সাধারনভাবে ফ্রিল্যান্সার শব্দটির সাথেসাথে গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন কিংবা গ্রোগামিং এর কথা মনে হয়। বাস্তবে যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অনলাইনে কাজ করছেন তাদের কাজের ধরন হরেক রকম। ডাটা এন্ট্রি, ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফি পর্যন্ত। ফ্রিল্যান্সার কিংবা ওডেস্কের কাজের ধরনের তালিকায় দেখা যাবে শতশত ধরনের কাজ। আপনার পেশা, দক্ষতা আ আগ্রহ যে বিষয়েই হোক না কেন, তারসাথে মিলমত কোন কাজ পাবেন।
অনেকেই ইতস্তত করেন এদিকে সাফল্য পাওয়া যাবে কি যাবে না একথা ভেবে। সেইসাথে স্থানীয় সমস্যাগুলি তো আছেই। আপনি যদি সিদ্ধান্ত নিতে ইতস্তত করেন তাহলে জেনে নিন কোন প্রধান ৫টি কারনে ফ্রিল্যান্সিং অন্য পেশা থেকে সুবিধেজনক।
. সাথে সাথে আয়
কোন পেশাতেই আপনি এত দ্রুত আয় করতে পারেন না। অন্তত দেখে দেখে টাইপ করতে জানেন, কারো টাইপের কাজ করে দিন। সাথেসাথে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। বস্তুত কয়েক মিনিটেই নিজের আয় দেখার সুযোগ অন্যভাবে হয় না।
কোন পেশাতেই আপনি এত দ্রুত আয় করতে পারেন না। অন্তত দেখে দেখে টাইপ করতে জানেন, কারো টাইপের কাজ করে দিন। সাথেসাথে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। বস্তুত কয়েক মিনিটেই নিজের আয় দেখার সুযোগ অন্যভাবে হয় না।
. কাজের নিশ্চয়তা
যদি কোন প্রতিস্ঠানে চাকরী করেন তাহলে কি বলতে পারেন আপনার চাকরীর নিশ্চয়তা কতখানি ? বেসরকারী চাকরী মানেই মুলত ব্যবসা প্রতিস্ঠান, আর ব্যবসা প্রতিস্ঠানের হিসেব লাভের সাথে সমানুপাতিক। লাভ কমতে শুরু করলেই ছাটাই শুরু হয়। অর্থনৈতিক মন্দা থেকে শুরু করে স্থানীয় কারন বহুভাবে চাকরী ঝুকিপুর্ন হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং এ এই ঝুকি নেই। এমনকি এক ফ্রিল্যান্সিং সোর্স বন্ধ হয়ে গেলেও আপত্তি নেই, একই ধরনের আরো বহু প্রতিস্ঠান রয়েছে। আর বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক কোম্পানী বেতনভোগি নিয়োগের চেয়ে আউটসোর্সিং বেশি পছন্দ করছেন। এরফলে আগামীতে চাকরী আরো ঝুকিপুর্ন হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজের সুযোগ বাড়বে।
যদি কোন প্রতিস্ঠানে চাকরী করেন তাহলে কি বলতে পারেন আপনার চাকরীর নিশ্চয়তা কতখানি ? বেসরকারী চাকরী মানেই মুলত ব্যবসা প্রতিস্ঠান, আর ব্যবসা প্রতিস্ঠানের হিসেব লাভের সাথে সমানুপাতিক। লাভ কমতে শুরু করলেই ছাটাই শুরু হয়। অর্থনৈতিক মন্দা থেকে শুরু করে স্থানীয় কারন বহুভাবে চাকরী ঝুকিপুর্ন হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং এ এই ঝুকি নেই। এমনকি এক ফ্রিল্যান্সিং সোর্স বন্ধ হয়ে গেলেও আপত্তি নেই, একই ধরনের আরো বহু প্রতিস্ঠান রয়েছে। আর বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক কোম্পানী বেতনভোগি নিয়োগের চেয়ে আউটসোর্সিং বেশি পছন্দ করছেন। এরফলে আগামীতে চাকরী আরো ঝুকিপুর্ন হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজের সুযোগ বাড়বে।
