যখন
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু বলা হয় তখনই তার নানা ধরনের বিপদ সম্পর্কেও উল্লেখ
করা হয়। বিপুল প্রতিযোগিতা, খাওয়া-ঘুম বাদ দিয়ে কাজে লেগে থাকা, ক্রমাগত চেষ্টা
করে দক্ষতা বাড়ানো এসব ব্যক্তিগত কারনের সাথে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক নিজস্ব সমস্যাও
উল্লেখ থাকে। তারপরও ক্রমেই ফ্রিল্যান্সিং ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কারন একটাই, এসব
সমস্যার পাশাপাশি এমন অনেক কারন রয়েছে যা ফ্রিল্যান্সিং চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে।
.
ফ্রিল্যান্সিং
এ মনের মত কাজ করার সুযোগ
লেখালেখি, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি যাই বলুন না কেন, খবরদারীর মধ্যে কাজ করে সত্যিকারের স্বাধীনতা পাওয়া যায় না। ফ্রিল্যান্সার সেই সুবিধে ভোগ করেন। ক্লায়েন্ট ঠিক কি করতে হবে বলার পরও এটাও জুড়ে দেন, এরচেয়ে ভাল ক্রিয়েটিভ কিছু করতে পারেন। অনেকের কাছেই কাজ করার আনন্দ এখানেই। তারা কাজকে ভালবাসেন নিজের স্বাধীনতা থাকে বলে।
লেখালেখি, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ফটোগ্রাফি যাই বলুন না কেন, খবরদারীর মধ্যে কাজ করে সত্যিকারের স্বাধীনতা পাওয়া যায় না। ফ্রিল্যান্সার সেই সুবিধে ভোগ করেন। ক্লায়েন্ট ঠিক কি করতে হবে বলার পরও এটাও জুড়ে দেন, এরচেয়ে ভাল ক্রিয়েটিভ কিছু করতে পারেন। অনেকের কাছেই কাজ করার আনন্দ এখানেই। তারা কাজকে ভালবাসেন নিজের স্বাধীনতা থাকে বলে।
.
সময়ের
স্বাধীনতা
চাকরীর মত ঘড়ি ধরে সকালে ছুটতে হয়না ফ্রিল্যান্সারদের। এমনকি প্রতিদিন ঘন্টা হিসেবে কাজ করতে হবে এমনকথাও নেই। ইচ্ছে করলে নিজের সুবিধেমত সময় ঠিক করে নেয়া যায়। সাধারনভাবে বলা হয় সব্যোচ্চ দক্ষতায় কাজ করার সময় একেকজনের একক সময়ে। অনেকেই রাতে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। ফ্রিল্যান্সারের পক্ষে সঠিক সময় ব্যবহার করা সম্ভব খুব সহজেই। নিয়মিত চাকরী করার কারনে অনেকের পক্ষেই পরিবার বা সমাজের এমনকি ব্যক্তিগত কাজেও তাল রাখা সম্ভব হয় না। ফ্রিল্যান্সার অনায়াসে সুবিধেমত সময়ে কাজের সময় ঠিক করে অন্য সবকিছু ঠিক রাখতে পারেন।
চাকরীর মত ঘড়ি ধরে সকালে ছুটতে হয়না ফ্রিল্যান্সারদের। এমনকি প্রতিদিন ঘন্টা হিসেবে কাজ করতে হবে এমনকথাও নেই। ইচ্ছে করলে নিজের সুবিধেমত সময় ঠিক করে নেয়া যায়। সাধারনভাবে বলা হয় সব্যোচ্চ দক্ষতায় কাজ করার সময় একেকজনের একক সময়ে। অনেকেই রাতে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। ফ্রিল্যান্সারের পক্ষে সঠিক সময় ব্যবহার করা সম্ভব খুব সহজেই। নিয়মিত চাকরী করার কারনে অনেকের পক্ষেই পরিবার বা সমাজের এমনকি ব্যক্তিগত কাজেও তাল রাখা সম্ভব হয় না। ফ্রিল্যান্সার অনায়াসে সুবিধেমত সময়ে কাজের সময় ঠিক করে অন্য সবকিছু ঠিক রাখতে পারেন।
.
