মানুষের জীবনযাপন, কর্মপদ্ধতি এসবের ওপর নির্ভর করে সাফল্য-ব্যর্থতা সমস্ত কিছুই। এমনকি মানষিক শক্তির ওপর নির্ভর করে শরীরের রোগ-বালাই কমবেশি হয় এটা পরীক্ষিত সত্য। যদি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে একথা বলা হয় তাহলে সরল ভাষায়, ফ্রিল্যান্সারের সাফল্য-ব্যর্থতা পরিবর্তন হতে পারে সামান্য কিছু নিয়ম মেনে।
ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় যে অনেকে বলছেন আগামী দিনের অফিস হবে ফ্রিল্যান্স নির্ভর। আপনি চাকরীতে যোগ দেবেন না, বাড়িতে বসে পছন্দমত কাজ করবেন। যারা দীর্ঘদিন ধরে একাজ করে সাফল্য লাভ করেছেন তারা তাদের ভুলগুলি থেকে অন্যদের সাবধান করেন, কিভাবে ভাল করা যায় পরামর্শ দেন। এধরনের কিছু পরামর্শ।
. কাজের সময় কাজ, খেলার সময় খেলা
একথা ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছেন। বাস্তবে ফ্রিল্যান্সার ধরে নেন যেহেতু তিনি নিয়মমাফিক কাজ করছেন না সেকারনে কিছুক্ষন কাজ কিছুক্ষন অন্যকিছু করলে সমস্যা নেই। বাস্তবে এতে মনসংযোগ নষ্ট হয় যার প্রভাব পড়ে কাজে।
সমাধান খুব সহজ। কাজের জন্য একটি এবং গেম, ভিডিও ইত্যাদির জন্য আরেকটি কম্পিউটার রাখুন। যখন বিনোদনের কম্পিউটারের সামনে বসবেন তখন যা ইচ্ছে হয় করুন, যখন কাজে বসবেন তখন সেগুলো ভুলে যান।
একথা ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছেন। বাস্তবে ফ্রিল্যান্সার ধরে নেন যেহেতু তিনি নিয়মমাফিক কাজ করছেন না সেকারনে কিছুক্ষন কাজ কিছুক্ষন অন্যকিছু করলে সমস্যা নেই। বাস্তবে এতে মনসংযোগ নষ্ট হয় যার প্রভাব পড়ে কাজে।
সমাধান খুব সহজ। কাজের জন্য একটি এবং গেম, ভিডিও ইত্যাদির জন্য আরেকটি কম্পিউটার রাখুন। যখন বিনোদনের কম্পিউটারের সামনে বসবেন তখন যা ইচ্ছে হয় করুন, যখন কাজে বসবেন তখন সেগুলো ভুলে যান।
. প্রতিমাসে দুএকদিন ছুটি নিন
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সবদিনই ছুটির দিন হতে পারে। তারপরও নির্দিষ্টভাবে একদিন বা দুদিন ছুটি নিন। সেই সময় আদৌ কাজ নিয়ে ভাববেন না। কাজ এবং বিশ্রামের সম্পর্ক নিয়ে যারা গবেষনা করেন তাদের পরীক্ষিত ফল হচ্ছে কখনো কখনো কাজ না করলে কর্মদক্ষতা বাড়ে।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সবদিনই ছুটির দিন হতে পারে। তারপরও নির্দিষ্টভাবে একদিন বা দুদিন ছুটি নিন। সেই সময় আদৌ কাজ নিয়ে ভাববেন না। কাজ এবং বিশ্রামের সম্পর্ক নিয়ে যারা গবেষনা করেন তাদের পরীক্ষিত ফল হচ্ছে কখনো কখনো কাজ না করলে কর্মদক্ষতা বাড়ে।
. বাড়িতে অফিস তৈরী করুন
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সম্ভবত অধিকাংশ সময় বাড়িতে থেকেই কাজ করবেন। সেখানে একটি ঘরকে অফিস হিসেবে তৈরী করুন। পুরো ঘর ব্যবহার সম্ভব না হলে কাজের যায়গাটিকে এমনভাবে সাজান যেন সেটা অফিস বলেই মনে হয়। অফিসে যাকিছু প্রয়োজন সবকিছু হাতের কাছে রাখুন। সেখানে যতক্ষন থাকবেন তখন অফিসে আছেন বলে ভাবতে অভ্যেস করুন।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সম্ভবত অধিকাংশ সময় বাড়িতে থেকেই কাজ করবেন। সেখানে একটি ঘরকে অফিস হিসেবে তৈরী করুন। পুরো ঘর ব্যবহার সম্ভব না হলে কাজের যায়গাটিকে এমনভাবে সাজান যেন সেটা অফিস বলেই মনে হয়। অফিসে যাকিছু প্রয়োজন সবকিছু হাতের কাছে রাখুন। সেখানে যতক্ষন থাকবেন তখন অফিসে আছেন বলে ভাবতে অভ্যেস করুন।
