প্রচলিত প্রবাদ হচ্ছে ক্রেতা ব্যবসার দেবতা। ক্রেতার ওপর নির্ভর করে ব্যবসার সাফল্য-ব্যর্থতা। কাজেই ক্রেতা যা বলবেন সেটাই ঠিক, বিক্রেতা হিসেবে আপনি সব কথায় সায় দিয়ে যাবেন। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সেবা বিক্রি করবেন তখন এই নিয়ম মেনে চলবেন এটাই স্বাভাবিক। ক্লায়েন্ট না থাকার অর্থ আপনার কাজ নেই, অন্যকথায় আয় নেই।
আপনার কাজ যদি লেখালেখি বা গ্রাফিক ডিজাইন বা এনিমেশন অথবা এইজাতিয় এমন কিছু হয় তাহলে বিষয়টি এত সরল থাকে না। আপনি আপনার জ্ঞান এবং মেধা ব্যবহার করে একটি ক্রিয়েটিভ ডিজাইন করলেন অথচ ক্লায়েন্টের মনে হল সেটা আনাড়ি কাজ। তিনি এমন কিছু চান যা আপনি নিজে থেকে কখবেন না। এটা খুবই স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা।
. আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলুন
আন্তর্জাতিক নিয়ম হচ্ছে যে নিয়মের দেশকাল নেই, সব যায়গায় সমানভাবে স্বিকৃত। আপনি যখন ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন তখন আপনাকে এই নিয়ম মেনে চলতে হয়। এখানে প্রচলিত নিয়মগুলি দেখে নিন। আপনি অবশ্যই একদিনে সব নিয়ম শিখে ফেলতে পারেন না। এজন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন হয়।
ফ্রিল্যান্সার এর মত কোন ওয়েবসাইটে সদস্য হোন। সেখানে কাজের জন্য আবেদন করুন অথবা সেখানে দেয়া কাজের বর্ননা দেখুন। লোগো ডিজাইন কাজকে উদাহরন হিসেবে ধরুন, সেখানে নির্দিস্ট করে বলে দেয়া হয় আপনাকে কোন কোন নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। যেমন, ধরন (টেক্সট, টেক্সট + ইমেজ, লোগো), রং (নির্দিষ্ট কি কি রং থাকবে, কি কি রং থাকবে না), কোথায় কোথায় ব্যবহার হবে (ওয়েব পেজ, ব্যনার বিজ্ঞাপন, লেটারহেড, সাইনবোর্ড) ইত্যাদি। কেউ কার্টুন পছন্দ করেন, কেউ থ্রিডি ইফেক্ট পছন্দ করেন, কেউ আবার সেগুলি চান না। আপনার কাজ যা-ই হোক না কেন, সেখানে সম্ভাব্য কি কি জানা প্রয়োজন হতে পারে তার একটি লিষ্ট তৈরী করুন। কাজের শুরুতে ক্লায়েন্টের কাছে সেগুলি জেনে নিন।
আন্তর্জাতিক নিয়ম হচ্ছে যে নিয়মের দেশকাল নেই, সব যায়গায় সমানভাবে স্বিকৃত। আপনি যখন ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন তখন আপনাকে এই নিয়ম মেনে চলতে হয়। এখানে প্রচলিত নিয়মগুলি দেখে নিন। আপনি অবশ্যই একদিনে সব নিয়ম শিখে ফেলতে পারেন না। এজন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন হয়।
ফ্রিল্যান্সার এর মত কোন ওয়েবসাইটে সদস্য হোন। সেখানে কাজের জন্য আবেদন করুন অথবা সেখানে দেয়া কাজের বর্ননা দেখুন। লোগো ডিজাইন কাজকে উদাহরন হিসেবে ধরুন, সেখানে নির্দিস্ট করে বলে দেয়া হয় আপনাকে কোন কোন নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। যেমন, ধরন (টেক্সট, টেক্সট + ইমেজ, লোগো), রং (নির্দিষ্ট কি কি রং থাকবে, কি কি রং থাকবে না), কোথায় কোথায় ব্যবহার হবে (ওয়েব পেজ, ব্যনার বিজ্ঞাপন, লেটারহেড, সাইনবোর্ড) ইত্যাদি। কেউ কার্টুন পছন্দ করেন, কেউ থ্রিডি ইফেক্ট পছন্দ করেন, কেউ আবার সেগুলি চান না। আপনার কাজ যা-ই হোক না কেন, সেখানে সম্ভাব্য কি কি জানা প্রয়োজন হতে পারে তার একটি লিষ্ট তৈরী করুন। কাজের শুরুতে ক্লায়েন্টের কাছে সেগুলি জেনে নিন।
