বলা হয় প্রতিটি
ফ্রিল্যান্সারের নিজস্ব ব্লগ থাকা উচিত। সেখানে নিজের কাজের নমুনা রেখে সহজেই
ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সাররা বিষয়টা জানেন। যারা ফ্রিল্যান্সিং নতুন শুরু
করেছেন তাদের প্রশ্ন থাকতে পারে নিজের ব্লগ তৈরীর সেরা পথ কি।
ব্লগ তৈরীর কথা
বললে দুধরনের পদ্ধতির বিষয় চলে আসে। একটি নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করে সেখানে
ব্লগ তৈরী। এজন্য প্রতিবছর টাকা দিতে হয়। অপরটি ব্লগার, টুম্বলার, উইবলি কিংবা
ওয়ার্ডপ্রেস এর মত বিনামুল্যের সেবা ব্যবহার করে ব্লগ তৈরী।
বর্তমানে
বিনামুল্যের ব্লগিং আলোচনার গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয়। অনেকেই বলেন এটাই সেরা
পদ্ধতি। বিনামুল্যের ব্লগের সুবিধা এবং অসুবিধা কি কি তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
বিনামুল্যের
ব্লগের সুবিধা
.
খরচ নেই
সবচেয়ে বড় সুবিধে হচ্ছে এরজন্য কোন খরচ নেই। ডোমেন-হোষ্টিং এর জন্য বছরের ১০০ ডলার কিংবা আরো বেশি খরচ হতে পারে। নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য এই ব্যয় বহন করা কঠিন। বিনামুল্যের ব্লগে খরচ নিয়ে ভাবতে হয় না।
সবচেয়ে বড় সুবিধে হচ্ছে এরজন্য কোন খরচ নেই। ডোমেন-হোষ্টিং এর জন্য বছরের ১০০ ডলার কিংবা আরো বেশি খরচ হতে পারে। নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য এই ব্যয় বহন করা কঠিন। বিনামুল্যের ব্লগে খরচ নিয়ে ভাবতে হয় না।
.
স্প্যাম
ট্রাকিং
যে কোন ব্লগ বা ওয়েব সাইটের একটি বড় সমস্যা স্প্যাম আক্রমন। বিনামুল্যের ব্লগে এজন্য ভাবতে হয় না। ব্লগসেবা যারা দেন তারা নিজেরাই এবিষয়ে ব্যবস্থা নেন।
যে কোন ব্লগ বা ওয়েব সাইটের একটি বড় সমস্যা স্প্যাম আক্রমন। বিনামুল্যের ব্লগে এজন্য ভাবতে হয় না। ব্লগসেবা যারা দেন তারা নিজেরাই এবিষয়ে ব্যবস্থা নেন।
.
সব ধরনের
সমাধান পাওয়া
বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবহার করেন বহুসংখ্যক মানুষ। তাদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। যে সমস্যাই হোক, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবহার করেন বহুসংখ্যক মানুষ। তাদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। যে সমস্যাই হোক, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
.
সাইট তৈরী সহজ
বিনামুল্যের ব্লগিং এর জন্য বিশেষ কিছু জানা প্রয়োজন হয় না। কোন ধরনের কোড না শিখেও সব কাজ করা যায়।
বিনামুল্যের ব্লগিং এর জন্য বিশেষ কিছু জানা প্রয়োজন হয় না। কোন ধরনের কোড না শিখেও সব কাজ করা যায়।
.
বিনামুল্যের
থিম-টেম্পলেট
বিনামুল্যের সবস্ত ব্যবস্থায়ই অনেক আকর্ষনীয় থিম দেয়া হয়। যার যে ধরনের ব্লগ প্রয়োজন তারসাথে মানানসই থিম ব্যবহার করে পছন্দমত সাইট তৈরী করে নেয়া যায়।
বিনামুল্যের সবস্ত ব্যবস্থায়ই অনেক আকর্ষনীয় থিম দেয়া হয়। যার যে ধরনের ব্লগ প্রয়োজন তারসাথে মানানসই থিম ব্যবহার করে পছন্দমত সাইট তৈরী করে নেয়া যায়।
এই কথাগুলি
শুনে মনে হতে পারে এরচেয়ে ভাল আরকিছু হতে পারে না। বাস্ত বিনামুল্যের ব্লগের বিছু
সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
.
বিজ্ঞাপন
যারা বিনামুল্যের ব্লগিং সেবা দিচ্ছেন তারা তাদের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। নিজেদের আয়ের জন্য তারা একাজটি করেন।
যারা বিনামুল্যের ব্লগিং সেবা দিচ্ছেন তারা তাদের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। নিজেদের আয়ের জন্য তারা একাজটি করেন।
.
অতিরিক্ত ফি
বিশেষ সুবিধা পাওয়ার জন্য ফি দিতে হতে পারে। যেমন কিছু ফি দিয়ে তাদের বিজ্ঞাপন বন্ধ করা যায়।
বিশেষ সুবিধা পাওয়ার জন্য ফি দিতে হতে পারে। যেমন কিছু ফি দিয়ে তাদের বিজ্ঞাপন বন্ধ করা যায়।
.
