লোগো ডিজাইনের সময় কি কি বিষয়ে দৃষ্টি দিতে হয় সেবিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে আগের টিউটোরিয়ালে। বাস্তবে কিভাবে লোগো তৈরী করবেন সেসম্পর্কে জানানো হচ্ছে এখানে। ডিজাইনের জন্য ইলাষ্ট্রেটর উল্লেখ করা হচ্ছে।
আপনি যদি বিশ্বখ্যাত লোগোগুলি দেখেন, মাইক্রোসফট, এপল, কোকাকোলা কিংবা ফুজিতসু, লক্ষ করবেন তাদের মুল লোগো টেক্সট ভিত্তিক। কোম্পানীর নামকে বিশেষভাবে লেখা। ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন মাইক্রোসফটের ও অক্ষরের এক যায়গা কোনাচে, কোকাকোলা লেখার ধরন প্রবাহিত তরলের মত, ফুজিতসুর ওপরে বাকানো এস এর মত একটি অংশ। মুল টেক্সটকে পরিবর্তণ করে এই কাজগুলি করে নিতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ অবশ্যই যতটা সম্ভব কাছাকাছি ফন্ট ব্যবহার করা। টাইপ করা, ফন্ট পরিবর্তন, আকারে বড়ছোট করা ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়েছে আগের টিউটোরিয়ালগুলিতে। নির্দিষ্ট একটি যায়গায় কিভাবে পরিবর্তণ করবেন জেনে নিন।
. প্রথম উদাহরনে দুটি শব্দের জন্য ভিন্ন ভিন্ন রং ব্যবহার করা হয়েছে। সরাসরি টেক্সট ব্যবহার করে এধরনের লোগো তৈরী করতে পারেন।
টাইক করা লেখাকে নির্দিষ্ট মাপে আনুন।
নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করুন। পছন্দমত রং ব্যবহারের জন্য সেই রং সিলেক্ট করুন।
টাইক করা লেখাকে নির্দিষ্ট মাপে আনুন।
নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করুন। পছন্দমত রং ব্যবহারের জন্য সেই রং সিলেক্ট করুন।
. পরের উদাহরনে টি অক্ষরকে ওপরের দিকে বড় করা হয়েছে এবং দুপাশে প্রসারিত করে পুরো লেখার সমান করা হয়েছে।
লেখাকে সুবিধেমত সাইজে আনুন।
টেক্সট সিলেক্ট করা অবস্থায় মেনু থেকে Type – Create Outline কমান্ড দিয়ে টেক্সটকে ভেক্টরে পরিনত করুন। ভেক্টরে পরিবর্তন করার পর টাইপ হিসেবে লেখা পরিবর্তন করা যাবে না।
ডিরেক্ট সিলেকশন টুল (সাদা পয়েন্টার) ব্যবহার করে নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করুন এবং ড্রাগ করে সুবিধেজনক মাপে আনুন।
ডিরেক্ট সিলেকসন টুল ব্যবহার করে আউটলাইন করা টেক্সট এর সবধরনের পরিবর্তণ করা যাবে।
লেখাকে সুবিধেমত সাইজে আনুন।
টেক্সট সিলেক্ট করা অবস্থায় মেনু থেকে Type – Create Outline কমান্ড দিয়ে টেক্সটকে ভেক্টরে পরিনত করুন। ভেক্টরে পরিবর্তন করার পর টাইপ হিসেবে লেখা পরিবর্তন করা যাবে না।
ডিরেক্ট সিলেকশন টুল (সাদা পয়েন্টার) ব্যবহার করে নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করুন এবং ড্রাগ করে সুবিধেজনক মাপে আনুন।
ডিরেক্ট সিলেকসন টুল ব্যবহার করে আউটলাইন করা টেক্সট এর সবধরনের পরিবর্তণ করা যাবে।
. তৃতীয় উদাহরনে একটি অক্ষরকে বড় করে তারসাথে মানানসইভাবে বাকি অক্ষরগুলিকে সাজানো হয়েছে। বাংলা-টিউটর লোগো হিসেবে হয়ত এখানে মানানসই না, তবে এধরনের বহু লোগো আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন।
টেক্সটকে আউটলাইন করে নিন।
অবজেক্ট-আনগ্রুপ কমান্ড দিয়ে অক্ষরগুলিকে পৃথক করে নিন।
নির্দিষ্ট অক্ষরকে বড় করে নিন এবং বাকি অক্ষরগুলি তারসাথে মিল করে সাজান।
টেক্সটকে আউটলাইন করে নিন।
অবজেক্ট-আনগ্রুপ কমান্ড দিয়ে অক্ষরগুলিকে পৃথক করে নিন।
নির্দিষ্ট অক্ষরকে বড় করে নিন এবং বাকি অক্ষরগুলি তারসাথে মিল করে সাজান।
. চতুর্থ উদাহরনে দুটি শব্দের মাঝখানে একটি ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। বিষয়ের সাথে মানানসই এধরনের আইকন ব্যবহার করতে পারেন লোগোতে।
. পঞ্চম উদাহরনে একটি ইলাষ্ট্রেটর সিম্বল ব্যবহার করা হয়েছে লোগোর সাথে। ইলাষ্ট্রেটর সিম্বল লাইব্রেরী থেকে অথবা নিজে কিছু তৈরী করে ব্যবহার করতে পারেন লোগোর সাথে।
. পরের লোগোতে একটি সিম্বল ব্যবহার করা হয়েছে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে। গাঢ রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর সাদা টেক্সট লোগোর তৈরীর জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। সিম্বর বা অন্য ইমেজকে টেক্সট এর পেছনে নেয়ার জন্য Object – Arrange – Send to back কমান্ড ব্যবহার করুন।
No comments:
Post a Comment