বাংলা-টিউটর সাইটে মুলত ইন্টারনেট থেকে আয়ের তথ্য সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার না করেও প্রযুক্তি সম্পর্কিত ব্যবসা করা সম্ভব। অবশ্যই ব্যবসা বলতে একজনের কাছে কিনে আরেকজনের কাছে বিক্রি করা বুঝানো হচ্ছে না। এজন্য আসলে কোন পরামর্শ প্রয়োজন হয় না। প্রযুক্তি ব্যবহার করা সংক্রান্ত ব্যবসার কথা বলা হচ্ছে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় আপনি খুব সহজে ক্লিকসেন্স এর মত সাইটের সদস্য হয়ে ক্লিক করে আয় করতে পারেন। কিংবা ব্লগ, ওয়েবসাইট, ফেসবুক ইত্যাদিতে এফিলিয়েশন যোগ করে আয় করতে পারেন। সেতুলনায় সাধারন ব্যবসায় প্রয়োজন এবং ঝুকি বেশি। বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়, বিশেষ কাজে দক্ষতা প্রয়োজন হয়, যায়গা প্রয়োজন হয়। এধরনের কিছু ব্যবসার কথা উল্লেখ করা হয়েছে এই সাইটে।
প্রযুক্তি সংক্রান্ত ব্যবসা করার আগে সেকারনেই হিসেব করে নেয়া প্রয়োজন সেই ব্যবসায় সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু। সেক্ষেত্রে গুরুত্বপুর্ন কিছু বিষয় তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
. আপনি সেই বিষয়ে কতটা দক্ষ
সাধারন অভিজ্ঞতা বলে বাংলাদেশের মানুষ অর্থকে প্রথমে হিসেব করে। একজন ছাত্র কোন বিষয়ে পড়াশোনা করবে সেটা ঠিক করা হয় কোথায় আয়ের সুযোগ বেশি সেটা দেখে। যদিও বাস্তবতা হওয়া প্রয়োজন ছিল তার আগ্রহ যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি, ভাল করার সম্ভাবনা বেশি সেই বিষয়।
ব্যবসার ক্ষেত্রেও এই দৃষ্টিভঙ্গি কাজ করবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যবসার পরিকল্পনার সময় হিসেব করা হয় কোন ব্যবসায় লাভ বেশি। অন্য কেউ যে ব্যবসায় লাভ করেছে সেই ব্যবসা শুরু করার প্রবনতা কাজ করে। একজন সফল হলে দলেদলে অন্যরা সেই ব্যবসায় যোগ দেয়। ফল হিসেবে একসময় ব্যর্থতা হাজির হয়।
যে ব্যবসাই শুরু করুন না কেন আগে খোজ নিন সেই ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে আপনার দক্ষতা কতটুকু, ভবিষ্যতে তাকে কতটা উন্নত করা সম্ভব, যারা প্রতিদ্বন্দি তাদের তুলনায় আপনার অবস্থান কি। এমনকি ভবিষ্যতে যারা প্রতিদ্বন্দি হবেন তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করবেন কিভাবে সেটাও বিবেচনায় আনুন। প্রতিযোগিতায় কেউ ভাল করে কেউ পিছিয়ে পড়ে। আপনার অবস্থান ভালভাবে যাচাই করে নিন।
সাধারন অভিজ্ঞতা বলে বাংলাদেশের মানুষ অর্থকে প্রথমে হিসেব করে। একজন ছাত্র কোন বিষয়ে পড়াশোনা করবে সেটা ঠিক করা হয় কোথায় আয়ের সুযোগ বেশি সেটা দেখে। যদিও বাস্তবতা হওয়া প্রয়োজন ছিল তার আগ্রহ যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি, ভাল করার সম্ভাবনা বেশি সেই বিষয়।
ব্যবসার ক্ষেত্রেও এই দৃষ্টিভঙ্গি কাজ করবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যবসার পরিকল্পনার সময় হিসেব করা হয় কোন ব্যবসায় লাভ বেশি। অন্য কেউ যে ব্যবসায় লাভ করেছে সেই ব্যবসা শুরু করার প্রবনতা কাজ করে। একজন সফল হলে দলেদলে অন্যরা সেই ব্যবসায় যোগ দেয়। ফল হিসেবে একসময় ব্যর্থতা হাজির হয়।