. কাজের মধ্যে বিরতি দেবেন না
বাড়িতে বসে কাজ করার সমস্যা হচ্ছে চারিদিকে যাকিছু ঘটছে তারথেকে নিজেকে মুক্ত রাখা কঠিন। অন্যদের কাজের মধ্যে মনোযোগ দিতে হয়। এটা পরিহার করুন। যদি ১ ঘন্টা কাজ করতে চান এই ১ ঘন্টা অন্যদের থেকে পৃথক থাকুন। অন্যদের জানিয়ে দিন এই সময়ে কোন সমস্যা হলেও আপনি দেখবেন না।
বাড়িতে বসে কাজ করার সমস্যা হচ্ছে চারিদিকে যাকিছু ঘটছে তারথেকে নিজেকে মুক্ত রাখা কঠিন। অন্যদের কাজের মধ্যে মনোযোগ দিতে হয়। এটা পরিহার করুন। যদি ১ ঘন্টা কাজ করতে চান এই ১ ঘন্টা অন্যদের থেকে পৃথক থাকুন। অন্যদের জানিয়ে দিন এই সময়ে কোন সমস্যা হলেও আপনি দেখবেন না।
. দিনের কাজ শুরুতেই ঠিক করে নিন
ফ্রিল্যান্সার যখন ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্টের ভিন্ন ভিন্ন কাজ একসাথে করেন তখন কোন কাজ কখন করবেন হিসেব মেলানো জটিল হয়ে দাড়ায়। দিনের শুরুতে ঠিক করে নিন কোন কাজ কতটুকু সময়ে করবেন। এরফলে নির্দিষ্ট কাজে মনোযোগ দেয়া সহজ হয়।
ফ্রিল্যান্সার যখন ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্টের ভিন্ন ভিন্ন কাজ একসাথে করেন তখন কোন কাজ কখন করবেন হিসেব মেলানো জটিল হয়ে দাড়ায়। দিনের শুরুতে ঠিক করে নিন কোন কাজ কতটুকু সময়ে করবেন। এরফলে নির্দিষ্ট কাজে মনোযোগ দেয়া সহজ হয়।
. পড়াশোনা করুন
আপনি যে বিষয়ে কাজ করেন সে বিষয়ে নিয়মিত পড়াশোনা করুন। বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে পরামর্শ নিন। সেখানে এমন কোন পদ্ধতি শিখতে পারেন যা আপনার কাজকে অনেক সহজ করবে।
আপনি যে বিষয়ে কাজ করেন সে বিষয়ে নিয়মিত পড়াশোনা করুন। বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে পরামর্শ নিন। সেখানে এমন কোন পদ্ধতি শিখতে পারেন যা আপনার কাজকে অনেক সহজ করবে।
. দাড়িয়ে থেকে কাজ করুন
একজন ফ্রিল্যান্সার কাজের জন্য তার মস্তিস্ক ব্যবহার করেন। দাতব্যথা, মাথাব্যথা ইত্যাদি কাজের সমস্যা করে একথা ভাবছেন কি ? বাস্তবে বিষয়টি ঠিক উল্টো। শারীরিক কষ্টের সময় মনসংযোগ করা সহজ হয়, সহজে মনে থাকে। আপনি ইচ্ছে করে শরীরে ব্যথা তৈরী করতে পারেন না একথা ঠিক। অনেকে বসে না থেকে দাড়িয়ে কাজ করেন। এমনকি কম্পিউটার টেবিল এমনভাবে বানিয়ে নেন যেখানে দাড়িয়ে কাজ করা যায়।
একজন ফ্রিল্যান্সার কাজের জন্য তার মস্তিস্ক ব্যবহার করেন। দাতব্যথা, মাথাব্যথা ইত্যাদি কাজের সমস্যা করে একথা ভাবছেন কি ? বাস্তবে বিষয়টি ঠিক উল্টো। শারীরিক কষ্টের সময় মনসংযোগ করা সহজ হয়, সহজে মনে থাকে। আপনি ইচ্ছে করে শরীরে ব্যথা তৈরী করতে পারেন না একথা ঠিক। অনেকে বসে না থেকে দাড়িয়ে কাজ করেন। এমনকি কম্পিউটার টেবিল এমনভাবে বানিয়ে নেন যেখানে দাড়িয়ে কাজ করা যায়।
কর্মদক্ষতা বাড়ানোর পদ্ধতি একেজনের কাছে একেক রকম। আপনার জন্য হয়ত অন্য কোন পদ্ধতি বেশি কার্যকর হতে পারে। সেই পদ্ধতি কি জানার চেষ্টা করুন।
আপনার বিশেষ পদ্ধতি অন্যদের জানাতে পারেন।
Yes good.
ReplyDelete