সব ফ্রিল্যান্সারের কাছেই সময় গুরুত্বপুর্ন। ফ্রিল্যান্সার সময়কে টাকায় পরিনত করেন কাজেই যত সময় বাচাবেন আয় তত বেশি।
অনেকে সময়ের হিসেব রাখার জন্য কাজের লিষ্ট ব্যবহার করেন। কোন কাজ কখন করতে হবে, কোনটা আগে কোনটা পড়ে এভাবে হিসেব থাকলে খুব সহজে সময়ের সাথে পাল্লা দেয়া যায়। কখন অতিরিক্ত কাজ করতে হবে কখন কাজ না করে অন্যদিকে সময় ব্যয় করা যাবে জানা যায়।
এধরনের বিষয়ে পরামর্শ দিতে বহু বই রয়েছে। যারা দীর্ঘদিন ধরে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন তারা তাদের অভিজ্ঞতা থেকে যাকিছু শিখেছেন সেগুলি প্রকাশ করেছেন বইতে। বহু ব্লগ-ওয়েবসাইটে এধরনের পরামর্শ সবসময় দেয়া হয়, ভিডিও পাওয়া যায়। এই সমস্ত কিছু দেখার মত সময় সকলের নেই। এখানেও সময় বাচানোর বিষয়টি এসে যায়। যদি এগুলি দেখে সময় কেটে যায় তাহলে কাজ করবেন কখন ?
এখানে সময় বাচানোর কৌশলগুলির সারাংশ তুলে ধরা হচ্ছে। অবশ্যই এই বিষয়ে আরো লেখা রয়েছে এই সাইটেই। সেগুলিও পড়ে দেখতে পারেন।
. কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করুন
প্রোডাকটিভিটি টুল নামে একধরনের সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। ডাউনলোড করে ইনষ্টল করতে হয়ত কয়েক মিনিট সময় লাগবে, সফটঅয়্যার কিভাবে ব্যবহজার করতে হয় জানতেও কিছু সময় প্রয়োজন হবে। এরপর বাকি জীবন এই সফটঅয়্যার আপনার সমস্ত কাজকে সময়মত করার সুযোগ করে দেবে। focus booster, stayFocused ইত্যাদি এধরনের সফটঅয়্যার।
প্রোডাকটিভিটি টুল নামে একধরনের সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। ডাউনলোড করে ইনষ্টল করতে হয়ত কয়েক মিনিট সময় লাগবে, সফটঅয়্যার কিভাবে ব্যবহজার করতে হয় জানতেও কিছু সময় প্রয়োজন হবে। এরপর বাকি জীবন এই সফটঅয়্যার আপনার সমস্ত কাজকে সময়মত করার সুযোগ করে দেবে। focus booster, stayFocused ইত্যাদি এধরনের সফটঅয়্যার।
. দিনের শুরুতেই কাজ ঠিক করে নিন
সারাদিনে কি করতে হবে, কোন কাজে কতটুকু সময় ব্যয় করতে হবে সেটা শুরুতেই ঠিক করে নিন। দিনশেষে একবার যাচাই করে দেখুন সবগুলি কাজ করা হয়েছে কি-না। শুরুতে অবশ্যই সমস্যা হতে পারে, কোন কাজ বাদ পড়তে পারে, কোন কাজে হিসেবের থেকে বেশি সময় লাগতে পারে। অভিজ্ঞতা থেকে শিখে একে উন্নত করতে চেষ্টা করুন।
সারাদিনে কি করতে হবে, কোন কাজে কতটুকু সময় ব্যয় করতে হবে সেটা শুরুতেই ঠিক করে নিন। দিনশেষে একবার যাচাই করে দেখুন সবগুলি কাজ করা হয়েছে কি-না। শুরুতে অবশ্যই সমস্যা হতে পারে, কোন কাজ বাদ পড়তে পারে, কোন কাজে হিসেবের থেকে বেশি সময় লাগতে পারে। অভিজ্ঞতা থেকে শিখে একে উন্নত করতে চেষ্টা করুন।
. ফোনের বদলে মেইল ব্যবহার করুন
মোবাইল ফোন কতটা সময় নষ্ট করে কখনো ভেবে দেখেছেন কি ? মনে হতে পারে আপনি সারাদিনে কয়েক মিনিট কথা বলেন কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের ঠিক মাঝখানে কেউ যদি ফোন করে এবং আপনাকে সেখানে কয়েক সেকেন্ডও ব্যয় করতে হয়, সেটা আপনার মনোযোগের জন্য বড় ধরনের বাধা। মোবাইল ফোন কম ব্যবহারের অভ্যেস করুন। যারা ফোন করতে চায় তাদেরকে জানিয়ে দিন হয় টেক্সট মেসেজ পাঠাবে অথবা ইমেইল পাঠাবে। প্রয়োজনে ভয়েস মেইল ব্যবহারের অভ্যেস করুন।
