ইন্টারনেট থেকে আয়ের কথা যখন বলা হয় তখনই বলা হয় ব্লগ তৈরীর কথা। ব্লগকে ঘিরেই যত আয়, এডসেন্স, বিজ্ঞাপন, এফিলিয়েটেড মার্কেটিং, ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক সময়ই উদাহরন হিসেবে সফল কারো কথা উল্লেখ করা হয়। তার সাইটে দৈনিক ভিজিটের পরিমান কয়েক লক্ষ, এডসেন্স থেকে দৈনিক আয় হাজার ডলার।
এধরনের উদাহরন সবসময় সঠিক চিত্র তুলে ধরে না। অনেকেই অন্য আরেকজনকে অনুসরন করতে চেষ্টা করেন এবং তারমত ফল না পেয়ে দ্রুতই নিরাশ হয়ে ব্লগিং থেকে সরে যান। আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়ে ব্লগ তৈরী করছেন তার অর্থ এই না যে সেখানে মানুষ ভীড় জমাবে। বরং এমন যায়গায় ভীড় জমাতে পারেন যেখানে আদৌ কোন বক্তব্য নেই। যদি টিভির সাথে ব্লগকে তুলনা করেন তাহলে অনায়াসে যাচাই করতে পারেন, বেশিরভাগ দর্শক গুরুত্বপুর্ন অনুস্ঠানের বদলে অর্থহীন অনুস্ঠান দেখে বেশি সময় কাটায়।
আপনার একটা বক্তব্য হতে পারে, যেভাবে ব্লগ তৈরী করলে বেশি মানুষ পাওয়া যায় আমার সেটাই করা উচিত।
আরেক বক্তব্য হতে পারে, আজ অমুক ব্লগ জনপ্রিয় কিন্তু দুবছর পর, পাচ বছর পর আমি টিকে থাকব। ওই ব্লগের কথা কেউ স্মরন করবে না।
এই দুইয়ের যেকোন পথেই আপনি লাভের মুখ দেখতে পারেন। একপথে সাথেসাথে লাভ। যদি অত্যন্ত বিচক্ষন হন তাহলে সময়ের সাথেসাথে ব্লগিং এর পরিবর্তন করে নতুন দিকে যেতে পারেন। ভিজিটরের সংখ্যা কমতে শুরু করার সাথেসাথে তার কারন বের করা এবং নতুন পথ খোজা।
অন্যটি হচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী উপকারী বিষয় নিয়ে ব্লগ চালিয়ে যাওয়া। সামান্য একটু পরামর্শ যদি কেউ আপনার কাছে পান তিনি আপনার কথা মনে রাখবেন। এভাবেই ক্রমে আপনার ভিজিটর বাড়তে থাকবে। পথ পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দেবে না। এই মুহুর্তে ব্লগিং থেকে আয় হয়ত সামান্য, কিংবা একেবারেই নেই। কোন একসময় আপনি অন্যদের ছাড়িয়ে যাবেন।
ব্লগকে টিভির সাথে তুলনা করা হয়েছে। এবার গানের সাথে তুলনা করে দেখুন। নতুন একজন শিল্পীর গান গান কতটা জনপ্রিয় হয় নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন। মানুষের মুখে মুখে ফেরে, রাস্তাঘাটে মাইকে বাজে। তারপর আরেকজন এসে তার যায়গা দখল করে। কয়েকমাস আগের ঝড় তোলা সেই গান শুনলে মানুষ বিরক্ত হয়।
অথচ ৫০ বছর আগে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের গান মানুষ মনোযোগ দিয়ে শোনে।
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য অটো রেসপন্ডার ব্যবহার
- টাকা আয় করুন আমাজন থেকে
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
Aami kono album aamar blog-e upload korte chaai jate anyera seta download korte pare. Kibhabe korbo?
ReplyDeleteএকেক ব্লগিং প্লাটফর্মের পদ্ধতি এককরকম। অনেকে সবধরনের ফাইল আপলোডের সুযোগ দেয় না। সেকারনে একটি সাধারন পদ্ধতি হচ্ছে বিনামুল্যের কোন ফাইল আপলোড সার্ভিসে ফাইল আপলোড করা এবং তার লিংক ব্লগে রাখা।
ReplyDeleteDhanyabad.
ReplyDeleteVaia, amar ekta gmail ID die 2 ta blog kora ase.
ReplyDeleteEi 2 tai ki amar main blog? naki 1 ta sub-domain.
Sub domain shomporke kisu bolben please...
ব্লগার ব্লগে মুল নামের শেষে .blogspot লেখা থাকে। আপনার ব্লগ এর সাব-ডোমেন। আপনার ব্লগের নামে ডোমেন কিনলে এই অংশ বাদ দেয়া যায়, তখন সেটা মুল ডোমেন। সেখানে ডট (.) ব্যবহার করে নিজের প্রয়োজনমত সাবডোমেন ব্যবহার করে ভিন্ন ভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। যেমন গুগলের ক্ষেত্রে mail.google.com, maps.google.com, translate.google.com ইত্যাদি।
Delete