সীমাবদ্ধতা
কোন কোন কাজে সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে বিজ্ঞাপন বা এধরনের কোন লিংক ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হয় না।
কোন কোন কাজে সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে বিজ্ঞাপন বা এধরনের কোন লিংক ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হয় না।
.
পরিবর্তন
তারা তাদের ব্যবস্থায় কোন পরিবর্তন আনলে ব্যবহারকারীকে তারসাথে মিল রেখে পরিবর্তন আনতে হয়।
তারা তাদের ব্যবস্থায় কোন পরিবর্তন আনলে ব্যবহারকারীকে তারসাথে মিল রেখে পরিবর্তন আনতে হয়।
.
ব্যবসা
কোন ব্যবসার সাথে ব্লগের সম্পর্ক থাকলে ব্যবসা হস্তান্তরের সাথেসাথে বিনামুল্যের ব্লগ হস্তান্তর করা যায় না।
কোন ব্যবসার সাথে ব্লগের সম্পর্ক থাকলে ব্যবসা হস্তান্তরের সাথেসাথে বিনামুল্যের ব্লগ হস্তান্তর করা যায় না।
প্রশ্ন উঠতেই
পারে, তাহলে সমাধান কি ?
বিনামুল্যের
ব্লগ থেকে যে সুবিধাগুলি পাওয়া যায় সেগুলি ব্যবহার করতে কোন আপত্তি থাকার কথা না।
যেমন ব্লগার ব্লগে সবধরনের সুবিধা ব্যভহার করা যায়। ব্লগকে সরাসরিই ব্যবসায়িক ব্লগ
হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তারপরও যদি কখনো নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করা
প্রয়োজন হয় তাহলে সেখানে সরিয়ে নেয়া যায়। এমনকি বিনামুল্যের ব্লগার ব্লগকে নিজস্ব
ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে পরিনত করা যায়।
যে ব্যবস্থায়ই
যান না কেন, তাদের নিয়মগুলি ভালভাবে জেনে নিন। এদের মধ্যে কোনটি আপনার জন্য সবচেয়ে
উপযোগি সেটা জেনে ব্যবহার করুন।
খুবই সুন্দর একটি পোস্ট
ReplyDeleteব্লগ নিয়ে আর একটু বেশি আশা করছি
যেমনঃ বাংলা ব্লগ এর জন্য এডসেন্স ব্যবহার করার
কবে যে গুগল মামার আজ্ঞা পাব! আমিন
সময় পেলে আমার ব্লগটা দেখে আসুন
thanks vai many many thanks
ReplyDeletesuja chittagong
অনলাইনে আয়ের প্রশিক্ষণ বিষয়ক ফ্রি আউটসোর্সিং সেমিনার
ReplyDelete--------------------------------------------------------
তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে ইন্টারনেটে প্রতিদিন ৪/৫ ঘণ্টা কাজ করে ঘরে বসে সুনিশ্চিত আয়ের সহজ কিছু কৌশল ও পেমেন্ট পদ্ধতি হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের উপর এক কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে আগামী ২৯শে জুন (IPL Edu) ইনস্টিটিউট অফ প্রফেশনা লারনিং সেন্টারে।
আপনারা যারা উক্ত “ফ্রি আউটসোর্সিং সেমিনারে” অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী তারা এই ব্লগে কমেন্টস এর মাধ্যমে আপনার নাম, ইমেল এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে কোপন কোড সংগ্রহ করুন।
বিঃদ্রঃ আসন সংখ্যা সীমিত তাই আপনার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এখনই রেজিষ্ট্রেশন করুন।
জরুরী প্রয়জনে কল করুনঃ ০১৯৭৮-৫৯৯ ৬৬৫ এবং ০১৫৫৮-৫৯৯ ৬৬৫ এই নাম্বারে।
আউটসোর্সিং শিখুন ঘরে বসে আয় করুন।
আপনি ব্লগারের টেম্পলেট ডাউনলোডের জন্য একটি সাইট দিয়েছেন। এসব টেম্পলেট কিভাবে সেট করতে হবে? আর সেট করার পর পোস্ট আর গ্যাজেটগুলি কি নতুন করে বসাতে হবে?
ReplyDeleteএই ব্লগে যে রকম Blogging and Earning এবং Photoshop ইত্যাদি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা আছে সে রকম করতে চাইলে কি করতে হবে?
ReplyDeleteমেনু হিসেবে ব্যবহার করা পেজগুলিকে বলে static pageG. তৈরী করতে হয় Layout - Pages - Edit থেকে।
Deleteটেম্পলেট ইনষ্টল করার একটি টিউটোরিয়াল দেয়া আছে। প্রয়োজনে ব্লগারের পুরনো ইন্টারফেস ব্যবহার করুন (ওপরে ডানদিকে গিয়ার আইকনে ক্লিক করে)। নতুন টেম্পলেটে ব্লগের বর্তমান সেটিং ঠিক থাকে তবে নতুন টেম্টলেট অনুযায়ী অতিরিক্ত কিছু যোগ হতে পারে।