ফ্রিল্যান্সার হিসেবে স্থানীয়ভাবে কাজ করে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারেন, তারচেয়ে অনেক বেশি আয় করতে পারেন ইন্টারনেটে কাজ করে। এধরনের কথা অনেক শুনেছেন। বাস্তবে কাজ শুরু করে অনেককেই প্রশ্ন করতে হয়, সেই টাকা কোথায় ?
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার আয় যেহেতু অনির্দিষ্ট সেকারনে আয়ের পরিমান বেশি হতে হয়। এমন পরিমান যেন কোন কারনে কখনো হাতে কাজ না থাকলে আগের আয়ে চলা যায়। কতভাবে কাজ থেকে আয় করা যায় তার যদি তালিকা তৈরী করেন সেটা হতে পারে এমন;
. বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতজনের মাধ্যমে পাওয়া কাজ করে উপার্জন করতে পারেন।
. বিভিন্ন প্রতিস্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে কাজ সংগ্রহ করতে পারেন।
. সোস্যাল নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে কাজ খুজতে পারেন।
. নিজস্ব ব্লগ ব্যবহার করে কাজের সন্ধান করতে পারেন।
. ব্লগে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
. ব্লগে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আয় করতে পারেন
. ইত্যাদি আরো অনেক কিছু
এভাবে হিসেব করলে বিশাল তালিকা তৈরী করতে পারেন। বরং স্থানীয়ভাবে এবং ইন্টারনেটে কাজ শুরু করার পদ্ধতিগুলি দেখা যাক।
স্থানীয়ভাবে কাজ শুরু করা
ইন্টারনেটে কাজ করে বেশি আয় করা যায় একথা যেমন ঠিক তেমনি এটাও সত্য এজন্য আপনাকে বিশ্বের সব দেশের মানুষের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হয়। কাজের ধরন বোঝা, নিজেকে যোগ্য করে তোলা ইত্যাদি কাজে বেশ সময় প্রয়োজন হতে পারে। এই সময়ে স্থানীয়ভাবে কাজ করে একদিকে আয় অন্যদিকে দক্ষতা বাড়ানো দুকাজই করতে পারেন।
স্থানীয়ভাবে কাজ পাওয়ার জন্য সাধারনত যে পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা হয়
. পরিচিতদের মাধ্যমে যোগাযোগ বাড়ান
বন্ধুবান্ধব, আত্বিয়স্বজনদের জানান আপনি কি কাজ করেন, কোন ধরনের কাজ খোজ করছেন। আপনাকে কাজের ব্যবস্থা করলে তারও লাভ একথাও জানিয়ে দিন এবং কাজ থেকে আয়ের কিছুটা ভাগ তাকে দিন।
বন্ধুবান্ধব, আত্বিয়স্বজনদের জানান আপনি কি কাজ করেন, কোন ধরনের কাজ খোজ করছেন। আপনাকে কাজের ব্যবস্থা করলে তারও লাভ একথাও জানিয়ে দিন এবং কাজ থেকে আয়ের কিছুটা ভাগ তাকে দিন।
. স্থানীয় বিজ্ঞাপন
স্থানীয়ভাবে আপনার ক্লায়েন্টের চোখে পড়তে পারে এমন বিজ্ঞাপন দিন। দোকানে একটি পোষ্টার বা ষ্টিকার, লিফলেট এগুলি থেকে ভাল ফল পাওয়া যায়।
স্থানীয়ভাবে আপনার ক্লায়েন্টের চোখে পড়তে পারে এমন বিজ্ঞাপন দিন। দোকানে একটি পোষ্টার বা ষ্টিকার, লিফলেট এগুলি থেকে ভাল ফল পাওয়া যায়।
. কৌশলগত যোগাযোগ
একই ধরনের কাজ যে ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান করে তাদের কিছু কাজ করার দায়িত্ব নিন। যেমন যারা অনুষ্ঠান করে তার ভিডিও এডিটিং এর কাজ, ওয়েব ডিজাইনারের সাথে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ, এনিমেটরের সাথে মডেলিং এর কাজ ইত্যাদি।
একই ধরনের কাজ যে ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান করে তাদের কিছু কাজ করার দায়িত্ব নিন। যেমন যারা অনুষ্ঠান করে তার ভিডিও এডিটিং এর কাজ, ওয়েব ডিজাইনারের সাথে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ, এনিমেটরের সাথে মডেলিং এর কাজ ইত্যাদি।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ শুরু করা
ছোট কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি খুবই উপযোগি। ফ্রিল্যান্সার কিংবা ওডেস্কে (এই সাইটে লিংক দেয়া আছে) নিজের নাম লিখিয়ে কাজের বর্ননা দেখুন এবং কাজের চেষ্টা করুন। সেইসাথে অন্য যাকিছু করতে পারেন।
. বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিন। আপনি বিজয়ী হলে ভাল, না হলেও যে অভিজ্ঞতা লাভ করবেন সেটাই ভবিষ্যতে কাজের সহায়ক হবে। ফ্রিল্যান্সারে প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া ডিজাইনগুলি দেখার সুযোগ রয়েছে। ডিজাইনগুলি দেখে এবং এ সম্পর্কে মতামত পড়ে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারেন।
. নিজের একটি ব্লগ তৈরী করুন। এর মাধ্যমে পরিচিতি বাড়াতে চেষ্টা করুন। তথ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট স্থায়ী সম্পদ। একসময়ে এখান থেকে যে আয় হবে সেটা অতুলনীয়।
. কাজের সাথে সম্পর্কিত ওয়েবসাইটগুলি দেখুন। তারা কে কিভাবে আয় করে জানার চেষ্টা করুন এবং সেগুলি কাজে লাগাতে চেষ্টা করুন।
. সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে নিজের কাজের কথা জানিয়ে কাজ পেতে চেষ্টা করুন।
. বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিজের ব্লগ-সোসাল নেটওয়ার্কিং পরিচিতি ব্যবহার করে মন্তব্য লিখুন। এর মাধ্যমে সেই ব্লগ থেকে ভিজিটর আপনার ব্লগে যাবে।
আপনি পুরোপুরি স্থানীয়ভাবে অথবা কেবলমাত্র ইন্টারনেটের কাজের ওপর নির্ভর করলে কাজ এবং আয়ের সম্ভাবনা যতটা দুটিকে একসাথে ব্যবহার করলে আয়ের সম্ভাবনা তারথেকে অনেক বেশি।
অবশ্য একজনের পদ্ধতি আরেকজনের কাজে লাগবে এমন কথা নেই। কাজের ধরন সহ বহু কারনে একজন থেকে আরেকজনের সাফল্য-ব্যর্থতায় পার্থক্য হয়। আপনি যত বেশি মনোযোগি হবেন ভুল-ত্রুটি এড়িয়ে ভাল করার সম্ভাবনা তত বেশি।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
No comments:
Post a Comment