আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে চাতরী করেন এবং আপনাকে লোগো ডিজাইন করতে বলা হয় তাহলে কি করতে হবে সেটা যেমন বলা হবে তেমনি কাজের মধ্যে আপনি প্রশ্ন করে প্রয়োজন জেনে নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার একটি সমস্যা হচ্ছে আপনি এমন প্রশ্ন করতে পারেন না যা আপনার যোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ক্লায়েন্ট কি চান সেটা অবশ্যই প্রশ্ন করে জানবেন, তারপরও সেটা করতে হয় নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে থেকে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজে লোগো ডিজাইনের সময় বেশকিছু বিষয় দৃষ্টি এড়িয়ে যেতে পারেন। বিষয়গুলি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।
. বিষয় সম্পর্কে জানুন
যে কোম্পানীর লোগো সেই কোম্পানী সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন। শিশুদের কাজের সাথে সম্পর্কিত লোগোর সবকিছু একধরনের, পরিবেশ নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের ধরন আরেক, আর প্রযুক্তি বিষয়ক কোম্পানীর ধরন আরেক। তারসাথে মানানসই সবকিছু ব্যবহার করুন।
যে কোম্পানীর লোগো সেই কোম্পানী সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন। শিশুদের কাজের সাথে সম্পর্কিত লোগোর সবকিছু একধরনের, পরিবেশ নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের ধরন আরেক, আর প্রযুক্তি বিষয়ক কোম্পানীর ধরন আরেক। তারসাথে মানানসই সবকিছু ব্যবহার করুন।
. ক্লায়েন্টের চাহিদা জেনে নিন
ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে লোগো করাবেন একথা চিন্তা করার সময় সাধারনত ক্লায়েন্ট নিজেই লোগো সম্পর্কে একটি ধারনা তৈরী করে নেন। সেটা জানার চেষ্টা করুন। লোগোর প্রধান কয়েকটি ধরন হচ্ছে টেক্সট ভিত্তিক, আইকনভিত্তিক, ইলাষ্ট্রেটিভ ইত্যাদি। যে ধরনের লোগো তিনি চান ঠিক সেভাবেই কাজ করুন।
ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে লোগো করাবেন একথা চিন্তা করার সময় সাধারনত ক্লায়েন্ট নিজেই লোগো সম্পর্কে একটি ধারনা তৈরী করে নেন। সেটা জানার চেষ্টা করুন। লোগোর প্রধান কয়েকটি ধরন হচ্ছে টেক্সট ভিত্তিক, আইকনভিত্তিক, ইলাষ্ট্রেটিভ ইত্যাদি। যে ধরনের লোগো তিনি চান ঠিক সেভাবেই কাজ করুন।
. সঠিক রঙ ব্যবহার করুন
অধিকাংশ সময় ক্লায়েন্ট নির্দিস্ট কিছু রং ব্যবহার করতে চান। নিল-সবুজ এর সমম্বয় একটি সাধারন পছন্দ। এছাড়া প্রতিস্ঠানের ধরুন অনুযায়ী রং ভিন্ন হয়। শিশু বা মেয়েলী রং হিসেবে গোলাপী, ব্যাংক-বীমা প্রতিস্ঠানে ধুসর ইত্যাদি রং ব্যবহার করা হয়। নিজে থেকে না জানালে ক্লায়েন্টকে সরাসরি প্রশ্ন করুন তিনি কি-কি রং পছন্দ করেন।
