ইন্টারনেট থেকে আয়ের বহু পথ রয়েছে এবং সেগুলি নিয়ে আলোচনা চলছে বেশ কিছুদিন ধরেই। ক্রমেই আরো বেশি মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছেন এই বিষয়ে। অনেকে একে অর্থনৈতিক উন্নতির চাবিকাঠি বলে উল্লেখ করছেন।
বাংলা-টিউটর সাইটের মুল্য লক্ষ্য যারা ব্যক্তিগতভাবে কাজ করতে চান তাদের নিয়ে। অন্য কাজের পাশাপাশি ইন্টারনেট থেকে অতিরিক্ত আয়ের পথ তৈরী করা, কিংবা পুরোপুরি পেশা হিসেবে ব্যবহারের জন্য যাকিছু প্রস্তুতি প্রয়োজন সে বিষয়ে পরামর্শ দেয়া। সেকারনে ইন্টারনেট থেকে আয়ের ভাল দিকগুলির পাশাপাশি আপনি যেন সমস্যার সম্মুখিন না হন সেবিষয়েও উল্লেখ থাকা প্রয়োজন। ইন্টারনেট থেকে আয়ের সময় আপনি যেভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন সেগুলি জেনে নিন।
. ঠকবাজি থেকে সাবধান থাকুন
ইন্টারনেটে ঠকবাজের অভাব নেই। এখানে নিজের পরিচয় না জানিয়ে অন্যের কাছে টাকা নেয়া যায় সেকারনে সেউ ঠকালেও আপনার খুব বেশি করার থাকে না। বরং সাবধান থাকাই ভাল।
ইন্টারনেটে ঠকবাজি বিভিন্ন ধরনের হয়। পিটিসি সাইটে আপনাকে বলতে পারে প্রতিবার ক্লিক করে ৫ ডলার পাবেন, মাসে অনায়াসে হাজার ডলার আয় করবেন। বাস্তবতা হচ্ছে পিটিসি সাইট চলে বিজ্ঞাপনের টাকায়। কেউ পিটিসি বিজ্ঞাপনের জন্য এত টাকা দেয় না। যদি ক্লিকপ্রতি ২ সেন্টের বেশি দেয়ার কথা বলে তাহলে ধরে নেবেন সেখানে সমস্যা আছে।
আপনি টাকা দিয়ে সদস্য হলে খুব সহজে আয়ের সুযোগ পাবেন, এটা আরেক ধরনের ঠকবাজি। ইন্টারনেটে কোন ধরনের আয়ের জন্যই সাধারনত টাকা দিয়ে সদস্য হতে হয় না। কিছু প্রতিস্ঠানে টাকা দিয়ে সদস্য হলে সহজে ডাটা এন্টির মত কাজ পাওয়া যায় একথা ঠিক, তাহলেও নিশ্চিত না হয়ে সেখানে সদস্য না হওয়াই ভাল। বরং বিনা টাকায় যেখানে কাজ পাওয়া যায় (কম টাকা হলেও) সেখানে কাজ করুন।
আপনি লটারীতে কয়েক লক্ষ ডলার বা পাউন্ড পেয়েছেন, নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন, এমন ইমেইল কি কখনো পেয়েছেন ? ইন্টারনেটে এটা সাধারন ঠকবাজি ব্যবসা। আপনাকে বলা হবে টাকা পাঠানোর জন্য আপনাকে কিছু টাকা দিতে হবে। যা দেবেন সেটাই তাদের লাভ। কখনো এধরনের মেইলের উত্তর দেবেন না। আপনি যে লটারীতে অংশ নেননি তার পুরস্কার আপনি পেতে পারেন না। যেখানে সেখানে নিজের ইমেইল এড্রেস দেবেন না।
ইন্টারনেটে ঠকবাজের অভাব নেই। এখানে নিজের পরিচয় না জানিয়ে অন্যের কাছে টাকা নেয়া যায় সেকারনে সেউ ঠকালেও আপনার খুব বেশি করার থাকে না। বরং সাবধান থাকাই ভাল।
ইন্টারনেটে ঠকবাজি বিভিন্ন ধরনের হয়। পিটিসি সাইটে আপনাকে বলতে পারে প্রতিবার ক্লিক করে ৫ ডলার পাবেন, মাসে অনায়াসে হাজার ডলার আয় করবেন। বাস্তবতা হচ্ছে পিটিসি সাইট চলে বিজ্ঞাপনের টাকায়। কেউ পিটিসি বিজ্ঞাপনের জন্য এত টাকা দেয় না। যদি ক্লিকপ্রতি ২ সেন্টের বেশি দেয়ার কথা বলে তাহলে ধরে নেবেন সেখানে সমস্যা আছে।
আপনি টাকা দিয়ে সদস্য হলে খুব সহজে আয়ের সুযোগ পাবেন, এটা আরেক ধরনের ঠকবাজি। ইন্টারনেটে কোন ধরনের আয়ের জন্যই সাধারনত টাকা দিয়ে সদস্য হতে হয় না। কিছু প্রতিস্ঠানে টাকা দিয়ে সদস্য হলে সহজে ডাটা এন্টির মত কাজ পাওয়া যায় একথা ঠিক, তাহলেও নিশ্চিত না হয়ে সেখানে সদস্য না হওয়াই ভাল। বরং বিনা টাকায় যেখানে কাজ পাওয়া যায় (কম টাকা হলেও) সেখানে কাজ করুন।
