সাফল্যেকে কর্মফল বললে নিশ্চয়ই আপত্তি করবেন না। কর্মফল হচ্ছে কর্ম এবং তার ফল। আপনি যতটুকু কর্ম করবেন ততটুকু ফল পাবেন। খুব সহজ বক্তব্য। প্রত্যেকেই সেটা জানেন, বোঝেন। তারপরও খুব কম ব্যক্তিই সেটা বিশ্বাস করেন। সবসময়ই সফল না হওয়ার নানারকম কারনগুলিই চোখে পড়ে।
চেষ্টা করলে হয়ত এই কারনগুলিকে উপেক্ষা করে কর্মকে যাচাই করতে পারেন। অন্যান্য অনেককিছুর মত একেও সুনির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে আনা সম্ভব।
. এখনই করে ফেলুন
আপনাকে যে কাজ করতে হবে সেকাজ এখনই করে ফেলুন। অমুক সময় করব বলে রেখে দেবেন না। তলস্তয়ের সেই ৩ প্রশ্নের গল্প হয়ত মনে আছে। এই মুহুর্ত সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন সময়, হাতের কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ এবং সামনের ব্যক্তি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ব্যক্তি। প্রতিমুহুর্তে নিজেকে বলুন, কাজ শেষ করে রাখি।
আপনাকে যে কাজ করতে হবে সেকাজ এখনই করে ফেলুন। অমুক সময় করব বলে রেখে দেবেন না। তলস্তয়ের সেই ৩ প্রশ্নের গল্প হয়ত মনে আছে। এই মুহুর্ত সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন সময়, হাতের কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ এবং সামনের ব্যক্তি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ব্যক্তি। প্রতিমুহুর্তে নিজেকে বলুন, কাজ শেষ করে রাখি।
. কাগজে ৬টি সংখ্যা লিখুন
একটি সাদা কাগজ নিন। সেখানে দিনের নাম লিখুন। এরপর ১ থেকে ৬ পর্যন্ত সংখ্যা লিখুন। কি হবে এই ৬ দিয়ে ?
আপনার যে ৬টি কাজ করা প্রয়োজন সেগুলিকে পরপর লিখুন। সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ প্রথমে, তারপর তারচেয়ে কম গুরুত্বপুর্ন কাজ এভাবে। সেটা এমন যায়গায় রাখুন যেন সহজে চোখে পড়ে। সেদিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন, সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ কি করা হয়েছে ? সেটা শেষ না করে বিশ্রাম নেবেন না। ১ নম্বর শেষ হলে দুনম্বর শুরু করুন।
একটি সাদা কাগজ নিন। সেখানে দিনের নাম লিখুন। এরপর ১ থেকে ৬ পর্যন্ত সংখ্যা লিখুন। কি হবে এই ৬ দিয়ে ?
আপনার যে ৬টি কাজ করা প্রয়োজন সেগুলিকে পরপর লিখুন। সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ প্রথমে, তারপর তারচেয়ে কম গুরুত্বপুর্ন কাজ এভাবে। সেটা এমন যায়গায় রাখুন যেন সহজে চোখে পড়ে। সেদিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন, সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ কি করা হয়েছে ? সেটা শেষ না করে বিশ্রাম নেবেন না। ১ নম্বর শেষ হলে দুনম্বর শুরু করুন।
. নিজের শক্তি সম্পর্কে জানুন
আপনি যে কাজ করতে চান সে কাজ করার সামর্থ্য কতটুকু সেটা জেনে নিন। শারীরিকভাবে দুর্বল ব্যক্তি দুশো কেজি ওজনের কিছু উচু করার চেষ্টার কোন অর্থ নেই। এতে নিজের ক্ষতি করাই সম্ভব। প্রতিটি কাজেই এধরনের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যা সকলের পক্ষে অতিক্রম করা সম্ভব হয় না। হয়ত এমন কিছু জানা প্রয়োজন যে বিষয়ে আপনার পড়াশোনা নেই (আপাতত), এমন যন্ত্র প্রয়োজন যা আপনার নেই, এতটা অর্থ প্রয়োজন যা আপনার নেই। নিজের জ্ঞান, যন্ত্রপাতি, অর্থ সবকিছুর সাথে মানানসই কাজ করুন।