সবসময় লোগোর একটি সাদা-কালো (গ্রেস্কেল) ভার্শন উদাহরন হিসেবে দেখান।
অধিকাংশ সময় ক্লায়েন্ট নির্দিস্ট কিছু রং ব্যবহার করতে চান। নিল-সবুজ এর সমম্বয় একটি সাধারন পছন্দ। এছাড়া প্রতিস্ঠানের ধরুন অনুযায়ী রং ভিন্ন হয়। শিশু বা মেয়েলী রং হিসেবে গোলাপী, ব্যাংক-বীমা প্রতিস্ঠানে ধুসর ইত্যাদি রং ব্যবহার করা হয়। নিজে থেকে না জানালে ক্লায়েন্টকে সরাসরি প্রশ্ন করুন তিনি কি-কি রং পছন্দ করেন।
সবসময় লোগোর একটি সাদা-কালো (গ্রেস্কেল) ভার্শন উদাহরন হিসেবে দেখান।
. ক্লিপআর্ট/ষ্টকআর্ট ব্যবহার
আপনাকে কাজ করতে হবে ডিজাইনার হিসেবে কাজেই ধরে নেয়া হয়েছে আপনি নিজেই ডিজাইন তৈরী করবেন। অনেকে কাজ সহজ করার জন্য ইন্টারনেট থেকে ক্লিপআর্ট ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে চান। এটা করবেন না। এমনকি কোন লোগোর অনুকরনও করবেন না। আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবহৃত লোগো কোন একসময় সমস্যায় পড়বে।
অবশ্য একথা বলা হচ্ছে না যে ডিজাইনাররা কখনোই একাজ করেন না। সম্ভবত প্রত্যেকেই কমবেশি অন্যের ডিজাইন দেখে নেন। সেক্ষেত্রে সেকাজ এমনভাবে করুন যেন সরাসরি নকল মনে না হয়।
আপনাকে কাজ করতে হবে ডিজাইনার হিসেবে কাজেই ধরে নেয়া হয়েছে আপনি নিজেই ডিজাইন তৈরী করবেন। অনেকে কাজ সহজ করার জন্য ইন্টারনেট থেকে ক্লিপআর্ট ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে চান। এটা করবেন না। এমনকি কোন লোগোর অনুকরনও করবেন না। আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবহৃত লোগো কোন একসময় সমস্যায় পড়বে।
অবশ্য একথা বলা হচ্ছে না যে ডিজাইনাররা কখনোই একাজ করেন না। সম্ভবত প্রত্যেকেই কমবেশি অন্যের ডিজাইন দেখে নেন। সেক্ষেত্রে সেকাজ এমনভাবে করুন যেন সরাসরি নকল মনে না হয়।
. ফন্ট ব্যবহার
ক্লায়েন্ট সাধারনত বলে দেন তিনি কোন ধরনের ফন্ট পছন্দ করেন। অধিকাংশ পছন্দ করেন এমন ফন্ট যা সহজে পড়া যায়, কেউ পছন্দ করেন জড়ানো-প্যাচানো ফন্ট। ক্লায়েন্টের পছন্দ জেনে ফন্ট ব্যবহার করুন।
সাধারনভাবে ইলাষ্ট্রেটরে টাইপ করলে অক্ষরগুলি অটো এলাইন হয়। ফলে এদের মধ্যে দুরত্ব কমবেশি মনে হয়। সঠিকভাবে দেখার জন্য অপটিক্যাল অপশন ব্যবহার করুন, তারপর প্রয়োজন হলে আউটলাইন করে বাকিটুকু ঠিক করে নিন।
ক্লায়েন্ট সাধারনত বলে দেন তিনি কোন ধরনের ফন্ট পছন্দ করেন। অধিকাংশ পছন্দ করেন এমন ফন্ট যা সহজে পড়া যায়, কেউ পছন্দ করেন জড়ানো-প্যাচানো ফন্ট। ক্লায়েন্টের পছন্দ জেনে ফন্ট ব্যবহার করুন।