. ক্লায়েন্টের মনোভাব বুঝুন
আপনি যত নিয়মই মানুন না কেন ক্লায়েন্ট যদি নিয়ম না মানেন তাহলে আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারেন। স্থানীয়ভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজের একটি বড় অভিজ্ঞতা হচ্ছে শুরুতে তিনি বলবেন তিনি বিষয়টি বোঝেন না, আপনি পছন্দমত করে দিন। আপনি কাজ করার পর তিনি খুত ধরতে শুরু করবেন এবং ক্রমাগত মত পরিবর্তণ করতে থাকবেন। একসময় দেখা যাবে বিষয়টি কুড়ুলের জাউ এর মত দাড়িয়েছে। শুরু সাথে শেষের কোন সম্পর্ক নেই।
আপনি সকলের সাথে একই ধরনের আচরন করতে পারেন না। যদি ক্লায়েন্টের লক্ষ্য ঠিক না থাকে তাহলে নতুনা দেখিয়ে প্রথমে সেটা ঠিক করে নিন। পথের ধারের দোকানে যেভাবে ডিকটেশন দিয়ে কাজ করানো হয় সেনিয়মে আপনি ভাল কাজ করতে পারেন না। টাইপিষ্ট এবং লেখক এক বিষয় না।
আপনি যত নিয়মই মানুন না কেন ক্লায়েন্ট যদি নিয়ম না মানেন তাহলে আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারেন। স্থানীয়ভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজের একটি বড় অভিজ্ঞতা হচ্ছে শুরুতে তিনি বলবেন তিনি বিষয়টি বোঝেন না, আপনি পছন্দমত করে দিন। আপনি কাজ করার পর তিনি খুত ধরতে শুরু করবেন এবং ক্রমাগত মত পরিবর্তণ করতে থাকবেন। একসময় দেখা যাবে বিষয়টি কুড়ুলের জাউ এর মত দাড়িয়েছে। শুরু সাথে শেষের কোন সম্পর্ক নেই।
আপনি সকলের সাথে একই ধরনের আচরন করতে পারেন না। যদি ক্লায়েন্টের লক্ষ্য ঠিক না থাকে তাহলে নতুনা দেখিয়ে প্রথমে সেটা ঠিক করে নিন। পথের ধারের দোকানে যেভাবে ডিকটেশন দিয়ে কাজ করানো হয় সেনিয়মে আপনি ভাল কাজ করতে পারেন না। টাইপিষ্ট এবং লেখক এক বিষয় না।
. সময় নির্দিষ্ট রাখুন
শুরুতেই ঠিক করে নিন কাজটি কখন শেষ হবে, সেই সময়ের মধ্যে শেষ করুন। ক্লায়েন্টের কথায় সময় বাড়াবেন না (বিশেষ কারন না থাকলে)। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একদিন দেরী করার অর্থ আরেকদিনের অন্য কাজের ক্ষতি করা। সমস্যা হচ্ছে কোন ক্লায়েন্টকে একবার এই সুযোগ দিলে তিনি তাতে অভ্যস্থ হয়ে যান।
শুরুতেই ঠিক করে নিন কাজটি কখন শেষ হবে, সেই সময়ের মধ্যে শেষ করুন। ক্লায়েন্টের কথায় সময় বাড়াবেন না (বিশেষ কারন না থাকলে)। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একদিন দেরী করার অর্থ আরেকদিনের অন্য কাজের ক্ষতি করা। সমস্যা হচ্ছে কোন ক্লায়েন্টকে একবার এই সুযোগ দিলে তিনি তাতে অভ্যস্থ হয়ে যান।
. কাজ শেষ করার আগে নমুনা দেখান
