ব্লগিং যখন
শুরু হয় তখন নিশ্চয়ই তাকে আয়ের মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হত না। এমনকি কিছুদিন
আগেও ফেসবুককে আয়ের মাধ্যম মনে করা হত না। এখন হচ্ছে। শখ হিসেবে শুরু করলেও একসময়
তাকে আয়ের উতস হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্লগিং থেকে আয়ের সুযোগ ফেসবুক থেকে অনেক
বেশি। অনেকেই আয় করবেন একথা ভেবেই ব্লগিং শুরু করেন।
সমস্যা হচ্ছে,
সব ব্লগ থেকে আয় হয় না। কিংবা অন্যকথায় সবাই ব্লগিং এ সফল হন না। ব্লগকে আয়ের উতস
হিসেবে ব্যবহারের জন্য কি বৈশিষ্ট প্রয়োজন তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
শুরুতেই দেখা
যাক ব্লগ থেকে আয় করা যায় কতভাবে;
.
বিজ্ঞাপন
ব্যবহার করে
সব ব্যবসার জন্যই প্রচার প্রয়োজন। এজন্যই সংবাদপত্র-টিভি চ্যানেলগুলি ব্যবসার সুযোগ পায়। স্বাভাবিকভাবেই ইন্টারনেট একই কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। অনেক দেশেই সংবাদপত্র-টিভি মার খাচ্ছে ইন্টারনেটের কাছে। কাজেই জনপ্রিয় সাইট থাকার অর্থ বিজ্ঞাপন পাওয়া, আর বিজ্ঞাপন মানেই আয়।
সব ব্যবসার জন্যই প্রচার প্রয়োজন। এজন্যই সংবাদপত্র-টিভি চ্যানেলগুলি ব্যবসার সুযোগ পায়। স্বাভাবিকভাবেই ইন্টারনেট একই কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। অনেক দেশেই সংবাদপত্র-টিভি মার খাচ্ছে ইন্টারনেটের কাছে। কাজেই জনপ্রিয় সাইট থাকার অর্থ বিজ্ঞাপন পাওয়া, আর বিজ্ঞাপন মানেই আয়।
.
বিজ্ঞাপন
নেটওয়ার্ক থেকে
ইন্টারনেটে আয় এবং গুগল এডসেন্স প্রায় সমার্থক শব্দ অনেকের কাছে। আপনি সরাসরি বিজ্ঞাপনদাতার সাথে যোগাযোগ করতে পারছেন না, গুগলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। তারা আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন যোগ করবে, ভিজিটর ক্লিক করলে আপনার নামে টাকা জমা হবে।
ইন্টারনেটে আয় এবং গুগল এডসেন্স প্রায় সমার্থক শব্দ অনেকের কাছে। আপনি সরাসরি বিজ্ঞাপনদাতার সাথে যোগাযোগ করতে পারছেন না, গুগলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। তারা আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন যোগ করবে, ভিজিটর ক্লিক করলে আপনার নামে টাকা জমা হবে।
.
