ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কত দক্ষ, কত অভিজ্ঞ, কত ধৈর্যশীল তাতে কিছু যায় আসে না, কখনো কখনো সময় আসে ক্লায়েন্টকে না বলার। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে দির্ঘদীন কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে নিশ্চিত বলতে পারি, না বলতে না পারার অর্থ নিজের ক্ষতি করা।
আপনি চেষ্টা করতে পারেন ক্লায়েন্টর মধ্যে পরিবর্তন আনার, কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কিছু মানুষের স্বাভাবিক কিছু বৈশিষ্ট কখনো পাল্টায় না। কাজেই আপনার সামনে একটামাত্র পথ থাকে, তার কাজ না করা। আর কখনো করবেন না জানিয়ে দেয়া। কি দেখে বিষয়গুলি ঠিক করবেন সেসম্পর্কে কিছুটা ধারনা দেয়া হচ্ছে এখানে।
. ক্লায়েন্টের খারাপ মনোভাব
কখনো কখনো খারাপ এবং অপরাধী মনোভাবের কারনে বিন্দুমাত্র দ্বিধা না করে তাকে বাদ দিতে পারেন। প্রায় সব দেশেই মানুষ অপরাধ করে, অবৈধ কাজ করে। আপনি নিজে যখন সেটা করছেন না তখন আপনার দায়িত্ব এধরনের কাজ থেকে দুরে থাকা। আপনি নিশ্চয়ই চাননা অন্যের কারনে পুলিশি হয়রানির মুখে পড়তে।
অবৈধ কাজের সাথে সম্পর্কিত কাজ দেখলে সেখান থেকে দুরে থাকুন।
কখনো কখনো খারাপ এবং অপরাধী মনোভাবের কারনে বিন্দুমাত্র দ্বিধা না করে তাকে বাদ দিতে পারেন। প্রায় সব দেশেই মানুষ অপরাধ করে, অবৈধ কাজ করে। আপনি নিজে যখন সেটা করছেন না তখন আপনার দায়িত্ব এধরনের কাজ থেকে দুরে থাকা। আপনি নিশ্চয়ই চাননা অন্যের কারনে পুলিশি হয়রানির মুখে পড়তে।
অবৈধ কাজের সাথে সম্পর্কিত কাজ দেখলে সেখান থেকে দুরে থাকুন।
. আপনার সুবিধেজনক পদ্ধতিতে কি অর্থ পাবেন
আপনি হয়ত কি পরিমান অর্থ পাবেন সেটা নিয়ে চুক্তি করেছেন, কিভাবে পাবেন সেকথা বলা হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন। অনেক কোম্পানী এমন ব্যবস্থা ব্যবহার করে যাকে অনায়াসে হয়রানি বলে আখ্যা দেয়া যায়। আপনার দায়িত্ব কাজ ঠিকভাবে করা, কাজ ঠিকমত করার পর নিজে নিশ্চয়ই অর্থের এখানে-ওখানে দৌড়াবেন না। এমন চেক নেবেন না যা ব্যাংক থেকে ফেরত আসে। কখনো কখনো এমন বলা প্রয়োজন হয়, একমাত্র ক্যাশ টাকা ছাড়া অন্যকিছুই নেব না। কাজ করতে হলে এই নিয়মেই করতে হবে। নইলে সেই ক্লায়েন্টকে বাদ দিন।
আপনি হয়ত কি পরিমান অর্থ পাবেন সেটা নিয়ে চুক্তি করেছেন, কিভাবে পাবেন সেকথা বলা হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন। অনেক কোম্পানী এমন ব্যবস্থা ব্যবহার করে যাকে অনায়াসে হয়রানি বলে আখ্যা দেয়া যায়। আপনার দায়িত্ব কাজ ঠিকভাবে করা, কাজ ঠিকমত করার পর নিজে নিশ্চয়ই অর্থের এখানে-ওখানে দৌড়াবেন না। এমন চেক নেবেন না যা ব্যাংক থেকে ফেরত আসে। কখনো কখনো এমন বলা প্রয়োজন হয়, একমাত্র ক্যাশ টাকা ছাড়া অন্যকিছুই নেব না। কাজ করতে হলে এই নিয়মেই করতে হবে। নইলে সেই ক্লায়েন্টকে বাদ দিন।
. কাজটি আপনার কাজের ধরনের সাথে সম্পর্কিত
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার তখন মনে হতেই পারে যেকাজ করে টাকা পাওয়া যায় সেটাই করবেন। সাময়িকভাবে কথাটা ঠিক হলেও দীর্ঘকালিন হিসেবে এটা ক্ষতিকর। কোন কাজের জন্য যদি আপনার মুল বিষয় থেকে সরে যেতে হয় তাহলে সেই কাজ বাদ দিন।
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার তখন মনে হতেই পারে যেকাজ করে টাকা পাওয়া যায় সেটাই করবেন। সাময়িকভাবে কথাটা ঠিক হলেও দীর্ঘকালিন হিসেবে এটা ক্ষতিকর। কোন কাজের জন্য যদি আপনার মুল বিষয় থেকে সরে যেতে হয় তাহলে সেই কাজ বাদ দিন।
. ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে হুমকি দেয়
শারীরিকভাবে ক্ষতি করার কথা বলা হচ্ছে না, ক্লায়েন্ট আপনাকে বলতে পারে আপনার সম্পর্কে ক্ষতিকর কথা বলে আপনার ব্যবসার ক্ষতি করা হবে, এবং সেটা করেও। বিশেষ করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেটা করা খুবই সহজ। যদি সেটা করতে চায় করতে দিন, নিজে কাজ করতে থাকুন। অপপ্রচার একসময় দুর হয়, সত্যিকারের পরিচয় টিকে থাকে। আপনার দায়িত্ব তাকে উপেক্ষা করা।
শারীরিকভাবে ক্ষতি করার কথা বলা হচ্ছে না, ক্লায়েন্ট আপনাকে বলতে পারে আপনার সম্পর্কে ক্ষতিকর কথা বলে আপনার ব্যবসার ক্ষতি করা হবে, এবং সেটা করেও। বিশেষ করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেটা করা খুবই সহজ। যদি সেটা করতে চায় করতে দিন, নিজে কাজ করতে থাকুন। অপপ্রচার একসময় দুর হয়, সত্যিকারের পরিচয় টিকে থাকে। আপনার দায়িত্ব তাকে উপেক্ষা করা।
কিভাবে বাদ দেবেন
ক্লায়েন্টকে না বলার কাজটি জটিল। এমনকি না বলবেন কি-না সেই সিদ্ধান্ত নেয়াও। আপনি কিভাবে করবেন সেটা আপনি ঠিক করবেন। নিজের একটিমাত্র উদাহরন দিয়ে বক্তব্য সীমিত রাখি, একজন ক্লায়েন্টের কাছে চুক্তি অনুযায়ী কয়েক লক্ষ টাকা (বাংলাদেশি) পাওনা। তার বক্তব্য, সামনের কাজের সময় পুষিয়ে দেব। এভাবে আরো দুবছর কাজ করার পর একসময় তার সামনে দরজা বন্ধ করতে হয়েছে।
আপনি নিশ্চয়ই দুবছর অপেক্ষা করবেন না। কাজটি আগেই করুন।
No comments:
Post a Comment