ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যে কাজই করুন না কেন, আপনাকে বিড করতে হয়। কাজ পর্যালোচনা করে নিজের দক্ষতা তুলে ধরতে হয় সেইসাথে কত টাকায়, কত সময়ে কাজটি করে দেবেন সেটা জানাতে হয়। সেগুলি বিবেচনা করে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দেবেন।
স্বাভবিকভাবে মনে হতে পারে আপনি যত বেশি কাজের জন্য বিড করবেন কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। বাস্তবে বিষয়টি সেভাবে ঘটে না। ক্লায়েন্ট তার নিজের চাহিদা বুঝে বিডে সাড়া দেন। বিডের সংখ্যা বেশি হলেই তিনি কাজ দেবেন এমনটা ঘটে না।
কিছু বিষয় যাচাই করে আপনি নিজেই ধারনা করতে পারেন কোন কাজে বিড করলে আপনার সেই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। যদি সম্ভাবনা কম থাকে তাহলে সেকাজের জন্য বিড না করাই ভাল। আপনি কতবার বিড করেছেন এবং তার ফল কি হয়েছে সেগুলি আপনার প্রোফাইলে জমা হয়। কাজেই সেখান থেকেও এর মাধ্যমে আপনাকে যাচাই করা হতে পারে।
. কাজ ভালভাবে না বুঝে বিড করবেন না। কাজের প্রতিটি বিষয় নিশ্চিতভাবে বুঝে ক্লায়েন্ট কি চান জানার পর বিড করুন। অবশ্য কোন প্রশ্ন থাকলে সেটা করে উত্তর থেকে নিশ্চিত হতে পারেন।
. একই ধরনের কাজ আগে করেছেন সেই অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে বিড করবেন না। প্রতিটি কাজ ভিন্ন, ক্লায়েন্টের চাহিদা ভিন্ন। অনেক উদাহরন পাবেন যেখানে ক্লায়েন্ট একবার কাজ করানোর পর আবারও সেকাজ করাতে চান। ঠিক কি কারনে সেটা করাচ্ছেন জানুন।
. সকলের আগে বিড করবেন না। অন্তত নতুন অবস্থায়। অন্যরা বিড করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, তাদের বিডগুলি দেখুন, তার ওপর ভিত্তি করে বিড করুন।
. অধিক ভিড়ের মধ্যে যাবেন না। সাধারনত কোন কাজে বেশি টাকার বিষয় থাকলে সেখানে বেশি মানুষ বিড করে। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে বেশি দক্ষতার ফ্রিল্যান্সারের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। বরং এমন কাজ খোজ করুন যেখানে প্রতিযোগি কম, সেখানে তুলনামুলক সহজে কাজ পাবেন।
. অল্প সময়ের কাজে বিড করবেন না। আপনার দিক থেকে হয়ত সময়ের হিসেবে গড়মিল হওয়ার সম্ভাবনা নেই কিন্তু বহু কারনে সময়মত কাজ করা সম্ভব নাও হতে পারে। এমনকি বিদ্যুত বা ইন্টারনেটের সমস্যার মত কারনেই। যথেষ্ট পরিমান সময় থাকলে তবেই বিড করুন।
. অতিরিক্ত কাজের জন্য বিড করবেন না। আপনার হাতে যদি অন্য কাজ থাকে সেটা শেষ না করে অন্য কাজ হাতে না নেয়াই ভাল।
. সবচেয়ে কম বিড করবেন না। অনেকে কাজ পাওয়ার জন্য দাম কমানোকে গুরুত্বপুর্ন মনে করতে পারেন। ক্লায়েন্ট সাধারনত সবচেয়ে কম টাকায় কাজ করান না, বরং তাকে দুর্বল মনে করেন।
. নিজের দক্ষতার চেয়ে বেশি কাজের জন্য বিড করবেন না। অনেক কাজেই দক্ষতা যাচাইয়ের কাজ কঠিন। তবুও, যিনি ১০ বছর কিংবা বেশি সময় ধরে কাজ করছেন তারসাথে ২/১ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রতিযোগিতা করা কঠিন। অভিজ্ঞতাকে দক্ষতার একটি বড় অংশ মনে করুন।
কথাগুলি যত সহজে বলা হল বাস্তবে প্রয়োগ করা ততটা সহজ না নিশ্চয়ই। বরং বিষয়টি এভাবে দেখা যেতে পারে, আপনি একমাসে কতগুলি বিড করেছেন, তাদের কোনটির ফল কি হয়েছে এধরনের মাসিক হিসেব রাখুন। এথেকে অনায়াসে বের করতে পারবেন আপনার সাফল্য কিভাবে আসতে পারে।
কোন কোন প্রতিস্ঠানের নিয়মের বাইরে হলেও আরেকটি পন্থা অবলম্বন করতে পারেন। একাধিক একাউন্ট ব্যবহার করে কাজকেও সেভাবে ভাগ করে বিড করা। ভিন্ন ভিন্ন একাউন্টের হিসেব ভিন্নভিন্ন ভাবে রাখলে একসময় ধারনা হবে আপনার সফলতা কোন পথে।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
- ক্রাউডসোর্সিং এবং অনলাইন চাকরী
- ফ্রিল্যান্সারে লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার পদ্ধতি
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর
- ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি
- ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২
- ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ
- ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা
- অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভালমন্দ
- ইন্টারনেটে এখনই আয় শুরু করবেন যেভাবে ক্লিকসেন্স পিটিসি
- ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন
- পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়
- অনলাইন ডাটাএন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা
- ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন
- এলার্ট পে একাউন্ট কিভাবে তৈরী করবেন
- ইমেইল প্রসেসিং জব কতটা নির্ভরযোগ্য
- ক্লিক করে আয়ের সাইট পিটিসি-বক্স
- পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্সে কাজ যোগ করা হয়েছে
- সহজে আয়ের জন্য অনলাইন সার্ভে
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ
- ইন্টারনেটে সহজে আয়ের জন্য ফাষ্ট টু আর্ন এফিলিয়েশন
No comments:
Post a Comment