. কারো মর্জিমত চলার প্রয়োজন নেই
চাকরী করার অভিজ্ঞতা যাদের আছে তারা খুব ভাল করেই জানেন উর্ধ্বতনের কথা কিভাবে মানতে হয়। অনেকে কর্তৃত্ব করতে পারাকে বাহাদুরী মনে করেন। কেউ কেউ স্পষ্টই বলে বসেন, টাকা আমি দিচ্ছি আমার ইচ্ছেয় কাজ হবে। বাধ্য হয়ে চাকুরীজীবীকে বলতে হয়, পেটের দায়ে কাজ করি। ফ্রিল্যান্সারের কর্তৃত্ব নিজের হাতে। কারো কাছে কৈফিয়ত দিতে হচ্ছে না।
চাকরী করার অভিজ্ঞতা যাদের আছে তারা খুব ভাল করেই জানেন উর্ধ্বতনের কথা কিভাবে মানতে হয়। অনেকে কর্তৃত্ব করতে পারাকে বাহাদুরী মনে করেন। কেউ কেউ স্পষ্টই বলে বসেন, টাকা আমি দিচ্ছি আমার ইচ্ছেয় কাজ হবে। বাধ্য হয়ে চাকুরীজীবীকে বলতে হয়, পেটের দায়ে কাজ করি। ফ্রিল্যান্সারের কর্তৃত্ব নিজের হাতে। কারো কাছে কৈফিয়ত দিতে হচ্ছে না।
. আয় বেশি
চাকরীতে আয় সীমিত, ব্যবসায় লাভ যেমন সম্ভাবনা ক্ষতিও তেমনি সম্ভাবনা। ফ্রিল্যান্সিংএ আর্থিক বিনিয়োগ নেই ফলে ক্ষতির ঝুকি নেই। দক্ষতা যত বেশি কাজ তত বেশি আয় তত বেশি। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে দক্ষতা যত বাড়ে তারসাথে মিল রেখে আয় বাড়তে থাকে।
চাকরীতে আয় সীমিত, ব্যবসায় লাভ যেমন সম্ভাবনা ক্ষতিও তেমনি সম্ভাবনা। ফ্রিল্যান্সিংএ আর্থিক বিনিয়োগ নেই ফলে ক্ষতির ঝুকি নেই। দক্ষতা যত বেশি কাজ তত বেশি আয় তত বেশি। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে দক্ষতা যত বাড়ে তারসাথে মিল রেখে আয় বাড়তে থাকে।
. মানসিক চাপ কম
কোনদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কি মনে হয়েছে, শরীরটা তেমন ভাল নেই, আজ অফিসে না গেলে ভাল হত। চাকরী করলে আপনার সেটা ভাবার সুযোগ নেই। এমনকি পথে দেরী হলে সেকথাও বলার সুযোগ পাবেন না। একই অবস্থা দাড়ায় পারিবারিক বা সামাজিক কোন কাজের ক্ষেত্রে। ফ্রিল্যান্সারের এসব নিয়ে ভাবার কিছু নেই। আজ দুঘন্টা কাজ না করে আগামীকাল করে নেয়া যাবে, এই সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।
কোনদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কি মনে হয়েছে, শরীরটা তেমন ভাল নেই, আজ অফিসে না গেলে ভাল হত। চাকরী করলে আপনার সেটা ভাবার সুযোগ নেই। এমনকি পথে দেরী হলে সেকথাও বলার সুযোগ পাবেন না। একই অবস্থা দাড়ায় পারিবারিক বা সামাজিক কোন কাজের ক্ষেত্রে। ফ্রিল্যান্সারের এসব নিয়ে ভাবার কিছু নেই। আজ দুঘন্টা কাজ না করে আগামীকাল করে নেয়া যাবে, এই সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।
যারা চাকরী করেন সাধারনভাবে তাদের অভিযোগের সীমা নেই। কোথাও বেশি খাটায়, কোথাও কম বেতন দেয়, কোথাও দুর্ববহার করে।
যদি এধরনের অভিযোগ থেকেই থাকে তাহলে সেখান থেকে সরে যাচ্ছেন না কেন ? ফ্রিল্যান্সিং জগত খোলা আছে।
good idea............
ReplyDelete