আপনি লটারীতে কয়েক লক্ষ ডলার বা পাউন্ড পেয়েছেন, নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন, এমন ইমেইল কি কখনো পেয়েছেন ? ইন্টারনেটে এটা সাধারন ঠকবাজি ব্যবসা। আপনাকে বলা হবে টাকা পাঠানোর জন্য আপনাকে কিছু টাকা দিতে হবে। যা দেবেন সেটাই তাদের লাভ। কখনো এধরনের মেইলের উত্তর দেবেন না। আপনি যে লটারীতে অংশ নেননি তার পুরস্কার আপনি পেতে পারেন না। যেখানে সেখানে নিজের ইমেইল এড্রেস দেবেন না।
. অর্থ লেনদেনে সাবধান থাকুন
ইন্টারনেটে যেভাবেই আয় করুন না কেন, আপনার ক্যাশ টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। বড়জোর ব্যাংকচেক পেতে পারেন।
কোন প্রতিস্ঠানে কাজ করার আগে খোজ নিন টাকা কিভাবে টাকা দেয়। আপনার সেগুলি ব্যবহারের সুযোগ আছে কি-না। প্রায় সমস্ত প্রতিস্ঠানই পেপল ব্যবহার করে, আপনি বাংলাদেশ থেকে পেপল ব্যবহার করতে পারেন না। আপনার ব্যবহারের উপোযোগি কোন ব্যবস্থা যদি না থাকে তাহলে সেখানে কাজ করবেন না (যদি টাকা পাওয়ার ইচ্ছে থাকে)। বাংলাদেশ সরকার চান না আপনি সেখানে কাজ করে টাকা উপার্জন করুন।
অনেক সময়ই মানিবুকারস কিংবা এলার্ট পে এর মত অনলাইন লেনদেন ব্যবস্থা ব্যবহার করতে হয়। বাংলাদেশে এদুটি ব্যবহার করা যায়। এগুলি ব্যবহারের সময় একাউন্টে বেশি টাকা জমা রাখবেন না। একে অন্য একাউন্টে সরিয়ে রাখুন। আপনার একাউন্টের নাম এবং পাশওয়ার্ড যে কোন সময় চুরি হতে পারে, সে সমস্ত টাকা উঠিয়ে নিতে পারে।
সব যায়গায় একই নাম-পাশওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না। একেবারে সরল পাশওয়ার্ড (যেমন কারো নাম) ব্যবহার করবেন না। নিয়মিতভাবে পাশওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
ইন্টারনেটে যেভাবেই আয় করুন না কেন, আপনার ক্যাশ টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। বড়জোর ব্যাংকচেক পেতে পারেন।
কোন প্রতিস্ঠানে কাজ করার আগে খোজ নিন টাকা কিভাবে টাকা দেয়। আপনার সেগুলি ব্যবহারের সুযোগ আছে কি-না। প্রায় সমস্ত প্রতিস্ঠানই পেপল ব্যবহার করে, আপনি বাংলাদেশ থেকে পেপল ব্যবহার করতে পারেন না। আপনার ব্যবহারের উপোযোগি কোন ব্যবস্থা যদি না থাকে তাহলে সেখানে কাজ করবেন না (যদি টাকা পাওয়ার ইচ্ছে থাকে)। বাংলাদেশ সরকার চান না আপনি সেখানে কাজ করে টাকা উপার্জন করুন।
অনেক সময়ই মানিবুকারস কিংবা এলার্ট পে এর মত অনলাইন লেনদেন ব্যবস্থা ব্যবহার করতে হয়। বাংলাদেশে এদুটি ব্যবহার করা যায়। এগুলি ব্যবহারের সময় একাউন্টে বেশি টাকা জমা রাখবেন না। একে অন্য একাউন্টে সরিয়ে রাখুন। আপনার একাউন্টের নাম এবং পাশওয়ার্ড যে কোন সময় চুরি হতে পারে, সে সমস্ত টাকা উঠিয়ে নিতে পারে।
সব যায়গায় একই নাম-পাশওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না। একেবারে সরল পাশওয়ার্ড (যেমন কারো নাম) ব্যবহার করবেন না। নিয়মিতভাবে পাশওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
. ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবধান থাকুন
ইন্টারনেটে আয়ের খোজ করতে বিভিন্ন ধরনের সাইটে যাওয়া প্রয়োজন হতে পারে। কোন সাইট ব্যবহারের সময় নিজেকে প্রশ্ন করুন, সেটা কি আপনার উপকার করছে না-কি অপকার করছে। অনেক সাইটে ভিজিটত করলে আপনার কম্পিউটারে স্পাইঅয়্যার থেকে শুরু করে নানাধরনের ক্ষতিকর সফটঅয়্যার (ভাইরাস) ইনষ্টল হতে পারে। আপনার কম্পিউটারের তথ্য (পাশওয়ার্ডসহ) তাদের কাছে যেতে পারে এর মাধ্যমে। সাধারনত হ্যাকিং সাইট, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি সাইটে এধরনের সমস্যা বেশি হয়। এধরনের সাইট থেকে দুরে থাকতে চেষ্টা করুন।
