আপনি ইন্টারনেটে বিক্রির জন্য প্রচারে সাহায্য করবেন আর বিক্রি হলে সেখান থেকে ভাগ পাবেন, এটাই শেয়ার এ সেল এর মুলকথা। সাধারনভাবে এধরনের কাজে বেশকিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন হয়। যেমন ব্যবহার কতটা সহজ, তারা কতটা বিস্বস্ত, প্রয়োজনে কতটা তথ্য দিয়ে সাহায্য করে, কমিশনের পরিমান কত এবং সবশেষে টাকা পাওয়া পদ্ধতি কি। সবকিছু মানানসই হলে তবেই আপনি সত্যিকারের সুবিধে পেতে পারেন। এদিক থেকে শেয়ার এ সেল অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য।
এর ব্যবহার খুবই সহজ। যদি আগে এফিলিয়েট মার্কেটি এর অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে তাদের সাইটে ঘন্টাখানেক সময় ব্যয় করুন, সেটাই যথেষ্ট। সময় প্রয়োজন হবে মুলত আপনি তাদের হাজার পন্যের মধ্যে থেকে কোনগুলি বিক্রি করবেন সেটা বাছাই করতে। পন্য নির্বাচনের ওপর বিক্রি এবং আয়ের বিষয় জরিত কাজেই কিছুটা দক্ষতা প্রয়োজন হয়। আপনি ইপিসি অথবা পিপিসি ব্যবহার করবেন সেটা জেনে নেয়াই যথেষ্ট।
শেয়ার এ সেল কাজ করছে ২০০০ সাল থেকে। কাজেই তাদেরকে অবিশ্বাস করার কোন কারন নেই।
তাদের সাইটে FAQ অংশে পাবেন নানাধরনের প্রশ্নের উত্তর। এর বাইরে বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে সরাসরি ইমেইল করতে পারেন কিংবা প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন আপনাকে দেয়া নাম্বারে (সদস্য হওয়ার পর)।
হাজার দুয়েক ব্যবসাপ্রতিস্ঠঅনের আড়াই হাজার পন্য আপনি বিক্রি করার সুযোগ পাবেন তাদের মাধ্যমে। কাজেই পন্যভেদে কমিশন কমবেশি হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে কাজ করা এবং ব্যাপক পরিচিতির কারনে তারা মুল কোম্পানীর সাথে দর কশাকশি করে কমিশন বাড়াতে পারে। ফলে তাদের দেয়া কমিশন চোখধাধানো না হলেও মানানসই। সাধারনভাবে ২৫ থেকে ৩৫%, অন্যভাবে হিসেব করলে ৪ থেকে ৫০ ডলার।
তাদের পেমেন্ট ব্যবস্থা একেবারেই সহজ। আপনি কাগজে চেক, পেপল কিংবা সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে জমা যেকোন পদ্ধতিতেই নিতে পারেন। ৫০ ডলার জমা হলেই আপনি টাকা উঠাতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর নিয়মসহ ইন্টারনেটে আয়ের অন্যান্য পদ্ধতি নিয়ে আরো লেখা রয়েছে এই সাইটে।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
No comments:
Post a Comment