আপনি খুব ভালভাবে কাজ করেছেন, ক্লায়েন্ট সেখানে কিছু বলবে না একথা ধরে নেবেন না। সবসময়ই আপনার সাথে ক্লায়েন্টর কিছু পার্থক্য থাকে। ফাইনাল কাজ দেয়ার আগে তাকে নমুনা দিন, তার মত নিন। কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন হলে করে নিন। অনেকে এজন্য বিশেষ নিয়ম মেনে চলেন, যেমন আপনার কাজে এমন একটু ত্রুটি রাখবেন যা সহজেই ক্লায়েন্টের চোখে পড়বে। এমনসময় তাকে নমুনা দেখাবেন যেন সেই ত্রুটি সংশোধনের বেশি কিছু বলার সুযোগ তিনি না পান। শুনে অবাক হতে পারেন, একথা নিজের বইতে লিখেছেন হলিউডের একজন বিশ্বখ্যাত এনিমেটর।
আপনি খুব ভালভাবে কাজ করেছেন, ক্লায়েন্ট সেখানে কিছু বলবে না একথা ধরে নেবেন না। সবসময়ই আপনার সাথে ক্লায়েন্টর কিছু পার্থক্য থাকে। ফাইনাল কাজ দেয়ার আগে তাকে নমুনা দিন, তার মত নিন। কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন হলে করে নিন। অনেকে এজন্য বিশেষ নিয়ম মেনে চলেন, যেমন আপনার কাজে এমন একটু ত্রুটি রাখবেন যা সহজেই ক্লায়েন্টের চোখে পড়বে। এমনসময় তাকে নমুনা দেখাবেন যেন সেই ত্রুটি সংশোধনের বেশি কিছু বলার সুযোগ তিনি না পান। শুনে অবাক হতে পারেন, একথা নিজের বইতে লিখেছেন হলিউডের একজন বিশ্বখ্যাত এনিমেটর।
. অর্থের বিষয়ে ছাড় দেবেন না
ফ্রিল্যান্সারের সবচেয়ে জটিল পর্ব অর্থ নেয়া। আপনি নিজের কাজ ঠিকভাবে করেছেন, ক্লায়েন্ট ঠিকভাবে অর্থ দেবেন একথা ধরে নিলে আপনাকে পথে বসতে হবে। আগেও একাধিক পোষ্টে এই বিষয়ে বলা হয়েছে, আবারো বলতে হচ্ছে, কখনো বিনা টাকায় কাজ করবেন না, কখনো বাকি রাখবেন না। আপাতত সমস্যা, কদিন পর দেব, দুঘন্টা পর দেব এধরনের কথা যিনি বলেন তাকে সন্দেহের চোখে দেখবেন। পেমেন্টকে যিনি কাজের পরিকল্পনার মধ্যে রাখেননা তাকে ক্লায়েন্ট হিসেবে গুরুত্ব দেয়ার কারন নেই।
ফ্রিল্যান্সারের সবচেয়ে জটিল পর্ব অর্থ নেয়া। আপনি নিজের কাজ ঠিকভাবে করেছেন, ক্লায়েন্ট ঠিকভাবে অর্থ দেবেন একথা ধরে নিলে আপনাকে পথে বসতে হবে। আগেও একাধিক পোষ্টে এই বিষয়ে বলা হয়েছে, আবারো বলতে হচ্ছে, কখনো বিনা টাকায় কাজ করবেন না, কখনো বাকি রাখবেন না। আপাতত সমস্যা, কদিন পর দেব, দুঘন্টা পর দেব এধরনের কথা যিনি বলেন তাকে সন্দেহের চোখে দেখবেন। পেমেন্টকে যিনি কাজের পরিকল্পনার মধ্যে রাখেননা তাকে ক্লায়েন্ট হিসেবে গুরুত্ব দেয়ার কারন নেই।
সাধারন কিছু নিয়ম সব কাজে যেমন থাকে তেমনি সব কাজেই ব্যতিক্রম থাকে। সেকারনেই ফ্রিল্যান্সারের অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই। কাজে হাত দিয়েই কেউ সফল ফ্রিল্যান্সার হন না। ফ্রিল্যান্সার কিংবা ও-ডেস্ক এর মত জনপ্রিয় সাইটগুলির হিসেবে আপনি যোগাযোগ শুরু করলে প্রথম কাজ পেতে মাসদুয়েক লাগতে পারে। এরপর সময় বৃদ্ধির সাথেসাথে অভিজ্ঞতা এবং অভিজ্ঞতার সাথে সফলতা, সবই বাড়তে থাকে।
আপনার কোন অভিজ্ঞতা যদি অন্যদের জানাতে চান জানাতে পারেন নস্তব্য লিখে।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
No comments:
Post a Comment