যারা ওয়েব ডিজাইনার হবেন সিদ্ধান্ত নেন তাদের শুরুতে বেশকিছু জটিল সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এইচটিএমএল এবং সিএসএস শিখবেন, নাকি পিএইচপি-রুবি শিখবেন। শেখার জন্য কোন পথে যাবেন, ভিজুয়াল টুল ব্যবহার করবেন নাকি সরাসরি কোড লিখবেন। এই বিষয়গুলি এতটাই দ্বন্দ তৈরী করে যে কারো কারো বছর পেরিয়ে যায় সিদ্ধান্ত নিতে। কারো পক্ষে কখনোই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় না। সবকিছুই শিখব বলে ধরে নেন, কোনটাই শেখা হয় না। সময় গড়িয়ে যায়।
কিছু নিয়ম মেনে আপনি এই সমস্যার মোকাবেলা করতে পারেন। সত্যি বলতে কি, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই নিয়ম কাজে লাগানো সম্ভব।
. একটি বিষয় বেছে নিন
আপনি একসাথে ৫টি গান শোনেন না, একটি শোনার পর আরেকটি শোনেন। তেমনি আপনি সবকিছু একসাথে শিখতে পারেন না। একটি একটি করে শিখতে হয়। যদি ওয়েব ডিজাইন বিষয় হয়, প্রথমে এইচটিএমএল শিখুন। এটা যথেষ্ট পরিমান শেখার পর শুরু করুন সিএসএস। তারপর জাভাস্ক্রিপ্ট বা অন্য যাকিছু শিখতে চান সেদিকে যান। একটি শেষ না করে অপরটিতে হাত দেবেন না।
আপনি একসাথে ৫টি গান শোনেন না, একটি শোনার পর আরেকটি শোনেন। তেমনি আপনি সবকিছু একসাথে শিখতে পারেন না। একটি একটি করে শিখতে হয়। যদি ওয়েব ডিজাইন বিষয় হয়, প্রথমে এইচটিএমএল শিখুন। এটা যথেষ্ট পরিমান শেখার পর শুরু করুন সিএসএস। তারপর জাভাস্ক্রিপ্ট বা অন্য যাকিছু শিখতে চান সেদিকে যান। একটি শেষ না করে অপরটিতে হাত দেবেন না।
. সাধারন পদ্ধতি ঠিক রাখুন
আপনি কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করবেন সেটা আপনার বিষয়, আপনার কাজ যখন ওয়েব ডিজাইন তখন ওয়েব ডিজাইনের মুল বৈশিষ্টগুলি ঠিক রাখবেন। কোড লেখার সময় যে ষ্টান্ডার্ডগুলি রয়েছে সেগুলি মানবেন। শুরুতে কিছুটা সমস্যা হলেও এক পর্যায়ে আপনি লাভবান হবেন।
আপনি কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করবেন সেটা আপনার বিষয়, আপনার কাজ যখন ওয়েব ডিজাইন তখন ওয়েব ডিজাইনের মুল বৈশিষ্টগুলি ঠিক রাখবেন। কোড লেখার সময় যে ষ্টান্ডার্ডগুলি রয়েছে সেগুলি মানবেন। শুরুতে কিছুটা সমস্যা হলেও এক পর্যায়ে আপনি লাভবান হবেন।
. সুন্দর চেহারার বিষয়টি শেষে রাখুন
নতুন ওয়েব ডিজাইনারের প্রথম লক্ষ্য থাকে তিনি এমন আকর্ষনীয় কিছু করে দেকাবেন যেন অন্যরা তাকিয়ে থাকে। এটা ভুল পথ। ওয়েব সাইটের ভালমন্দ এনিমেশন বা বিপুল গ্রাফিক্সের ওপর নির্ভর করে না। বরং একেবারে সহজ সাইটগুলি দ্রুত কাজ করে বেশি ভিজিটর পছন্দ করে। মুলকথা হচ্ছে যে কাজের সাইট সেই কাজ ঠিকমত হয় না। মুল কাজ শেষ করে তারপর তার সৌন্দর্য্য বাড়ানোর দিকে দৃষ্টি দিতে পারেন। এটা কখনোই মুল কাজ না।
নতুন ওয়েব ডিজাইনারের প্রথম লক্ষ্য থাকে তিনি এমন আকর্ষনীয় কিছু করে দেকাবেন যেন অন্যরা তাকিয়ে থাকে। এটা ভুল পথ। ওয়েব সাইটের ভালমন্দ এনিমেশন বা বিপুল গ্রাফিক্সের ওপর নির্ভর করে না। বরং একেবারে সহজ সাইটগুলি দ্রুত কাজ করে বেশি ভিজিটর পছন্দ করে। মুলকথা হচ্ছে যে কাজের সাইট সেই কাজ ঠিকমত হয় না। মুল কাজ শেষ করে তারপর তার সৌন্দর্য্য বাড়ানোর দিকে দৃষ্টি দিতে পারেন। এটা কখনোই মুল কাজ না।
