বাংলা টিউটর
সাইটে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে লেখা সবচেয়ে বেশি। এখানে নানাভাবে ফ্রিল্যান্সিং
সম্পর্কে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তারপরও খুব সাধারন কিছু বিষয় নিয়ে অনেকেই সমস্যায়
পড়েন।
একটি কারন হয়ত
এই সাইটের লেখাগুলি সাজানো নেই। বিশেষ কোন লেখা খুজে বের করা কঠিন। সেকারনে
সাধারনভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু সমস্যাগুলি আরেকবার তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
.
কাজ
কোথায় করবেন
অনেকেরই বড় সমস্যা কাজ কোথায় করবেন ঠিক করা। মাই-ডাটা-টিম সম্পর্কে একটি রিভিউ লেখা রয়েছে যারা ডাটা এন্ট্রি কাজে আগ্রহি তাদের জন্য। কিন্তু তারা বিনামুল্যের সদস্য থেকে যখন টাকা নিতে শুরু করেছে তখনই সেখান থেকে দুরে থাকতে বলা হয়েছে। ইন্টারনেটে কাউকে টাকা দেয়ার অর্থ অপরিচিত ব্যক্তিকে টাকা দেয়া।
কাজের জন্য কোন সাইট ব্যবহারের প্রথম শর্ত, টাকা দিয়ে সদস্য হবেন না।
অনেকেরই বড় সমস্যা কাজ কোথায় করবেন ঠিক করা। মাই-ডাটা-টিম সম্পর্কে একটি রিভিউ লেখা রয়েছে যারা ডাটা এন্ট্রি কাজে আগ্রহি তাদের জন্য। কিন্তু তারা বিনামুল্যের সদস্য থেকে যখন টাকা নিতে শুরু করেছে তখনই সেখান থেকে দুরে থাকতে বলা হয়েছে। ইন্টারনেটে কাউকে টাকা দেয়ার অর্থ অপরিচিত ব্যক্তিকে টাকা দেয়া।
কাজের জন্য কোন সাইট ব্যবহারের প্রথম শর্ত, টাকা দিয়ে সদস্য হবেন না।
.
কোন
ফ্রিল্যান্সিং সাইট বেছে নেবেন
ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, স্ক্রিপ্টল্যান্স, গুরু, ইল্যান্স ইত্যাদি বিভিন্ন সাইট সম্পর্কে রিভিউ লেখা হয়েছে। এদের প্রত্যেকের কাছেই বিনামুল্যে সদস্য হয়ে কাজ পাওয়া যায়, কাজ করার পর আয় থেকে কিছু টাকা দিতে হয় সার্ভিস চার্জ হিসেবে। এদের মধ্যে কোন একটিকে বেছে নেয়াও অনেক সময় সমস্যা হয়ে দাড়ায়। সাইট ব্যবহারের জন্য এই নিয়মগুলি মেনে চলুন।
বড় সাইটে কাজ বেশি একথা যেমন সত্য, প্রতিযোগিতা বেশি এটাও সত্য। নতুনদের পক্ষে এজন্য ছোট সাইটে কাজ পাওয়া তুলনামুলক সহজ। কয়েকবার কাজের জন্য বিড করে কি ফল হয় লক্ষ্য করুন, যেখানে সম্ভাবনা বেশি সেখানে বেশি সময় দিন।
ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, স্ক্রিপ্টল্যান্স, গুরু, ইল্যান্স ইত্যাদি বিভিন্ন সাইট সম্পর্কে রিভিউ লেখা হয়েছে। এদের প্রত্যেকের কাছেই বিনামুল্যে সদস্য হয়ে কাজ পাওয়া যায়, কাজ করার পর আয় থেকে কিছু টাকা দিতে হয় সার্ভিস চার্জ হিসেবে। এদের মধ্যে কোন একটিকে বেছে নেয়াও অনেক সময় সমস্যা হয়ে দাড়ায়। সাইট ব্যবহারের জন্য এই নিয়মগুলি মেনে চলুন।
বড় সাইটে কাজ বেশি একথা যেমন সত্য, প্রতিযোগিতা বেশি এটাও সত্য। নতুনদের পক্ষে এজন্য ছোট সাইটে কাজ পাওয়া তুলনামুলক সহজ। কয়েকবার কাজের জন্য বিড করে কি ফল হয় লক্ষ্য করুন, যেখানে সম্ভাবনা বেশি সেখানে বেশি সময় দিন।
.
