সিম্বল ব্যবহার সম্পর্কে সাধারন ধারনা হচ্ছে এখানে প্রতিক জাতিয় কিছু ছবি থাকে যেগুলি তৈরী না করে ব্যবহার করা যায়। বাস্তবে ইলাষ্ট্রেটরে সিম্বলের ব্যবহার তারথেকে অনেক বেশি। একদিকে এই সিম্বল থেকে যেমন তৈরী ইমেজ পেতে পারেন তেমনি কিছুটা বদল করে নিজের সেপ তৈরী করে নিতে পারেন। কিংবা নিজের কোন সেপকে সিম্বলে পরিনত করে নিতে পারেন। সিম্বলের বৈশিষ্ট হচ্ছে বারবার ব্যবহার করলেও ফাইলসাইজ বড় হয় না। একটি ফুলের বাগানের দৃশ্য তৈরীর কথা উদাহরন হিসেবে বিবেচনা করুন। অল্প কয়েকটি গাছ এবং ফুল তৈরী করলেন। তারপর সেগুলি ব্যবহার করে শতশত গাছ এবং ফুল হিসেবে পুরো বাগান ব্যবহারের সুযোগ পেলেন।
সিম্বল ব্যবহার
. সিম্বল ব্যবহারের জন্য Window – Symbol Libraries সিলেক্ট করুন এবং অনেকগুলি সিম্বলের ধরন থেকে যে কোনটি সিলেক্ট করুন।
. পছন্দের সিম্বলটি ড্রাগ করে ড্রইঙবোর্ডে আনুন।
সিস্বল একবার ব্যবহারের পর তাকে বড়ছোট করা বা ঘুরানোর মত পরিবর্তন করে নিতে পারেন। একাধিক বার ব্যবহারের জন্য একাধিকবার আনতে পারেন বা একবার আনা সিম্বলকে কপি করে নিতে পারেন।
সিম্বল এডিট করা
কোন সিম্বলে ডাবল-ক্লিক করে আইসোলেশন মোডে গিয়ে সিম্বলের সেপ, রং ইত্যাদি সবকিছু পরিবর্তন করা যায়। কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই ইলাষ্ট্রেটরের মুল সিম্বলকে বদলে ফেলতে চান না।
. যে সিম্বলের পরিবর্তন করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
. মেনু থেকে Object - Expand কমান্ড দিন।
. ডাবল-ক্লিক করে আইসোলেশন মোডে যান এবং পরিবর্তন করে নিন। এতে মুল সিম্বলের পরিবর্তণ হবে না।
সিম্বল তৈরী করা
আর্টওয়ার্ক থেকে সিম্বল তৈরী করার বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। এদের যে কোনটি ব্যবহার করতে পারেন।
. যে আর্টওয়ার্ককে সিম্বলে পরিনত করতে চান তাকে সিলেক্ট করুন
. সিম্বল প্যানেলে নিচের দিকে নিউ সিম্বল আইকনে ক্লিক করুন। সতুন সিম্বলের জন্য একটি ডায়ালগ বক্স পাওয়া যাবে।
. সিম্বলের নাম টাইপ করে দিন। ওকে বাটনে ক্লিক করলে তাকে সিম্বল প্যানেলে পাওয়া যাবে এবং অন্যান্য সিম্বলের মত ব্যবহার করা যাবে।
সিম্বল তৈরীর অন্যান্য পদ্ধতি
. সিলেক্ট করার পর কিবোর্ডে F8 চাপ দিলে নতুন সিম্বল তৈরীর ডায়ালগ বক্স পাওয়া যাবে।
. আর্টওয়ার্ককে ড্রাগ করে সিম্বল প্যানেলে ছেড়ে দিলে সেটা সিম্বলে পরিনত হবে।
স্প্রে টুল এর সাথে সিম্বল ব্যবহার
আপনি ঘাসের মাঠ তৈরী জন্য সিম্বল তৈরী করে তাকে বারবার ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য বহু সময় প্রয়োজন। ইলাষ্ট্রেটলে সিম্বল স্প্রেয়ার টুল বলে একটি টুল রয়েছে যা সিলেক্ট করে সিম্বল ব্যবহার করে স্প্রে করে একাজ সহজে করতে পারেন।
. সিম্বল স্প্রেয়ার টুল সিলেক্ট করুন।
. পছন্দের সিম্বল সিলেক্ট করুন। ব্রাসের আকার বড়-ছোট করার জন্য ব্রাকেট কি ব্যবহার করুন।
. আর্টবোর্ডে ব্রাস দিয়ে পেইন্ট করার মত সিম্বল স্প্রে করুন করুন।
প্রেসার সেনসিটিভ ট্যাবলেট ব্যবহার করার সময় চাপ দেয়ার সাথেসাথে নানারকম পরিবর্তন সেট করে নিতে পারেন।
প্রেসার সেনসিটিভ ট্যাবলেট ব্যবহার করার সময় চাপ দেয়ার সাথেসাথে নানারকম পরিবর্তন সেট করে নিতে পারেন।