মোবাইল ফোন কতটা সময় নষ্ট করে কখনো ভেবে দেখেছেন কি ? মনে হতে পারে আপনি সারাদিনে কয়েক মিনিট কথা বলেন কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের ঠিক মাঝখানে কেউ যদি ফোন করে এবং আপনাকে সেখানে কয়েক সেকেন্ডও ব্যয় করতে হয়, সেটা আপনার মনোযোগের জন্য বড় ধরনের বাধা। মোবাইল ফোন কম ব্যবহারের অভ্যেস করুন। যারা ফোন করতে চায় তাদেরকে জানিয়ে দিন হয় টেক্সট মেসেজ পাঠাবে অথবা ইমেইল পাঠাবে। প্রয়োজনে ভয়েস মেইল ব্যবহারের অভ্যেস করুন।
. একসাথে একাধিক কাজ করবেন না
অনেকেরই ধারনা একসাথে অনেক কাজ করা বড় ধরনের যোগ্যতা। কারো কারো ক্ষেত্রে সেটা সত্যি হতে পারে। একে ভালচোখে দেখার কারন নেই। চারিদিকে দৃষ্টি দিলে বহু উদাহরন দেখবেন কেউ মোবাইল ফোনে কথা বলার মত সামান্য কাজের সময়ই হাটতে গিয়ে হোচট খাচ্ছে, একে-ওকে ধাক্কা দিচ্ছে। এই অভ্যেস ত্যাগ করুন। যে কাজই করুন না কেন মনোযোগ দিয়ে সেটা শেষ করুন তারপর অন্য কাজ করুন। ফ্রিল্যান্সিং কাজে সামান্য ভুল করার অর্থ নিজের পেশার ক্ষতি করা।
অনেকেরই ধারনা একসাথে অনেক কাজ করা বড় ধরনের যোগ্যতা। কারো কারো ক্ষেত্রে সেটা সত্যি হতে পারে। একে ভালচোখে দেখার কারন নেই। চারিদিকে দৃষ্টি দিলে বহু উদাহরন দেখবেন কেউ মোবাইল ফোনে কথা বলার মত সামান্য কাজের সময়ই হাটতে গিয়ে হোচট খাচ্ছে, একে-ওকে ধাক্কা দিচ্ছে। এই অভ্যেস ত্যাগ করুন। যে কাজই করুন না কেন মনোযোগ দিয়ে সেটা শেষ করুন তারপর অন্য কাজ করুন। ফ্রিল্যান্সিং কাজে সামান্য ভুল করার অর্থ নিজের পেশার ক্ষতি করা।
. সম্ভব হলে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করুন
কোন কাজে কোথাও বসে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। সময়টা পুরোপুরি অপব্যয় না করে তাকে কাজে লাগাতে পারেন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে। ইমেইল পড়া, উত্তর দেয়া ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করতে পারেন এভাবে।
কোন কাজে কোথাও বসে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। সময়টা পুরোপুরি অপব্যয় না করে তাকে কাজে লাগাতে পারেন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে। ইমেইল পড়া, উত্তর দেয়া ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করতে পারেন এভাবে।
. হিসেব করে কাজ নিন
কোন কাজ নেয়ার সময় কতটা সময় ব্যয় করতে হবে আগেই হিসেব করে নিন। আগের কাজের অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে খুব সহজেই এই হিসেব করতে পারেন। একথা মনে রাখাই ভাল, যার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বেশি তারপক্ষে কম সময়ে কাজ করা সম্ভব। বিপরীতভাবে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা কম থাকলে কাজে সময় বেশি লাগতে পারে, ভুল হতে পারে। সেকারনে প্রত্যেক ব্যক্তির এবং প্রতিটি কাজের জন্য এই হিসেব ভিন্ন হতে পারে।
কোন কাজ নেয়ার সময় কতটা সময় ব্যয় করতে হবে আগেই হিসেব করে নিন। আগের কাজের অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে খুব সহজেই এই হিসেব করতে পারেন। একথা মনে রাখাই ভাল, যার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বেশি তারপক্ষে কম সময়ে কাজ করা সম্ভব। বিপরীতভাবে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা কম থাকলে কাজে সময় বেশি লাগতে পারে, ভুল হতে পারে। সেকারনে প্রত্যেক ব্যক্তির এবং প্রতিটি কাজের জন্য এই হিসেব ভিন্ন হতে পারে।
. ইন্টারনেট কম ব্যবহার করুন
আপনি মোবাইল ফোনের বদলে ইমেইল করুন, এই পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কিন্তু দিনে কতবার ইমেইল ব্যবহার করবেন ?