অতিরিক্ত
আয়ের সুযোগ
সাধারন চাকুরীজীবির পক্ষে নিয়মিত আয়ের বাইরে আয়ের সুযোগ থাকে না। ফ্রিল্যান্সারের সেধরনের সীমাবদ্ধতা নেই। স্বাভাবিকভাবে ফ্রিল্যান্সার ঘন্টাপ্রতি যা আয় করেন সেটা চাকুরীজীবির থেকে বেশি, এরপর পার্টটাইম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে চাকরীর সাথে অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব। অন্য পেশা যাই হোক, কোন বিশেষ বিষয়ে দক্ষতা থাকলে তাকে ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অতিরিক্ত আয়ের পথ তৈরী করা যায়।
সাধারন চাকুরীজীবির পক্ষে নিয়মিত আয়ের বাইরে আয়ের সুযোগ থাকে না। ফ্রিল্যান্সারের সেধরনের সীমাবদ্ধতা নেই। স্বাভাবিকভাবে ফ্রিল্যান্সার ঘন্টাপ্রতি যা আয় করেন সেটা চাকুরীজীবির থেকে বেশি, এরপর পার্টটাইম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে চাকরীর সাথে অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব। অন্য পেশা যাই হোক, কোন বিশেষ বিষয়ে দক্ষতা থাকলে তাকে ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অতিরিক্ত আয়ের পথ তৈরী করা যায়।
.
ফ্রিল্যান্সারের
সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা নিজের হাতে
ফ্রিল্যান্সারের কাছে তিনি নিজেই নিজের বস। কারো কথায় তাকে চলতে হচ্ছে না। ক্লায়েন্টের কথা শুনতে হয় একথা ঠিক, তারপরও ফ্রিল্যান্সার ইচ্ছে করলেই এক ক্লায়েন্ট ছেড়ে আরেক ক্লায়েন্টের কাজ করতে পারেন। চাকরী করার সময় ইচ্ছ করলেই বস বদল করতে পারেন না।
ফ্রিল্যান্সারের কাছে তিনি নিজেই নিজের বস। কারো কথায় তাকে চলতে হচ্ছে না। ক্লায়েন্টের কথা শুনতে হয় একথা ঠিক, তারপরও ফ্রিল্যান্সার ইচ্ছে করলেই এক ক্লায়েন্ট ছেড়ে আরেক ক্লায়েন্টের কাজ করতে পারেন। চাকরী করার সময় ইচ্ছ করলেই বস বদল করতে পারেন না।
.
ফ্রিল্যান্সিং
সব যায়গায়
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না এমন ব্যক্তি পাওয়া কঠিন। অনেকে দেশেই প্রায় সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ফেসবুক ব্যবহার করেন প্রায় ১০০ কোটি মানুষ। এছাড়া নানারকম সোস্যাল মিডিয়া, ব্লগ যেমন রয়েছে তেমনি ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, আইফোন, আইপ্যাড, স্কাইপ, ইন্টারনেট, অনলাইন ব্যাংকিং এগুলি ক্রমেই সকলে ব্যবহার করছেন। এর সবগুলিই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে সম্পর্কিত। এগুলি যখন ব্যবহার করবেনই তখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ব্যবহার করতে আপত্তি কি!
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না এমন ব্যক্তি পাওয়া কঠিন। অনেকে দেশেই প্রায় সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ফেসবুক ব্যবহার করেন প্রায় ১০০ কোটি মানুষ। এছাড়া নানারকম সোস্যাল মিডিয়া, ব্লগ যেমন রয়েছে তেমনি ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, আইফোন, আইপ্যাড, স্কাইপ, ইন্টারনেট, অনলাইন ব্যাংকিং এগুলি ক্রমেই সকলে ব্যবহার করছেন। এর সবগুলিই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে সম্পর্কিত। এগুলি যখন ব্যবহার করবেনই তখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ব্যবহার করতে আপত্তি কি!
Vaijan, vabchilam movie er upor ekta blog banabo...kintu je hare Link delete hocce shahosh hocce na...Mone hocce jokhon tokhon movie delete kore dite pare taile to porisrom britha...:(
ReplyDeleteমুভির তথ্য নিয়ে ব্লগ তৈরী করতে পারেন।
DeleteKater target kore banabo? Tother upor boro boro site to ache..Ar Bangladeshira ki movie er totho er upor agrohi howar kono somvabona ache?
Deleteঅধিকাংশ বাংলাদেশির আগ্রহ নেই একথা ঠিক। তারপরও কোন মুভির পরিচিতি, নতুন মুভির খবর, বিনামুল্যের ট্রেলার এসব রাখলে ভিজিটর পাওয়ার কথা। কোন মুভি কেমন এটুকু আগ্রহ না থাকলে অন্য কিসেই বা আগ্রহ থাকবে ?
Delete