সাধারনভাবে ইলাষ্ট্রেটরে টাইপ করলে অক্ষরগুলি অটো এলাইন হয়। ফলে এদের মধ্যে দুরত্ব কমবেশি মনে হয়। সঠিকভাবে দেখার জন্য অপটিক্যাল অপশন ব্যবহার করুন, তারপর প্রয়োজন হলে আউটলাইন করে বাকিটুকু ঠিক করে নিন।
. ব্যবহারের যায়গার দিকে দৃষ্টি রাখুন
লোগো ব্যবহার হতে পারে ওয়েবসাইটে, লেটারহেড কিংবা অন্যান্য কাগজপত্রে কিংবা টিসার্ট এর মত যায়গায়। যদি ছোট আকারে ব্যবহার করা হয় (যেমন বিজনেস কার্ড) তাহলে লোগোতে বেশি ডিটেল ব্যবহার করবেন না। যেমন সরু দাগ বা এমন ইমেজ যা ছোট করলে দেখা যাবে না। লোগোর ভাষায় ক্লিন এন্ড বোল্ড লোগো তৈরী করুন।
লোগো ব্যবহার হতে পারে ওয়েবসাইটে, লেটারহেড কিংবা অন্যান্য কাগজপত্রে কিংবা টিসার্ট এর মত যায়গায়। যদি ছোট আকারে ব্যবহার করা হয় (যেমন বিজনেস কার্ড) তাহলে লোগোতে বেশি ডিটেল ব্যবহার করবেন না। যেমন সরু দাগ বা এমন ইমেজ যা ছোট করলে দেখা যাবে না। লোগোর ভাষায় ক্লিন এন্ড বোল্ড লোগো তৈরী করুন।
এই সবগুলি নিয়ম মানার পরও ক্লায়েন্টের চাহিদা ঠিকভাবে বুঝতে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে সহজ একটি পথ হচ্ছে ক্লায়েন্ট পছন্দের কোন লোগো সম্পর্কে জেনে নেয়া। তিনি যখন বলেন অমুকের মত লোগো চাই তখন খুব সহজেই ধারনা করে নিতে পারেন তিনি কি চান।
গ্রাফিক ডিজাইন
ফটোশপ টিউটোরিয়াল
- ফটোশপ কেন ব্যবহার করবেন
- বিটম্যাপ বনাম ভেক্টর
- ফটোশপ ইন্টারফেস পরিচিতি, প্রাথমিক কাজ
- ফটোশপ সিলেকশন টুল ব্যবহার
- ফটোশপ এডভান্সড সিলেকশন
- ফটোগ্রাফির জন্য ফটোশপ
- পোর্ট্রেট রিটাচিং, ছবির সমস্যা দুর করা
- ফটোশপে টেক্সট ব্যবহার
- লাইটিং ইফেক্ট
- লেয়ার ব্যবহার
- রং পরিবর্তন করা
- ছবি থেকে কিছু বাদ দেয়া
- ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া
- টাক মাথায় চুল গজানো
- ফটোশপ প্লাগইন, টোপাজ ডি-নয়েজ ব্যবহার
- ছবির ফ্রেম তৈরী
- ট্রান্সফরম
- ফটোশপে এনিমেটেড জিফ তৈরী
- ফটোশপে ওয়াটারমার্ক তৈরী
- হিষ্টোরী ব্যবহার
- একশন ব্যবহার
- পাথ ব্যবহার
- ফটোশপে ভিডিও ব্যবহার
- ফটোশপে টেক্সট ইফেক্ট
- ওয়েব পেজের জন্য এক্সপোর্ট
- টেক্সট কাটআউট ইফেক্ট
- পাথ টেক্সট এবং সেপ
- লিকুইডিফাই ইফেক্ট
- ফটোশপ প্লাগইন আইক্যান্ডি ব্যবহার
- এডবি ব্রিজ ব্যবহার
- ব্রিজ ব্যবহার করে স্লাইড শো কিংবা পিডিএফ তৈরী
- থ্রিডি মডেল পেইন্টিং কাজে ফটোশপ
- ফটোশপ পেইন্টিং
- ফটোশপ পেইন্টিং : ব্রাশের নানারকম ব্যবহার
- ফটোশপে স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ইমেজ ব্যাচ প্রসেসিং
- চোখের রং পরিবর্তন
- এক ছবির অংশে আরেক ছবি ব্যবহার
Hi there, I found your site via Google while looking for a related topic, your website came up, it looks great. I have bookmarked it in my google bookmarks.
ReplyDelete