ধৈর্য্য
ধরুন
নতুন ফ্রিল্যান্সারের নামের পাশে অভিজ্ঞতা লেখা থাকে না। কাজেই বিড করে অভিজ্ঞ কাউকে পেছনে ফেলে কাজ পাওয়া কঠিন। বারবার চেষ্টা করেও কাজ না পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে নিজেকে বলুন, আজ যার নামের পাশে শথটি কাজের অভিজ্ঞতা জমা হয়েছে তিনিও একসময় নতুন ছিলেন। তাকেও একসময় বারবার চেষ্টা করে প্রথম কাজ পেতে হয়েছিল।
কাজেই বিড করে কাজ না পেলে হতাস হবেন না। এটাই স্বাভাবিক মনে করে চেষ্টা করতে থাকুন।
নতুন ফ্রিল্যান্সারের নামের পাশে অভিজ্ঞতা লেখা থাকে না। কাজেই বিড করে অভিজ্ঞ কাউকে পেছনে ফেলে কাজ পাওয়া কঠিন। বারবার চেষ্টা করেও কাজ না পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে নিজেকে বলুন, আজ যার নামের পাশে শথটি কাজের অভিজ্ঞতা জমা হয়েছে তিনিও একসময় নতুন ছিলেন। তাকেও একসময় বারবার চেষ্টা করে প্রথম কাজ পেতে হয়েছিল।
কাজেই বিড করে কাজ না পেলে হতাস হবেন না। এটাই স্বাভাবিক মনে করে চেষ্টা করতে থাকুন।
.
বিডের
সময় কোনদিকে দৃষ্টি দেবেন
কাজ দেয়ার সময় দুটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় লক্ষ্য করা হয়। একদিকে অভিজ্ঞতা অন্যদিকে কমমুল্যে কাজ। নতুন হিসেবে যতটা সম্ভব কম টাকায় কাজের প্রস্তাব দিন। কিছু কাজের অভিজ্ঞতা হলে পরেও টাকার পরিমান বাড়ানোর সুযোগ পাবেন। কাজের জন্য অনুনয়-বিনয় করবেন না। একে দুর্বলতা হিসেবে দেখা হয়। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। নিজেকে বলুন, এক কাজ না পেলে ক্ষতি কি, আরেক কাজ পাব।
কাজ দেয়ার সময় দুটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় লক্ষ্য করা হয়। একদিকে অভিজ্ঞতা অন্যদিকে কমমুল্যে কাজ। নতুন হিসেবে যতটা সম্ভব কম টাকায় কাজের প্রস্তাব দিন। কিছু কাজের অভিজ্ঞতা হলে পরেও টাকার পরিমান বাড়ানোর সুযোগ পাবেন। কাজের জন্য অনুনয়-বিনয় করবেন না। একে দুর্বলতা হিসেবে দেখা হয়। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। নিজেকে বলুন, এক কাজ না পেলে ক্ষতি কি, আরেক কাজ পাব।
.
দক্ষতা
বাড়ান
যে কাজই করুন না কেন, দক্ষতার সাথে করতে হবে। কাজে সামান্য সমস্যা থাকলে সেটা প্রোফাইলে জমা হবে, পরবর্তীতে কাজ পেতে সমস্যা হবে। এমন কাজ নিন যা ভালভাবে করা সম্ভব। সেইসাথে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে যান। সম্ভব হলে একাধিক একাউন্ট ব্যবহার করুন। পরবর্তীতে এদের যে কোনটি স্থায়ীভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
যে কাজই করুন না কেন, দক্ষতার সাথে করতে হবে। কাজে সামান্য সমস্যা থাকলে সেটা প্রোফাইলে জমা হবে, পরবর্তীতে কাজ পেতে সমস্যা হবে। এমন কাজ নিন যা ভালভাবে করা সম্ভব। সেইসাথে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে যান। সম্ভব হলে একাধিক একাউন্ট ব্যবহার করুন। পরবর্তীতে এদের যে কোনটি স্থায়ীভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
.
কাজের
নমুনা দেখান
কোন কোন কাজে আগের কাজের নমুন দেখানো যায়। যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, লোগো ইত্যাদি। আগের করা সবচেয়ে ভাল কাজগুলি প্রোফাইলে তুলে ধরুন। বিডের সময় নমুনা তৈরী করে আপলোড করুন। ক্লায়েন্ট কাজ দেখে সন্তুষ্ট হলে সহজে কাজ পাবেন।
কোন কোন কাজে আগের কাজের নমুন দেখানো যায়। যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, লোগো ইত্যাদি। আগের করা সবচেয়ে ভাল কাজগুলি প্রোফাইলে তুলে ধরুন। বিডের সময় নমুনা তৈরী করে আপলোড করুন। ক্লায়েন্ট কাজ দেখে সন্তুষ্ট হলে সহজে কাজ পাবেন।
প্রতিদিন বহু
মানুষ ফ্রিল্যান্সিং খাতায় নাম লেখাচ্ছেন কিন্তু তাদের সবাই সফল হচ্ছেন না। কেন
হচ্ছেন না তার উত্তর হয়ত এখানেই পাবেন। এই নিয়মগুলি মেনে আপনি সফল হতে পারেন। আজ
না হোক ৩ মাস পর, কিংবা ৬ মাস পর।
No comments:
Post a Comment