এফিলিয়েশন থেকে
বহু কোম্পানী তাদের প্রচারের জন্য ব্লগের ওপর নির্ভর করে। ব্লগে তাদের লিংক রাখবেন, সেই লিংক ব্যবহার করে তাদের সাইটে গেলে ব্লগার টাকা পাবেন। কখনো লিংক ক্লিক করলেই, কখনো কিছু বিক্রি হলে সেখান থেকে কমিশন ইত্যাদি।
বহু কোম্পানী তাদের প্রচারের জন্য ব্লগের ওপর নির্ভর করে। ব্লগে তাদের লিংক রাখবেন, সেই লিংক ব্যবহার করে তাদের সাইটে গেলে ব্লগার টাকা পাবেন। কখনো লিংক ক্লিক করলেই, কখনো কিছু বিক্রি হলে সেখান থেকে কমিশন ইত্যাদি।
অন্য আয়ের
বিষয়ে না গিয়ে আয়ের বিষয়টি বিশ্লেষন করা যেতে পারে। ব্লগ জনপ্রিয় হতে হবে। সেখানে
প্রচুর আগ্রহি ভিজিটর যেতে হবে। আরো নির্দিষ্ট ভাবে উল্লেখ করলে, দৈনিক ১ হাজার
ভিজিট না হলে সেই ব্লগ থেকে বাস্তবসম্মত আয় আশা করা যায় না।
কাজেই ব্লগ
থেকে আয়ের প্রথম শর্ত, বেশি সংখ্যক ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। ভিজিটর যত বেশি আয়ের
সম্ভাবনা তত বেশি।
বেশি ভিজিটর
পাওয়ার শর্ত উচু মানের ব্লগ তৈরী করা। সেখানে এমন কিছু রাখা যার আকর্ষনে ভিজিটর
যাবেন।
ব্লগ থেকে আয়ের
প্রধান শর্ত এটাই। এরসাথে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অন্যান্য করনীয় বিবেচনায় আনতে
পারেন। এবিষয়ে অনেকগুলি পোষ্ট রয়েছে বাংলা-টিউটর সাইটে। বরং কখন আয় করা যায় না
সেটা একবার দেখে নেয়া যাক।
.
যথেষ্ট ভিজিটর
না পাওয়া
ব্লগে যথেষ্ট ভিজিটর আনার ব্যবস্থা না করে আয় আশা করতে পারেন না। ভিজিটর বেশি না হলে সেখানে বিজ্ঞাপন পাওয়ার সুযোগও কম। নিয়মিত ভিজিটরের পরিসংখ্যান দেখুন এবং ভিজিটর বাড়ানোর জন্য যাকিছু করা সম্ভব করুন।
ব্লগে যথেষ্ট ভিজিটর আনার ব্যবস্থা না করে আয় আশা করতে পারেন না। ভিজিটর বেশি না হলে সেখানে বিজ্ঞাপন পাওয়ার সুযোগও কম। নিয়মিত ভিজিটরের পরিসংখ্যান দেখুন এবং ভিজিটর বাড়ানোর জন্য যাকিছু করা সম্ভব করুন।
.
এডসেন্স
ব্যবহারের সুযোগ না পাওয়া
দুঃখজনক সত্য হচ্ছে যে এডসেন্স থেকে বিপুল পরিমান আয় করা যায় একথা প্রচলিত থাকলেও বাংলা ব্লগে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ নেই। যে ভাষাগুলির জন্য এডসেন্স বিজ্ঞাপনের অনুমোদন দেয়া হয় সেখানে বাংলার নাম নেই (এখন পর্যন্ত)। কাজেই বাংলায় ব্লগ করে এডসেন্স ব্যবহারের আশা করবেন না।
দুঃখজনক সত্য হচ্ছে যে এডসেন্স থেকে বিপুল পরিমান আয় করা যায় একথা প্রচলিত থাকলেও বাংলা ব্লগে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ নেই। যে ভাষাগুলির জন্য এডসেন্স বিজ্ঞাপনের অনুমোদন দেয়া হয় সেখানে বাংলার নাম নেই (এখন পর্যন্ত)। কাজেই বাংলায় ব্লগ করে এডসেন্স ব্যবহারের আশা করবেন না।
.
ইন্টারনেটে
কেনাকাটার ব্যবস্থা না থাকা
ব্লগে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে কিছু বিক্রির জন্য (পন্য বা সেবা)। কেউ আগ্রহি হলে তবেই সেখানে ক্লিক করবেন, কিছু কিনবেন, কোথাও সদস্য হবে। বাংলাদেশে অনলাইনে কেনাকাটার ব্যবস্থা নেই। ফলে ভিজিটরের কেনার সুযোগ নেই, তার ক্লিক করার সম্ভাবনাও কম। সেকারনে আয়ের সুযোগও কম।
ব্লগে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে কিছু বিক্রির জন্য (পন্য বা সেবা)। কেউ আগ্রহি হলে তবেই সেখানে ক্লিক করবেন, কিছু কিনবেন, কোথাও সদস্য হবে। বাংলাদেশে অনলাইনে কেনাকাটার ব্যবস্থা নেই। ফলে ভিজিটরের কেনার সুযোগ নেই, তার ক্লিক করার সম্ভাবনাও কম। সেকারনে আয়ের সুযোগও কম।
.