. পছন্দমত বিষয়গুলি সংগ্রহে রাখুন
ইন্টারনেট বিশাল জগত। সবসময়ই এমনকিছু পাবেন যা আপনাকে মুগ্ধ করতে পারে। পছন্দমত কিছু দেখলে তাকে নিজের ব্যবহারের জন্য রেখে দিন। ইন্টারনেটে বহু তৈরী কোড পাবেন যা ব্যবহার করে সময় এবং শ্রম দুইই বাচাতে পারেন।
ইন্টারনেট বিশাল জগত। সবসময়ই এমনকিছু পাবেন যা আপনাকে মুগ্ধ করতে পারে। পছন্দমত কিছু দেখলে তাকে নিজের ব্যবহারের জন্য রেখে দিন। ইন্টারনেটে বহু তৈরী কোড পাবেন যা ব্যবহার করে সময় এবং শ্রম দুইই বাচাতে পারেন।
. যতটা সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করুন
যত বেশি সম্ভব বই পড়ুন, টিউটোরিয়াল দেখুন, ভিডিও দেখুন, অনলাইন আর্টিকেল পড়ুন। সবসময়ই সেখানে শেখার মত নতুন কিছু পাবেন।
যত বেশি সম্ভব বই পড়ুন, টিউটোরিয়াল দেখুন, ভিডিও দেখুন, অনলাইন আর্টিকেল পড়ুন। সবসময়ই সেখানে শেখার মত নতুন কিছু পাবেন।
. সঠিক সফটঅয়্যার ব্যবহার করুন
আপনি যে সফটঅয়্যার ব্যবহার করছেন সেখানে কি আপনি স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। বিষয়টি ব্যক্তির ওপর নির্ভরশীল। আপনি হয়ত নোটপ্যাড ++ ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, আরেকজন ব্যবহার করতে পারেন অন্য কোন টেক্সট এডিটর। আপনার হয়ত ফটোশপ পছন্দ, আরেকজনের পছন্দ ফায়ারওয়ার্কস। আপনি নিজে যেখানে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন সেটাই ব্যবহার করুন, অন্যকে দেখে অনুকরন করবেন না।
আপনি যে সফটঅয়্যার ব্যবহার করছেন সেখানে কি আপনি স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। বিষয়টি ব্যক্তির ওপর নির্ভরশীল। আপনি হয়ত নোটপ্যাড ++ ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, আরেকজন ব্যবহার করতে পারেন অন্য কোন টেক্সট এডিটর। আপনার হয়ত ফটোশপ পছন্দ, আরেকজনের পছন্দ ফায়ারওয়ার্কস। আপনি নিজে যেখানে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন সেটাই ব্যবহার করুন, অন্যকে দেখে অনুকরন করবেন না।
. কাজ শুরু করুন
আপনার সবকিছুই নির্ভর করছে শুরু করার ওপর। আপনি যাত্রা করে তবেই গন্তব্যে পৌছুতে পারেন, সময় যতই লাগুক। যাত্রা না করে বসে চিন্তা করলে আপনার গন্তব্যে পৌছানোর কোন সম্ভাবনা নেই। আষ্চর্য্যজনকভাবে এই বৈশিষ্ট বহু ব্যক্তির মধ্যে দেয়া যায়। করব-করছি একথা বলেই মাস-বছর পেরিয়ে যায়।
যদি সত্যিই কিছু করতে চান কাজে হাত দিন। সামান্য একটুখানি করে হলেও করতে থাকুন।
আপনার সবকিছুই নির্ভর করছে শুরু করার ওপর। আপনি যাত্রা করে তবেই গন্তব্যে পৌছুতে পারেন, সময় যতই লাগুক। যাত্রা না করে বসে চিন্তা করলে আপনার গন্তব্যে পৌছানোর কোন সম্ভাবনা নেই। আষ্চর্য্যজনকভাবে এই বৈশিষ্ট বহু ব্যক্তির মধ্যে দেয়া যায়। করব-করছি একথা বলেই মাস-বছর পেরিয়ে যায়।
যদি সত্যিই কিছু করতে চান কাজে হাত দিন। সামান্য একটুখানি করে হলেও করতে থাকুন।
thanks vai
ReplyDelete