়েছে অন্যান্য কিছু কারন। সফলতার জন্য আগের সমস্যাগুলির দিকে দৃষ্টি দেয়া
প্রয়োজন। সমস্যাগুলি বিষয়গুলি একসাথে করলে হতে পারে এমন;
পাইরেসি
বিষয়ক সমস্যা
মাল্টিমিডিয়া
নির্মাতার কাছে পাইরেসি একটি দ্বন্দমুলক বিষয়। মাল্টিমিডিয়া তৈরীর জন্য বিভিন্ন
কাজের জন্য অনেক দামী সফটঅয়্যার প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে এই পরিমান বিনিয়োগ করা
কঠিন। আর এই যুক্তিতে পাইরেসি সমর্থন করলে তৈরী করা মাল্টিমিডিয়া কপি করলে কিছু
বলার থাকে না। আপনার তৈরী মাল্টিমিডিয়া মানুষ কপি করছে এবং এরফলে আপনার ক্ষতি
হচ্ছে এটা বোঝা সহজ, একই যুক্তিতে যারা বহুলক্ষ ডলার ব্যয় করে সফটঅয়্যার তৈরী
করেছে তাদের সমস্যাও মনে রাখা উচিত।
বাস্তবতা
হচ্ছে বিশ্বখ্যাত মাল্টিমিডিয়াগুলিও পাইরেসির শিকার হয়, তারপরও তারা লাভ করতে
পারে। বাংলাদেশে বাজার ছোট, তৈরী মাল্টিমিডিয়ার দাম কম। এরসাথে পাইরেসি যোগ হলে
লাভ তো দুরের কথা, খরচের টাকাও ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা।
অন্যান্য
অনেক কাজ ওপেনসোর্স সফটঅয়্যার ব্যবহার করে করা যায়। মাল্টিমিডিয়ায় এত বিভিন্ন
ধরনের সফটঅয়্যার প্রয়োজন হয় যে সব প্রয়োজন তাতে মেটে না।
বরং
এমন অবস্থার কথা ভাবা যায় যেখানে দেশী মাল্টিমিডিয়াকে পৃথক দৃষ্টিতে দেখা হবে। সিংগাপুরের
উদাহরন দিতে পারি, বাংলাদেশে যখন সিডিতে সফটঅয়্যার সরবরাহ শুরু হয়নি তখন এককপি
ফটোশপের দাম ছিল ৭ ডলার, পাশেই সিংগাপুর ডিরেক্টরীর দাম ৪০ ডলার। তারা কখনো
সিংগাপুর ডিরেক্টরী কপি করে বেশি লাভের চেষ্টা করে না। বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের কাছে
এটা আশা করতে পারেন না। এজন্য প্রশাসনের সহায়তা প্রয়োজন।
নিজে
পাইরেসির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার অন্য যে পথ থাকে তা হচ্ছে নিজেই প্রোটেকশনের
ব্যবস্থা নেয়া। যেহেতু ডিস্কভিত্তিক মাল্টিমিডিয়ার কথা বলা হচ্ছে, ডিস্ক এমনভাবে
তৈরী করা যেন শুধুমাত্র মুল ডিস্ক ব্যবহার করা যাবে, কপি করা যবে না বা কপি করলে
কাজ করবে না। এজন্য বিশেষ সফটঅয়্যার এবং মুল কাজের বাইরে অন্য দক্ষতা প্রয়োজন।
বর্তমানে অনেকে এই নিয়ম অনুসরন করছেন। ভবিষ্যতেও সম্ভবত এটাই মুল অস্ত্র হিসেবে
ব্যবহার করতে হবে।
মান
বিষয়ক সমস্যা
বাংলাদেশে
মাল্টিমিডিয়ার প্রথম যুগে মাল্টিমিডিয়া বিষয়টিই ছিল সকলের আগ্রহের। কম্পিউটারে
ভিডিও তখন নতুন বিষয়। একে পুজি করে অনেক মাল্টিমিডিয়া তৈরী করা হয়েছে যা মানসম্মত
ছিল না। তথ্যের ঘাটতি, ভুল তথ্য থেকে শুরু করে নির্মানে ত্রুটি সবই দেখা গেছে।
প্রতি সপ্তাহে নতুন মাল্টিমিডিয়া বাজারে আনা এক প্রতিস্ঠানের কথা জানি যা মাল্টিমিডিয়া
নামের মুলত স্লাইড শো। তার বক্তব্য ছিল, ভিডিও থাকলেই মানুষ কিনবে।
বাস্তবে
সেটা ঘটেনি। একসময় মানুষ জানতে চেষ্টা করেছে সেই মাল্টিমিডিয়া কতটা কাজের। অন্যদিকে
সামনে খারাপ উদাহরন দেখে মাল্টিমিডিয়া বিষয়টি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কম্পিউটার
পত্রিকার সাথে মাল্টিমিডিয়ার নামে পাইরেটেট সফটঅয়্যার বিলি করা কতটা যুক্তিসংগত
