ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল চালিকাশক্তি হচ্ছে ক্লায়েন্টের আস্থা। আপনি যতটা বিশ্বস্থ আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। এটা যখন নিয়মিত তখন আপনার ক্লায়েন্টের সংখ্যা বাড়তেই থাকে। স্বাভাবিকভাবেই কাজের পরিমান এবং ফল হিসেবে অর্থের পরিমান। আপনার হাতে যথেষ্ট পরিমান কাজ থাকলে আপনি মুল্য বাড়াতে পারেন কিংবা শুধুমাত্র পছন্দের কাজ করতে পারেন।
আস্থা অর্জনের বিষয়টি তাত্ত্বিকভাবে খুবই সহজ। ১-২-৩ পদ্ধতি। শুধুমাত্র ৩টি নিয়ম মেনেই আপনি আস্থা অর্জন করতে পারেন।
. নিজের দক্ষতা সম্পর্কে বাস্তববাদী হোন
প্রত্যেকেই নিজেকে সেরা বলে ভাবতে পারেন। ক্রিয়েটিভ কাজের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা আরো বেশি। আপনি আপনার কাজকে আরেকজনের থেকে উন্নত বলে ধরে নিলেন। সেইসাথে নিজের দক্ষতাকে অন্যের ওপরে স্থান দিলেন।
বিষয়টি আরেকবার ভেবে দেখুন। আপনি নিজেকে যতটা দক্ষ বলে দাবী করছেন সেই পরিমান দক্ষতা কাজে দেখাতে পারছেন কিনা। যদি সেখানে পার্থক্য থাকে ক্লায়েন্ট আপনাকে বাকসর্বস্ব ধরে নেবেন এবং পরবর্তীতে আপনার যোগ্যতা যাচাইয়ের সুযোগও দেবেন না।
কাজেই, আপনি যতটুকু কাজে দেখাতে পারেন ততটুকুকেই যোগ্যতা হিসেবে প্রকাশ করুন। কাল্পনিক যোগ্যতা বাস্তবে ব্যবহার করবেন না।
প্রত্যেকেই নিজেকে সেরা বলে ভাবতে পারেন। ক্রিয়েটিভ কাজের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা আরো বেশি। আপনি আপনার কাজকে আরেকজনের থেকে উন্নত বলে ধরে নিলেন। সেইসাথে নিজের দক্ষতাকে অন্যের ওপরে স্থান দিলেন।
বিষয়টি আরেকবার ভেবে দেখুন। আপনি নিজেকে যতটা দক্ষ বলে দাবী করছেন সেই পরিমান দক্ষতা কাজে দেখাতে পারছেন কিনা। যদি সেখানে পার্থক্য থাকে ক্লায়েন্ট আপনাকে বাকসর্বস্ব ধরে নেবেন এবং পরবর্তীতে আপনার যোগ্যতা যাচাইয়ের সুযোগও দেবেন না।
কাজেই, আপনি যতটুকু কাজে দেখাতে পারেন ততটুকুকেই যোগ্যতা হিসেবে প্রকাশ করুন। কাল্পনিক যোগ্যতা বাস্তবে ব্যবহার করবেন না।
. কথা রাখুন
ক্লায়েন্টকে যা কথা দেবেন সেটা রাখবেন। কখনো কখনো সেকারনে আপনার তাতক্ষনিক লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হতে পারে। হয়ত আপনি ভুলভাবে অর্থের হিসেব করেছেন, হয়ত যে সময়ে কাজ করার কথা বলেছেন সেই সময়ে কাজ করলে অন্য একটি কাজ আপনার হাতছাড়া হয়। তারপরও কথা রেখে কাজটি সময়মত বুঝিয়ে দিন।
এই মুহুর্তে লাভ না হলেও ভবিষ্যতে তারকাছ থেকেই আপনি লাভ পাবেন। আপাতত তার লাভ দেখুন, আপনি তার অর্থ শাস্রয় করছেন এটা দেখান। শেষ বিচারে লাভ আপনারই।
ক্লায়েন্টকে যা কথা দেবেন সেটা রাখবেন। কখনো কখনো সেকারনে আপনার তাতক্ষনিক লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হতে পারে। হয়ত আপনি ভুলভাবে অর্থের হিসেব করেছেন, হয়ত যে সময়ে কাজ করার কথা বলেছেন সেই সময়ে কাজ করলে অন্য একটি কাজ আপনার হাতছাড়া হয়। তারপরও কথা রেখে কাজটি সময়মত বুঝিয়ে দিন।
এই মুহুর্তে লাভ না হলেও ভবিষ্যতে তারকাছ থেকেই আপনি লাভ পাবেন। আপাতত তার লাভ দেখুন, আপনি তার অর্থ শাস্রয় করছেন এটা দেখান। শেষ বিচারে লাভ আপনারই।
. ভুল স্বিকার করুন, সংশোধন করুন
প্রত্যেকেই ভুল করে, সকলে ভুল স্বিকার করে না। চারিদিকে একবার দৃষ্টি দিলে এর বিস্তর নমুনা দেখবেন। যেখানে সামান্য ভুল স্বিকার করলে সমস্যার সমাধান হয়ে যায় সেখানে সেটা না করে সমস্যা ক্রমাগত বাড়তে দেয়া হয়।
নিজের ভুল স্বিকার করুন। যদি সত্যিকার অর্থেই ভুল হয় সেটা সংশোধন করুন। অন্যের মতকে গুরুত্ব দিন।
যদি বোঝার ভুলের বিষয় হয় তাহলেও তাকে শুরুতে ভুল হিসেবে স্বিকৃতি দিন। তারপর বুঝানোর চেষ্টা করুন সেটা কেন ভুল নাও হতে পারে। প্রত্যেকেই নিজের মতের গুরুত্ব দেখতে পছন্দ করে।
প্রত্যেকেই ভুল করে, সকলে ভুল স্বিকার করে না। চারিদিকে একবার দৃষ্টি দিলে এর বিস্তর নমুনা দেখবেন। যেখানে সামান্য ভুল স্বিকার করলে সমস্যার সমাধান হয়ে যায় সেখানে সেটা না করে সমস্যা ক্রমাগত বাড়তে দেয়া হয়।
নিজের ভুল স্বিকার করুন। যদি সত্যিকার অর্থেই ভুল হয় সেটা সংশোধন করুন। অন্যের মতকে গুরুত্ব দিন।
যদি বোঝার ভুলের বিষয় হয় তাহলেও তাকে শুরুতে ভুল হিসেবে স্বিকৃতি দিন। তারপর বুঝানোর চেষ্টা করুন সেটা কেন ভুল নাও হতে পারে। প্রত্যেকেই নিজের মতের গুরুত্ব দেখতে পছন্দ করে।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই সুত্রগুলি কার্যকর। যারা নিজ কর্মের গুনে সফল হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের রয়েছে এই বৈশিষ্টগুলি। আর ফ্রিল্যান্সিং কাজ, যেখানে আপনার পেশা-আয়-সাফল্য সমস্ত কিছু নির্ভর করছে এর ওপর সেখানে আপনি এই নিয়ম প্রয়োগ করবেন না কেন ?
No comments:
Post a Comment