সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন বা এসইও এবং পিপিসি দুটিই ব্যবহার করা হয় ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ানোর
জন্য, তারপরও দুটি ভিন্ন বিষয়। দুটির মধ্যে কোনটি ব্যবহার করবেন এভাবে হিসেব না
করে যদি বিবেচনা করেন দুটি বিষয় ভিন্ন ধরনের কাজের উপযোগি তাহলে বেশি ফল পাওয়ার
সম্ভাবনা।
পিপিসি এর
সবচেয়ে বড় সুবিধে এতে সাথেসাথে ফল পাওয়া যায়। সেতুলনায় এসইও তুলনামুলক ধীর পদ্ধতি।
সেইসাথে ফলও দীর্ঘস্থায়ী। কোনটি ব্যবহার করবেন ঠিক করার জন্য বিষয়টি বিবেচনায় আনা
গুরুত্বপুর্ন। যদি তাতক্ষনিকভাবে ফল পেতে চান তাহলে পিপিসি এর মত দ্রুত ফল অন্য
কিছুতেই পাওয়া সম্ভব না। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডগুলি খুব দ্রুত ভিজিটর আনবে।
পিপিসি
প্রচারনার ক্ষেত্রে যা বিশেষভাবে লক্ষনীয় তা হচ্ছে একবার ব্যবহার করার পর তার ফল
পর্যবেক্ষন করা। বেশি ভিজিটর সাইটে আসার পর তারা সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করেছেন
সেদিকে লক্ষ করে ঠিক করা যেতে পারে আবারো সেটা ব্যবহার করা ঠিক হবে কি-না। উদাহরন
হিসেবে পিটিসি সাইটে বিজ্ঞাপন দিলে বিশেষ ধরনের ভিজিটর পাওয়া যাবে যারা হয়ত
নির্দিষ্ট সাইটের জন্য গুরুত্বপুর্ন নাও হতে পারেন।
আগে পিপিসি
ব্যভহার না করলে পরিচিতির জন্য সেটা করে দেখা যেতে পারে।
পিপিসি এর জন্য
ব্যয় করার মত বাজেট না থাকলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার
করাই যুক্তিসংগত। বিভিন্ন টুল ব্যবহার
সার্চ ইঞ্জিনে কিংবা ডিরেক্টরীতে সাইটের পরিচয় তুলে ধরার মাধ্যমে এটা করা
যেতে পারে। আগে কয়েকটি পোষ্টে এ বিষয়ে লেখা হয়েছে।
এসইও নাকি
পিপিসি, দুইয়ের মধ্যে ভালমন্দের বিষয় নেই। যার জন্য যেটা সুবিধেজনক মনে হয় তিনি
সেটাই ব্যবহার করতে পারেন। একসংগে দুটিই ব্যবহার করা যেতে পারে।
পিপিসি ব্যবহার
করুন বা নাই করুন, দীর্ঘকালীন ফল পাওয়ার জন্য এসইও-র বিকল্প নেই।
No comments:
Post a Comment