ছিল বর্তমানে উপলব্ধি করা যায়।
মান
ঠিক করার বিষয়টি জটিল। অন্যান্য ব্যবসার নিয়মের মত এই দায়িত্ব ক্রেতা নিতে পারেন।
যারা ভাল করবেন তারা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবেন এটাই হওয়ার কথা। হঠাত করেই সবাই
উচুমানের মাল্টিমিডিয়া তৈরী শুরু করবেন এটা ধরে না নেয়াই ভাল।
অনেকে
অভিযোগ করেন মাল্টিমিডিয়া নামে অনেক আজেবাজে জিনিষ বাজারে আনা হয়েছে। আমি এতে সন্তুষ্ট নই, এরচেয়ে ভাল করা সম্ভব,
এধরনের বক্তব্য কাজে সহায়ক হতে পারে। সকলেরই নিজের ভুল শোধরানোর সুযোগ পাওয়া উচিত।
বিনিয়োগ
সমস্যা
যারা
কাজ করতে চান তাদের অর্থ নেই, যার অর্থ আছে তিনি কাজ করতে চান না, একথা বাংলাদেশে
প্রচলিত। কেউ কেউ প্রতিস্ঠান গড়েন বটে সেখানে লোভের পরিমান এতই বেশি যে সৃষ্টিশীল
নির্মাতাকে প্রাপ্য সন্মান দেয়া হয় না। একজন প্রোগ্রামার সম্পর্কে একজন মালিকের
বক্তব্য, ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না। এধরনের ব্যক্তি কোন ধরনের প্রতিস্ঠান
চালানোর যোগ্যতা রাখেন না।
বাংলাদেশে
ভিডিও প্রোডাকশনের ক্ষেত্রে যন্ত্রপাতি, ষ্টুডিও, লোকবল ইত্যাদি ভাড়া পাওয়ার
ব্যবস্থা প্রচলিত। মাল্টিমিডিয়ার ক্ষেত্রে এধরনের ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের পক্ষেই
নিজস্ব বিনিয়োগের কথা ভাবতে হয় না।
এই
মুহুর্তে মাল্টিমিডিয়া তৈরীর জন্য যদি ভয়েস রেকর্ড করা প্রয়োজন হয় সেজন্য রেকর্ড
রুম, অডিও মিক্সার নানা ধরনের মাইক্রোফোন, ভয়েস ট্যালেন্ট ইত্যাদি ব্যবস্থা করা
নিজের পক্ষে সম্ভব না। আপাতত পুরো কাজ করতে হচ্ছে নিজস্ব কম্পিউটারে। মানের ওপর এর
প্রভাব পড়বে এটাই স্বাভাবিক।
প্রচার
এবং বাজারজাত করনের সমস্যা
বাংলাদেশে
একজন অভিভাবক সন্তানের হাতে কম্পিউটার গেম তুলে দেন, মাল্টিমিডিয়া কিনে দেন না।
এটা মুলত প্রচারের সমস্যা। তাদেরকে জানানো হয়নি মাল্টিমিডিয়া তার সন্তানকে আরো
দক্ষ করতে সাহায্য করবে। নির্মাতার পক্ষে একাজ করা সম্ভব না। বিপুল ব্যয়ে বিজ্ঞাপন
দেয়াও সম্ভব না। আর একজন নির্মাতা নিজের পন্যের গুনগান করবেন এটাই স্বাভাবিক।
সচেতনভাবেই
প্রচারের কাজ করা প্রয়োজন, ব্যবসায়িক কারনে না। বাংলাদেশে প্রায় সমস্ত সংবাদমাধ্যম
শুধুমাত্র ব্যবসায়িক দৃষ্টি নিয়ে প্রচার করেন। যার কাছে টাকা পাওয়া যায় তার পক্ষে
কথা বলেন, টাকা না পেলে বিপক্ষে কথা বলেন। মাল্টিমিডিয়ার রিভিউ লেখার জন্য
সংবাদপত্রকে টাকা দিতে হয় এটা লজ্জাজনক ব্যবস্থা।
মাল্টিমিডিয়া
বিক্রির ব্যবস্থায় বড় ধরনের সমস্যা রয়েছে। নির্মাতা নিজেই দোকান দিয়ে বসে বিক্রি
করতে পারেন না, তাকে নির্ভর করতে হয় যারা এধরনের ব্যবসা করেন তাদের মাধ্যমে
বিক্রির। এদের প্রায় সবাই (কিছু অডিও সিডির প্রতিস্ঠান বাদে) পাইরেটেড সফটঅয়্যারের
ব্যবসায়ী। ঢাকা শহরে এধরনের হাজারের ওপর দোকান রয়েছে। সমস্যা হচ্ছে এদের কাছে তৈরী
সফটঅয়্যার এবং কপি করা সফটঅয়্যারের পার্থক্য নেই। সেইসাথে টাকা ঠিকমত না পাওয়া সহ
নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখিন হতে হয় নির্মাতাদের। এর সমাধান প্রয়োজন। বিভিন্ন