যে ব্যবসাই শুরু করুন না কেন আগে খোজ নিন সেই ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে আপনার দক্ষতা কতটুকু, ভবিষ্যতে তাকে কতটা উন্নত করা সম্ভব, যারা প্রতিদ্বন্দি তাদের তুলনায় আপনার অবস্থান কি। এমনকি ভবিষ্যতে যারা প্রতিদ্বন্দি হবেন তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করবেন কিভাবে সেটাও বিবেচনায় আনুন। প্রতিযোগিতায় কেউ ভাল করে কেউ পিছিয়ে পড়ে। আপনার অবস্থান ভালভাবে যাচাই করে নিন।
. কতটা সময় দিতে পারেন
ব্যবসা এমন একটি কাজ যেখানে সময়ের ব্যতিক্রম করা যায় না। অনেকেরই এমন মানষিকতা কাজ করে, কোনভাবে ব্যবসা শুরু করে অন্যকে দিয়ে সেটা চালাবেন। নিজের অন্য কাজ ঠিক রাখবেন।
কোন ব্যবসাই নিজের পুরো সময় ছাড়া করা যায় না। একই সময়ে ব্যবসা এবং অন্য কাজে সময় দেয়া প্রয়োজন হতে পারে। যদি ব্যবসার থেকে অন্য কাজে সময় দেয়া বেশি জরুরী হয় তাহলে ব্যবসার দিকে না যাওয়াই ভাল। চাকরী পার্টটাইম হতে পারে, ব্যবসা পার্টটাইম হয় না।
ব্যবসা এমন একটি কাজ যেখানে সময়ের ব্যতিক্রম করা যায় না। অনেকেরই এমন মানষিকতা কাজ করে, কোনভাবে ব্যবসা শুরু করে অন্যকে দিয়ে সেটা চালাবেন। নিজের অন্য কাজ ঠিক রাখবেন।
কোন ব্যবসাই নিজের পুরো সময় ছাড়া করা যায় না। একই সময়ে ব্যবসা এবং অন্য কাজে সময় দেয়া প্রয়োজন হতে পারে। যদি ব্যবসার থেকে অন্য কাজে সময় দেয়া বেশি জরুরী হয় তাহলে ব্যবসার দিকে না যাওয়াই ভাল। চাকরী পার্টটাইম হতে পারে, ব্যবসা পার্টটাইম হয় না।
. বিনিয়োগ কতটা প্রয়োজন
যে ব্যবসা শুরু করবেন সেখানে কত পরিমান বিনিয়োগ প্রয়োজন সেটা হিসেব করা এবং তার ব্যবস্থা করা জরুরী। শুরু করার জন্য কি প্রয়োজন, পরবর্তী ৬ মাসে কতটা প্রয়োজন, ২ বছর পর উন্নতির জন্য কতটা প্রয়োজন, তার ব্যবস্থা কিভাবে হবে সেটা হিসেব না করে ব্যবসায় উন্নতি করা যায় না। প্রতিটি ব্যবসায় লাভ-ক্ষতি দুইই থাকে। কয়েক মাস ধরে ব্যবসা খারাপ যেতে পারে। সেই অবস্থায় ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার মত সামর্থ্য আছে কিনা, কিংবা সেই পরিস্থিতিতে কি করা হবে সেটা পরিকল্পনার মধ্যে রেখে ব্যবসা শুরু করা ভাল।
প্রযুক্তি সংক্রান্ত ব্যবসার জন্য দক্ষ জনবল প্রয়োজন। সেটাও এক ধরনের বিনিয়োগ। সেখানে অর্থ এবং জনবলের প্রাপ্যতা দুটিই বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
যে ব্যবসা শুরু করবেন সেখানে কত পরিমান বিনিয়োগ প্রয়োজন সেটা হিসেব করা এবং তার ব্যবস্থা করা জরুরী। শুরু করার জন্য কি প্রয়োজন, পরবর্তী ৬ মাসে কতটা প্রয়োজন, ২ বছর পর উন্নতির জন্য কতটা প্রয়োজন, তার ব্যবস্থা কিভাবে হবে সেটা হিসেব না করে ব্যবসায় উন্নতি করা যায় না। প্রতিটি ব্যবসায় লাভ-ক্ষতি দুইই থাকে। কয়েক মাস ধরে ব্যবসা খারাপ যেতে পারে। সেই অবস্থায় ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার মত সামর্থ্য আছে কিনা, কিংবা সেই পরিস্থিতিতে কি করা হবে সেটা পরিকল্পনার মধ্যে রেখে ব্যবসা শুরু করা ভাল।
প্রযুক্তি সংক্রান্ত ব্যবসার জন্য দক্ষ জনবল প্রয়োজন। সেটাও এক ধরনের বিনিয়োগ। সেখানে অর্থ এবং জনবলের প্রাপ্যতা দুটিই বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
এককথায় ব্যবসা কাজটি কঠিন। সাধারন মুদিদোকানের ব্যবসায় পন্য কিনে রাখলে বিক্রি হবে, বিক্রি হলে লাভ হবে এটাই নিয়ম। যেখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেবার ব্যবসার বিষয় সেখানে পরিকল্পনা, দক্ষতা মুল বিষয়। পন্য সেখানে কম গুরুত্বপুর্ন।
Good advice. This may help people to plan and operate a business. Thanks.
ReplyDelete