. এভাবে তৈরী করা সিম্বলগুলি একটি সিম্বল সেট হিসেবে কাজ করে। নতুনভাবে স্প্রে করে এরসাথে নতুন সিম্বল যোগ করতে পারেন। Alt কি চেপে স্প্রে করে সিম্বল বাদ দিতেও পারেন।
. সিম্বলগুলি একে অন্যের সাথে কি আচরন করবে সেটা পরিবর্তন করার জন্য সিম্বল স্প্রেয়ার টুলের সাথে আরো অনেকগুলি টুল রয়েছে। প্রতিটি সিলেক্ট করে সিম্বল সেটের ওপর ব্যবহার করে দেখুন।
সিম্বল আপনার কাজ সহজ করার জন্য। একবার ব্যবহারের অভ্যেস করলে অনেক জটিল কাজ কম সময়ে সুন্দরভাবে করার সুযোগ পাবেন।
ইলাষ্ট্রেটর টিউটোরিয়াল
ফটোশপ টিউটোরিয়াল
- ফটোশপ কেন ব্যবহার করবেন
- বিটম্যাপ বনাম ভেক্টর
- ফটোশপ ইন্টারফেস পরিচিতি, প্রাথমিক কাজ
- ফটোশপ সিলেকশন টুল ব্যবহার
- ফটোশপ এডভান্সড সিলেকশন
- ফটোগ্রাফির জন্য ফটোশপ
- পোর্ট্রেট রিটাচিং, ছবির সমস্যা দুর করা
- ফটোশপে টেক্সট ব্যবহার
- লাইটিং ইফেক্ট
- লেয়ার ব্যবহার
- রং পরিবর্তন করা
- ছবি থেকে কিছু বাদ দেয়া
- ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া
- টাক মাথায় চুল গজানো
- ফটোশপ প্লাগইন, টোপাজ ডি-নয়েজ ব্যবহার
- ছবির ফ্রেম তৈরী
- ট্রান্সফরম
- ফটোশপে এনিমেটেড জিফ তৈরী
- ফটোশপে ওয়াটারমার্ক তৈরী
- হিষ্টোরী ব্যবহার
- একশন ব্যবহার
- পাথ ব্যবহার
- ফটোশপে ভিডিও ব্যবহার
- ফটোশপে টেক্সট ইফেক্ট
- ওয়েব পেজের জন্য এক্সপোর্ট
- টেক্সট কাটআউট ইফেক্ট
- পাথ টেক্সট এবং সেপ
- লিকুইডিফাই ইফেক্ট
- ফটোশপ প্লাগইন আইক্যান্ডি ব্যবহার
- এডবি ব্রিজ ব্যবহার
- ব্রিজ ব্যবহার করে স্লাইড শো কিংবা পিডিএফ তৈরী
- থ্রিডি মডেল পেইন্টিং কাজে ফটোশপ
- ফটোশপ পেইন্টিং
- ফটোশপ পেইন্টিং : ব্রাশের নানারকম ব্যবহার
- ফটোশপে স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ইমেজ ব্যাচ প্রসেসিং
- চোখের রং পরিবর্তন
- এক ছবির অংশে আরেক ছবি ব্যবহার
গ্রাফিক ডিজাইন
ফটোগ্রাফি টিউটোরিয়াল
- ইমেজের ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দিন সেরিফ ফটোপ্লাসে
- থ্রিডি টেক্সট এর জন্য কুল থ্রিডি
- ভাল লোগো তৈরীর নিয়ম
- কোরেল পেইন্টার কেন ব্যবহার করবেন
ফটোগ্রাফি টিউটোরিয়াল
- ডিজিটাল ক্যামেরা এবং ডিজিটাল ফটোগ্রাফি
- ভাল ছবি উঠানোর নিয়ম-কানুন
- কখন কোন মোডে ছবি উঠাবেন
- সঠিক এক্সপোজার ব্যবহার
- ট্রাইপড কেন ব্যবহার করবেন
- ফ্লাশ কখন ব্যবহার করবেন না
- ডেপথ অব ফিল্ড ব্যবহার
- জেপেগ বনাম র মোড
- প্যানোরমা ছবি উঠানোর নিয়ম
- পোর্ট্রেট ফটোগ্রাফির নিয়ম
- ফোকাল লেন্থ, এঙ্গেল অব ভিউ এবং নানা ধরনের লেন্স
- ক্যামেরা ব্যাগ – কি দেখে কিনবেন
- সঠিক রঙের জন্য হোয়াইট ব্যালান্স
- মুভমেন্ট ফটোগ্রাফি
- ফটোগ্রাফির জন্য দৃষ্টিভঙ্গি
- ফটোগ্রাফির জন্য এডবি লাইটরুম
- ফটোগ্রাফি থেকে আয়
- ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহারের নিয়ম
- ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহার, মিটারিং মোড
- ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহার
- ডিজিটাল ক্যামেরার ফার্মঅয়্যার আপগ্রেড করা
- ক্যানন ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহার
- এইচডিআর ফটোগ্রাফি
- ক্লোজআপ ফটোগ্রাফি
No comments:
Post a Comment