সাধারনভাবে ৩ বার ইমেইল পড়াই যথেষ্ট হওয়া উচিত। অবশ্য বিশেষ কাজের সময় কাজ অনুযায়ী এই সময় বৃদ্ধি পেতে পারে, যখন আপনি জানেন আপনাকে ক্লায়েন্ট মেইল করতে পারে এবং আপনাকে সাথেসাথে উত্তর দিতে হবে।
ফেসবুকের মত সাইট বা অন্য কাজে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য নির্দিস্ট সময় ঠিক করে নিন।
আপনি মোবাইল ফোনের বদলে ইমেইল করুন, এই পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কিন্তু দিনে কতবার ইমেইল ব্যবহার করবেন ?
সাধারনভাবে ৩ বার ইমেইল পড়াই যথেষ্ট হওয়া উচিত। অবশ্য বিশেষ কাজের সময় কাজ অনুযায়ী এই সময় বৃদ্ধি পেতে পারে, যখন আপনি জানেন আপনাকে ক্লায়েন্ট মেইল করতে পারে এবং আপনাকে সাথেসাথে উত্তর দিতে হবে।
ফেসবুকের মত সাইট বা অন্য কাজে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য নির্দিস্ট সময় ঠিক করে নিন।
. কাজের বাইরে কিছু সময় কাটান
আপনি দিনরাত সমস্ত সময় কাজের জন্য ভাগ করে রাখবেন না। কাজ ছাড়া থাকাকেও কাজ হিসেবে ধরে কিছু সময় নির্ধারন করুন। শরীর এবং মন দুটোর জন্যই এটা জরুরী।
আপনি দিনরাত সমস্ত সময় কাজের জন্য ভাগ করে রাখবেন না। কাজ ছাড়া থাকাকেও কাজ হিসেবে ধরে কিছু সময় নির্ধারন করুন। শরীর এবং মন দুটোর জন্যই এটা জরুরী।
ফ্রিল্যান্সারের জন্য সময় বিষয়টিকে কতটা গুরুত্ব দেয়া হয় ধারনা পেতে পারেন একটা উদাহরন থেকে, একধরনের এক্সারসাইজ সাইকেল পাওয়া যায় যার সামনে ল্যাপটপ রাখা যায়। আপনি ব্যয়াম করার সময়ও কাজ করবেন। কিংবা কাজ করার সময় ব্যয়াম করবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ প্রতিটি মিনিট হিসেব করে চলে। বাড়ি থেকে ঠিক কখন বের হবে, বাসে কত মিনিট, হাটা কম মিনিট এই হিসেবে গড়মিল হয় না। সেকারনেই তাদের পক্ষে অনেক বেশি কাজ করা সম্ভব, উচুমানের কাজ করা সম্ভব।
আপনি সবকিছুকে নিজের মত করে নিতে পারেন না। আপনাকে হয়ত ১০ মিনিটের পথ যেতে ১ ঘন্টা ব্যয় করতে হতে পারে শুধুমাত্র রাস্তায় জ্যামের কারনে। এধরনের অন্যান্য কারন আপনার হিসেবকে গড়মিল করে দিতে পারে। তারপরও, যতটুকু সম্ভব চেষ্টা তো করবেন।ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
- ক্রাউডসোর্সিং এবং অনলাইন চাকরী
- ফ্রিল্যান্সারে লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার পদ্ধতি
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর
- ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি
- ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২
- ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ
- ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা
- অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভালমন্দ
- ইন্টারনেটে এখনই আয় শুরু করবেন যেভাবে ক্লিকসেন্স পিটিসি
- ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন
- পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়
- অনলাইন ডাটাএন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা
- ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন
- এলার্ট পে একাউন্ট কিভাবে তৈরী করবেন
- ইমেইল প্রসেসিং জব কতটা নির্ভরযোগ্য
- ক্লিক করে আয়ের সাইট পিটিসি-বক্স
- পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্সে কাজ যোগ কমা হয়েছে
- সহজে আয়ের জন্য অনলাইন সার্ভে
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ
- ইন্টারনেটে সহজে আয়ের জন্য ফাষ্ট টু আর্ন এফিলিয়েশন
No comments:
Post a Comment