নির্মাতা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সকলের উপযোগি কোন ব্যবস্থার কথা ভাবতে পারেন।
কেউ ব্যক্তিগতভাবে মাল্টিমিডিয়া তৈরী করলে তাকে কিভাবে সহায়তা করা যায় সেকথা কারো
ভাবা প্রয়োজন।
চাহিদা
আগে না সরবরাহ আগে এনিয়ে বিতর্ক করতে পারেন। বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ভাল
মাল্টিমিডিয়া নেই বলে মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছে না, আর মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছে না বলে
ভাল মাল্টিমিডিয়া তৈরী হচ্ছে না।
বর্তমানে
শিক্ষাব্যবস্থার সাথে কম্পিউটার-ল্যাপটপ-ট্যাবলেট-স্মার্টফোন বড় যায়গা দখল করেছে।
বিশ্বের অনেক শিক্ষাপ্রতিস্ঠানে ছাপা বইয়ের বদলে ই-বুক ব্যবহার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ এখনো ই-বুকের দিকে যাত্রা শুরু করেনি। বাংলাদেশে অনেক জানা সমস্যার
সমাধান হয় না বা হচ্ছে না। সেদিকে দৃষ্টি দেয়াও হচ্ছে না।
মাল্টিমিডিয়া
এমন একটি বিষয় যাকে এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। পড়ামোনা এবং বিনোদন একসময়
মাল্টিমিডিয়াভিত্তিক হবে এতে সন্দেহ করার কোন কারন নেই। একসময় এর উন্নতি করতেই
হবে। যত আগে শুরু করা যায় ততই ভাল। বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের
সুযোগ হতে পারে এর মাধ্যমে।
মাল্টিমিডিয়া
তৈরী অন্য প্রোগ্রামিং থেকে কিছুটা আলাদা। অনেকে বলেন মাল্টিমিডিয়া অথরিং। অথার
অর্থ লেখক, কাজেই যিনি মাল্টিমিডিয়া তৈরী করেন তিনি বইয়ের লেখকের মত লেখক।
আগামী
পর্বে মাল্টিমিডিয়া অথরিং কাজে যে সফটঅয়্যারগুলি বেশি প্রচলিত সেগুলির পরিচিতি
তুলে ধরা হবে।
it is a informative post and a skilled writers post
ReplyDeleteNepal Beauty in the comment.
What should I learn to do Logo Design?
ReplyDeleteসাধারনভাবে লোগো তৈরীর জন্য কেবলমাত্র ইলাষ্ট্রেটর ব্যবহার করা হয়। এবিষয়ে কয়েকটি পোষ্ট আছে।
Deleteইলাষ্ট্রেটরে লোগো ডিজাইন বিষয়ে একটি বই লেখার ইচ্ছে আছে। আগামীতে পাবেন আশা করি।
আমি এই মুহুর্তে একটা ফটোশপের বই কিনে প্রাক্টিস করছি। তাহলে কি ইলাস্ট্রেটর শিখবো? অনেককেই বলতে শুনেছি যে দুইটা প্রায় একই।
ReplyDeleteআপনি লোগো ডিজাইন নিয়ে বই লিখলে খুবই ভালো হয়। সেই সাথে একটা অনুরোধ করতে চাই। বইটিতে যেন কিছু প্রজেক্টও থাকে। অর্থাত আপনি পূর্বে যেসব লোগো তৈরি করেছেন সেগুলো তৈরির ধারাবাহিক প্রক্রিয়া উল্লেখ থাকে। সেই সাথে যেসব সাইটে লোগো ডিজাইনের কাজ করা হয় সেখানে কিভাবে সাবমিট করতে হয় সেটাও বলা হয়। ধন্যবাদ।
ফটোশপ বিটম্যাপ ভিত্তিক, ইলাষ্ট্রেটর ভেক্টর ভিত্তিক কাজের সফটঅয়্যার। সেকারনেই একই কোম্পানীর দুটি আলাদা সফটঅয়্যার। মিল হচ্ছে ইন্টারফেস এবং টুলগুলি একইভাবে সাজানো।
Deleteশেখার জন্য শুরুতে ফটোশপ, মোটামুটি শিখে তারপর ইলাষ্ট্রেটর শেখা সুবিধেজনক। আমি লিখব মুলত কোন ধরনের লোগো কিভাবে তৈরী করা হয় এধরনের প্রজেক্ট নিয়ে। সেখানে ইলাষ্ট্রেটরের ব্যবহারপদ্ধতি শেখানো হবে না। ইলাষ্ট্রেটর মোটামুটি জানলে তাকে বিভিন্ন ধরনের লোগো তৈরীর কাজে কিভাবে ব্যবহার করা যায় সেটাই মুল বিষয় হিসেবে থাকবে।