ইন্টারনেটের কম
ব্যবহার
বেশি সংখ্যক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করলে ভিজিটরের সংখ্যা বেশি হওয়ার কথা। বলা হয় বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার শতকরা ১ এর মত যেখানে অনেক দেশে এই সংখ্যা ৮০ ভাগের বেশি। এমনকি চীনের মত দেশেও ৫০ ভাগের বেশি। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের ধরনও ব্লগ থেকে আয়ের উপযোগি না। সেকারনে বাংলাদেশে ব্লগ থেকে আয়ের সুযোগ অন্য দেশ থেকে কম।
বেশি সংখ্যক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করলে ভিজিটরের সংখ্যা বেশি হওয়ার কথা। বলা হয় বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার শতকরা ১ এর মত যেখানে অনেক দেশে এই সংখ্যা ৮০ ভাগের বেশি। এমনকি চীনের মত দেশেও ৫০ ভাগের বেশি। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের ধরনও ব্লগ থেকে আয়ের উপযোগি না। সেকারনে বাংলাদেশে ব্লগ থেকে আয়ের সুযোগ অন্য দেশ থেকে কম।
ব্লগ থেকে আয়
করা যায় একথা যেমন ঠিক তেমনি যথেস্ট পরিমান আয় না হওয়ারও কারন রয়েছে। শুধুমাত্র
ব্লগ তৈরী করলেই হাজার হাজার ভিজিটর যাবে না, হাজার হাজার ডলার আসতে শুরু করবে না।
অন্যদিকে এর সম্ভাবনাও কম নেই। কোন এক সময় অনলাইনে কেনাকাটা শুরু হবে, গুগল বাংলা
ব্লগে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ দেবে একথা মনে রেখে এখনই নিজেকে এগিয়ে রাখতে পারেন।
অর্থ উপার্জন
ছাড়াও ব্লগিং এর অন্য উপকারের বিষয় তো আছেই।
ডিজিটাল বাংলা ভাই,
ReplyDeleteশুরুতেই বিদাই জৈষ্ঠের শুভেচ্ছা কেমন আছেন ?
আপনার পোস্টটি পোরে খুবই ভাল লাগল ।
আটি নিঃসন্দেহে অত্নত উপকারী এবং সময় উপযোগী একটি পোস্ট।
অনেকদিন আগে আপনার একটি পোস্ট দেখেছিলাম ক্লিকসেন্স এর উপর, তাতে লেখা ছিল ক্লিকসেন্স থেকে ক্লিক করে আয় করা $ উত্তলন না করেও ঐ $ দিয়ে আপনি আপনার সাইতের জন্য ক্লিকসেন্স এ এড দিতে পারেন।
আপনার কাছে আমার অনুরধ ক্লিকসেন্সে কিভাবে নিজের সাইটের জন্য এড দেয়া যায় এ বিষ্যের উপর স্কিনসট সহ একটি পোস্ট দিলে খুবই উপক্রত হতাম।
ধন্যবাদ
সময় থাকলে এখান থেকে এক বার ধু মেরে আসুন
vi Valo akta sarva / onnokono inkam ar site ar sommondha lakhan . vai nate khoros tolta partasi na . Amar jonno ki so akta koran amar phon nombor :01937586871
ReplyDeleteonek bhalo laglo pore abhabe aro likhben
ReplyDeleteparle click kre dekhen
www.ekhwangroup.blogspot.com