কাজের জন্য কত মজুরী নেবেন সেটা ঠিক করা ফ্রিল্যান্সারের জন্য সবসময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। প্রথমদিকে সিদ্ধান্ত নিতে ইতস্তত করেন, ভাবেন চাকরীর সময় হিসেব করে ঘন্টা হিসেবে চার্জ করবেন, নাকি তারথেকে কম টাকা নেবেন নাকি তারচেয়ে বেশি চাইবেন।
এক কথায় উত্তর হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে চাকুরীজীবির থেকে বেশি অর্থ নেবেন। কারন অনেকগুলি। এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে কি কি কারনে আপনি বেশি টাকা চাইতে পারেন।
. প্রাপ্যতা
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি নটা-পাচটা চাকরী করছেন না। একজন চাকরীজীবি অফিস ছুটির পর অনায়াসে কাজ করতে অস্বিকার করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার জিসেবে আপনি আগেই জানিয়ে রেখেছেন যখন প্রয়োজন তখনই কাজ করে দেবেন। সাধারনত আপনার সাথে যোগাযোগ হবে ই-মেইল বা মোবাইল ফোনে। আপনাকে রাতের বেলা কেউ কাজের দায়িত্ব দিলে আপনি বেশি টাকা নিতেই পারেন।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি নটা-পাচটা চাকরী করছেন না। একজন চাকরীজীবি অফিস ছুটির পর অনায়াসে কাজ করতে অস্বিকার করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার জিসেবে আপনি আগেই জানিয়ে রেখেছেন যখন প্রয়োজন তখনই কাজ করে দেবেন। সাধারনত আপনার সাথে যোগাযোগ হবে ই-মেইল বা মোবাইল ফোনে। আপনাকে রাতের বেলা কেউ কাজের দায়িত্ব দিলে আপনি বেশি টাকা নিতেই পারেন।
. অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা
চাকরী করার সময় একজন সবসময় একই কাজ বছরের পর বছর করে যান। ফ্রিল্যান্সারকে কাজ করতে হয় নানাধরনের। প্রতিটি কাজই অভিজ্ঞতা হিসেবে যোগ হয়। সাথে বাড়ে দক্ষতা। সাধারনভাবেই একজন ফ্রিল্যান্সার চাকরীজীবির থেকে দক্ষ হন এই কারনে। দক্ষতার দাম চাইতেই পারেন।
চাকরী করার সময় একজন সবসময় একই কাজ বছরের পর বছর করে যান। ফ্রিল্যান্সারকে কাজ করতে হয় নানাধরনের। প্রতিটি কাজই অভিজ্ঞতা হিসেবে যোগ হয়। সাথে বাড়ে দক্ষতা। সাধারনভাবেই একজন ফ্রিল্যান্সার চাকরীজীবির থেকে দক্ষ হন এই কারনে। দক্ষতার দাম চাইতেই পারেন।
. নিয়ম
চাকরী করার সময় অফিসের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে বেতন দেয়া হয়। বাস্তবতা হচ্ছে প্রতিটি অফিসই চেষ্টা করে কর্মীদের কম বেতন দিতে। তার সত্যিকার মজুরী তিনি পান না। আপনি নিজেই যখন সঠিক মজুরী ঠিক করার দায়িত্বে তখন সেটা করবেন না কেন ?
চাকরী করার সময় অফিসের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে বেতন দেয়া হয়। বাস্তবতা হচ্ছে প্রতিটি অফিসই চেষ্টা করে কর্মীদের কম বেতন দিতে। তার সত্যিকার মজুরী তিনি পান না। আপনি নিজেই যখন সঠিক মজুরী ঠিক করার দায়িত্বে তখন সেটা করবেন না কেন ?
. সহজতা
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কোন জটিলতার মধ্যে যাচ্ছেন না। অফিরে কাজে যেমন নানা জনের নানা মত, নানাজনের অনুমতি ইত্যাদি প্রয়োজন সেসব কিছু নিয়ে মাথা ঘামাতে হচ্ছে না। সরাসরি কাজে হাত দিয়ে জটিলতা ছাড়া কাজ করে দিচ্ছেন। এথেকে ক্লায়েন্টের যে উপকার সেজন্যও আপনি বেতনের থেকে বেশি আশা করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কোন জটিলতার মধ্যে যাচ্ছেন না। অফিরে কাজে যেমন নানা জনের নানা মত, নানাজনের অনুমতি ইত্যাদি প্রয়োজন সেসব কিছু নিয়ে মাথা ঘামাতে হচ্ছে না। সরাসরি কাজে হাত দিয়ে জটিলতা ছাড়া কাজ করে দিচ্ছেন। এথেকে ক্লায়েন্টের যে উপকার সেজন্যও আপনি বেতনের থেকে বেশি আশা করতে পারেন।
. আয় ভাগ করা
আপনি যখন কোন কোম্পানীতে চাকরী করেন তখন আপনি জানেন আপনাকে যে বেতন দিচ্ছে কোম্পানী আপনাকে দিয়ে তারচেয়ে অনেক বেশি আয় করছে। আপনাকে তারসাথে মিল রেখে বেতন দেয়া হচ্ছে না। আপনি যখন নিজেই সরাসরি কাজ করবেন তখন স্বাভাবিকভাবেই সেটা চাকরীর থেকে বেশি হবে।
আপনি যখন কোন কোম্পানীতে চাকরী করেন তখন আপনি জানেন আপনাকে যে বেতন দিচ্ছে কোম্পানী আপনাকে দিয়ে তারচেয়ে অনেক বেশি আয় করছে। আপনাকে তারসাথে মিল রেখে বেতন দেয়া হচ্ছে না। আপনি যখন নিজেই সরাসরি কাজ করবেন তখন স্বাভাবিকভাবেই সেটা চাকরীর থেকে বেশি হবে।
. পরিচিতি
আপনি কাজের জন্য কত টাকা নেন এটা আপনার পরিচিতির সাথে যোগ হয়। আপনি কম টাকায় কাজ করার পরিচিতি নিশ্চয়ই চান না। শুরুতে হয়ত সেটা করতে হয় কাজ পাওয়ার জন্য কিন্তু দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথে আপনি রেট বাড়াবেন এটাই স্বাভাবিক।
আপনি কাজের জন্য কত টাকা নেন এটা আপনার পরিচিতির সাথে যোগ হয়। আপনি কম টাকায় কাজ করার পরিচিতি নিশ্চয়ই চান না। শুরুতে হয়ত সেটা করতে হয় কাজ পাওয়ার জন্য কিন্তু দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথে আপনি রেট বাড়াবেন এটাই স্বাভাবিক।
আপনি কি কি কারনে ক্লায়েন্টের কাছে বেশি টাকা নেবেন সবই বলা হল। কিন্তু কাজ না পাওয়ার পর যদি মনে হয় আরেকটু কম চাওয়া উচিত ছিল, সেটা নিশ্চয়ই ভাল অভিজ্ঞতা না।
কাজেই সত্যিকারের নিয়ম একটাই, পরিস্থিতি বুঝে পারিশ্রমিক ঠিক করুন।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
No comments:
Post a Comment