নিজের সামর্থ্য জানুন, তাকে বাড়াতে চেষ্টা করুন। নিজের দুর্বলতা জানুন, সেটা কাটাতে চেষ্টা করুন।
আপনি যে কাজ করতে চান সে কাজ করার সামর্থ্য কতটুকু সেটা জেনে নিন। শারীরিকভাবে দুর্বল ব্যক্তি দুশো কেজি ওজনের কিছু উচু করার চেষ্টার কোন অর্থ নেই। এতে নিজের ক্ষতি করাই সম্ভব। প্রতিটি কাজেই এধরনের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে যা সকলের পক্ষে অতিক্রম করা সম্ভব হয় না। হয়ত এমন কিছু জানা প্রয়োজন যে বিষয়ে আপনার পড়াশোনা নেই (আপাতত), এমন যন্ত্র প্রয়োজন যা আপনার নেই, এতটা অর্থ প্রয়োজন যা আপনার নেই। নিজের জ্ঞান, যন্ত্রপাতি, অর্থ সবকিছুর সাথে মানানসই কাজ করুন।
নিজের সামর্থ্য জানুন, তাকে বাড়াতে চেষ্টা করুন। নিজের দুর্বলতা জানুন, সেটা কাটাতে চেষ্টা করুন।
. নিজের জন্য কিছু সময় রাখুন
নিজের জন্য সময় রাখার বিষয়টিকে সাধারনভাবে অবহেলা করা হয়। পেশাগত অন্যান্য কাজ করার পর হয়ত ব্যস্ত পারিবারিক কাজ নিয়ে, তাদের সাথে সময় দেয়ায়। এগুলি গুরুত্বপুর্ন। তারপরও, নিজের জন্য দৈনিক অন্তত আধঘন্টা সময় পৃথক করুন যখন আপনি কিছুই করবেন না। পছন্দের গান শুনবেন কিংবা শুধুই ভাববেন।
সপ্তাহে একদিন কিংবা মাসে দুদিন কোথাও বেড়াতে যান একাই। দর্শনীয় কোথাও যেতে হবে এমন কথা নেই। অপরিচিত মানুষের মধ্যে অপরিচিত পরিবেশে কিছু সময় কাটান। মনকে তরতাজা করতে এরচেয়ে ভাল ওষুধ নেই। বিভিন্ন কাজের মধ্যে থেকে যে মানষিক ক্লান্তি সেটা দুর হবে এতে। কাজের উতসাহ পাওয়া যাবে, মান উন্নত হবে।
নিজের জন্য সময় রাখার বিষয়টিকে সাধারনভাবে অবহেলা করা হয়। পেশাগত অন্যান্য কাজ করার পর হয়ত ব্যস্ত পারিবারিক কাজ নিয়ে, তাদের সাথে সময় দেয়ায়। এগুলি গুরুত্বপুর্ন। তারপরও, নিজের জন্য দৈনিক অন্তত আধঘন্টা সময় পৃথক করুন যখন আপনি কিছুই করবেন না। পছন্দের গান শুনবেন কিংবা শুধুই ভাববেন।
সপ্তাহে একদিন কিংবা মাসে দুদিন কোথাও বেড়াতে যান একাই। দর্শনীয় কোথাও যেতে হবে এমন কথা নেই। অপরিচিত মানুষের মধ্যে অপরিচিত পরিবেশে কিছু সময় কাটান। মনকে তরতাজা করতে এরচেয়ে ভাল ওষুধ নেই। বিভিন্ন কাজের মধ্যে থেকে যে মানষিক ক্লান্তি সেটা দুর হবে এতে। কাজের উতসাহ পাওয়া যাবে, মান উন্নত হবে।
শুধুমাত্র অর্থ জীবন না, শুধুমাত্র কাজ করা জীবন না, শুধুমাত্র ভাল খাবার, ভাল পোষাক জীবন না। সবকিছু মিলিয়ে জীবন। অন্যের থেকে আপনার সমস্যা বেশি একথা মনে করার সময় একবার ভাবুন অনেকের থেকে আপনার সমস্যা কম। যদি কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ভিত্তিক কাজকে পেশা হিসেবে ব্যবহার করেন তাহলে এর প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি।
আপনার যদি অন্য ভাবনা থাকে অন্যদের জানান।
it is excellent post
ReplyDeleteদারুন লিখেছেন ভাই । আশা করি সবার উপকারে আসবে । চালিয়ে যান ।
ReplyDelete