যোগাযোগের জন্য ই-মেইল অত্যন্ত কার্যকর একটি ব্যবস্থা। কাউকে কিছু জানানো প্রয়োজন হলে সেটা লিখে মেইল করুন, তিনি সাথেসাথেই পাবেন অথবা যখন সময় পাবেন তখন দেখে নেবেন। ফোনের মত সেই মুহুর্তেই তাকে কাজ বাদ দিয়ে পড়তে হবে না। যদি কোন ডকুমেন্ট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি পাঠাতে চান তাহলেও সমস্যা নেই, ইমেইলের সাথেই এটাচ করে পাঠিয়ে দিন।
বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ যে ইমেইল ব্যবহার করে সেগুলি বিনামুল্যের। মাইক্রোসফট, গুগল, ইয়াহু এরা বিনামুল্যে এই ইমেইল ব্যবহারের সুযোগ দেয়। ব্যবহারের জন্য আপনার কাজ তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের নাম-ঠিকানা লিখে একটি ফরম পুরন করা। বদলে আপনি পাবেন নিজস্ব একটি ইমেইল এড্রেস। সেটা ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন বিশ্বের যে কোন যায়গায়, কম্পিউটার কিংবা মোবাইল ফোনে। এই ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে ব্লগ তৈরী করতে পারেন কিংবা পে-পলের মত সেবা ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করতে পারেন।
কেউ কেউ নিজে ইমেইল একাউন্ট খুলতে সমস্যায় পড়েন। তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল। ঠিক কিভাবে একাউন্ট তৈরী করতে হয় জেনে নিন;
. Create an account বাটনে ক্লিক করুন। একটি ফরম পাওয়া যাবে।
. ইমেইল এড্রেস হিসেবে যে নাম ব্যবহার করতে চান সেটি টাইপ করুন।
নাম অবশ্যই পুরোটা ছোটহাতের অক্ষরে হতে হবে। যেহেতু বহু মানুষ এই মেইল ব্যবহার করে সেহেতু সরাসরি আপনার নাম ব্যবহারের সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা কম। হয়ত আগেই কেউ সেটা ব্যবহার করেছে। নামের সাথে সংখ্যা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। নামের মধ্যে একটি ডট (.) ব্যবহার করা যায়। যে নাম ব্যবহার করতে চান সেটা পাওয়া যাবে কিনা জানার জন্য check availability বাটনে ক্লিক করুন।
নাম অবশ্যই পুরোটা ছোটহাতের অক্ষরে হতে হবে। যেহেতু বহু মানুষ এই মেইল ব্যবহার করে সেহেতু সরাসরি আপনার নাম ব্যবহারের সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা কম। হয়ত আগেই কেউ সেটা ব্যবহার করেছে। নামের সাথে সংখ্যা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। নামের মধ্যে একটি ডট (.) ব্যবহার করা যায়। যে নাম ব্যবহার করতে চান সেটা পাওয়া যাবে কিনা জানার জন্য check availability বাটনে ক্লিক করুন।
. যে পাশওয়ার্ড ব্যবহার করতে চান সেটি টাইপ করুন।
পাশওয়ার্ড কমপক্ষের ৮ অক্ষরের হতে হবে। অক্ষর এবং সংখ্যা মিলিয়ে এমন পাশওয়ার্ড ব্যবহার করুন যেটা কেউ অনুমান করে ব্যবহার করতে পারবে না।
পাশওয়ার্ড কমপক্ষের ৮ অক্ষরের হতে হবে। অক্ষর এবং সংখ্যা মিলিয়ে এমন পাশওয়ার্ড ব্যবহার করুন যেটা কেউ অনুমান করে ব্যবহার করতে পারবে না।
. পাশওয়ার্ডটি পুনরায় টাইপ করে নিশ্চিত হন সেখানে ভুল করেননি। এরপর কোথাও সেটা লিখে রাখুন।
. প্রতিবার ইমেইল দেখার জন্য যদি নাম-পাশওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করতে না চান তাহলে Stay signed in টিক চিহ্ন দিন। একবার লগ-ইন করলে পরবর্তীতে সরাসরি একাউন্ট ব্যবহার করা যাবে।
শুধুমাত্র নিজের কম্পিউটারে একাজ করবেন। কম্পিউটার যদি একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করে তাহলে এটা না করাই ভাল। সেক্ষেত্রে অন্যরাও আপনার মেইল দেখার সুযোগ পাবে।
শুধুমাত্র নিজের কম্পিউটারে একাজ করবেন। কম্পিউটার যদি একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করে তাহলে এটা না করাই ভাল। সেক্ষেত্রে অন্যরাও আপনার মেইল দেখার সুযোগ পাবে।
. কখনও পাশওয়ার্ড ভুলে গেলে সেটা জানার জন্য একটি সিকিউরিটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন এবং উত্তরের যায়গায় সেটি লিখে দিন। যেমন কোন ব্যক্তি বা যায়গার নাম।
. কোন সমস্যা হলে সমাধানের জন্য অপর ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করতে পারেন। ইমেইল এড্রেস টাইপ করে দিন Recovery email এর যায়গায়।
. আপনার দেশ সিলেক্ট করুন।
. Word Verification এর যায়গায় কয়েকটি অক্ষর লেখা রয়েছে। অক্ষরগুলি নিচের ঘরে টাইপ করে দিন।
মুলত অটোমেটেড ব্যবস্থায় ইমেইল একাউন্ট খোলা থেকে বিরত রাখার জন্য এটা করা হয়।
মুলত অটোমেটেড ব্যবস্থায় ইমেইল একাউন্ট খোলা থেকে বিরত রাখার জন্য এটা করা হয়।
. গুগলের নিয়মাবলী পড়ে দেখুন। তাদের নিয়মের পরিপন্থী কিছু দেখলে তারা আপনার একাউন্ট বাতিল করতে পারে।
. সবশেষে I accept. Create my account বাটনে ক্লিক করুন।
উল্লেখ করা কাজগুলি যদি ঠিকভাবে করা হয় তাহলে আপনার একাউন্ট তৈরী হবে। ইমেইল পাঠানো কিংবা রিসিভ করার জন্য আপনাকে সাইটে আসতে হবে।
উইন্ডোজের Outlook Express কিংবা অন্যান্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করে জিমেইল ব্যবহার করা যায়। আরেকটি টিউটোরিয়ালে সেটা বর্ননা করা হয়েছে।
মাইক্রোসফটের হটমেইল কিংবা ইয়াহু মেইল ব্যবহারের পদ্ধতি মোটামুটি একই রকম।
ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্ট করার জন্য। আমি অনেক দিন ধরে এই রকমের একটি পোষ্ট খুঁজছিলাম। আপনার এই পোস্ট অনেক উপকারে আসবে আমার বিশ্বাস। এর আগেও একটা টিপস্ পেয়েছিলাম। এই টিপসইটও অনেক উপকারী। যার দরকার হবে দেখতে পারেন। আবারো লেখককে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। তবে এরকম আরো একটি লেখা পড়েছিলাম ।। এখানে> http://muktomoncho.com/archives/1519
ReplyDeleteEnter your comment...ভাই ধন্যবাদ
ReplyDeleteএকসময় আমি নিজেও জি মেইল একাউন্ট খুলতে হয় কিভাবে জানতাম না, তখন এই ধরণের লেখা খুজতাম। আপনার লেখা দেখে ভালো লাগলো
ReplyDelete