সবসময় এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এভাষ্ট/আভিরা এর মত বিনামুল্যের এন্টিভাইরাসও ভাল কাজ করে।
ইন্টারনেটে আয়ের সাথে সময়ের সরাসরি সম্পর্ক। আয়ের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে যত সময় দেবেন আয় তত বেশি, অন্যদিকে সময় বেশি দেয়ার অর্থ আয় কমে যাওয়া। সরাসরি আপনার আয়ের পক্ষে কাজ দেয় এমন সাইটে যোগাযোগ করুন, যেখান থেকে দক্ষতা বাড়ানো যায়, পরামর্শ পাওয়া যায় এমন সাইটগুলির সদস্য হোন। কিছুদিনের মধ্যেই বেশকিছু সাইট পেয়ে যাবেন যেগুলির বাইরে সাধারনত যাওয়া প্রয়োজন হবে না।
ইন্টারনেটে আয়ের খোজ করতে বিভিন্ন ধরনের সাইটে যাওয়া প্রয়োজন হতে পারে। কোন সাইট ব্যবহারের সময় নিজেকে প্রশ্ন করুন, সেটা কি আপনার উপকার করছে না-কি অপকার করছে। অনেক সাইটে ভিজিটত করলে আপনার কম্পিউটারে স্পাইঅয়্যার থেকে শুরু করে নানাধরনের ক্ষতিকর সফটঅয়্যার (ভাইরাস) ইনষ্টল হতে পারে। আপনার কম্পিউটারের তথ্য (পাশওয়ার্ডসহ) তাদের কাছে যেতে পারে এর মাধ্যমে। সাধারনত হ্যাকিং সাইট, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি সাইটে এধরনের সমস্যা বেশি হয়। এধরনের সাইট থেকে দুরে থাকতে চেষ্টা করুন।
সবসময় এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এভাষ্ট/আভিরা এর মত বিনামুল্যের এন্টিভাইরাসও ভাল কাজ করে।
ইন্টারনেটে আয়ের সাথে সময়ের সরাসরি সম্পর্ক। আয়ের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে যত সময় দেবেন আয় তত বেশি, অন্যদিকে সময় বেশি দেয়ার অর্থ আয় কমে যাওয়া। সরাসরি আপনার আয়ের পক্ষে কাজ দেয় এমন সাইটে যোগাযোগ করুন, যেখান থেকে দক্ষতা বাড়ানো যায়, পরামর্শ পাওয়া যায় এমন সাইটগুলির সদস্য হোন। কিছুদিনের মধ্যেই বেশকিছু সাইট পেয়ে যাবেন যেগুলির বাইরে সাধারনত যাওয়া প্রয়োজন হবে না।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য রীতিমত ধৈয্যের পরীক্ষা দিতে হয়। ভাল দিক হচ্ছে এতে সাফল্য নিশ্চিত। অভিজ্ঞতা যত বাড়বে, দক্ষতা যত বাড়বে আয় তারসাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে। একই কথা ব্লগ-ওয়েব সাইটের ক্ষেত্রেও। যত দিন যাবে ব্লগের পরিচিতি তত বাড়বে, সাথে বাড়বে আয়।
সাধারন কিছু বুদ্ধি খাটিয়ে আপনি ইন্টারনেট থেকে আয়ে সফল হতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
- ক্রাউডসোর্সিং এবং অনলাইন চাকরী
- ফ্রিল্যান্সারে লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার পদ্ধতি
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর
- ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি
- ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২
- ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ
- ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা
- অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভালমন্দ
- ইন্টারনেটে এখনই আয় শুরু করবেন যেভাবে ক্লিকসেন্স পিটিসি
- ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন
- পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়
- অনলাইন ডাটাএন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা
- ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন
- এলার্ট পে একাউন্ট কিভাবে তৈরী করবেন
- ইমেইল প্রসেসিং জব কতটা নির্ভরযোগ্য
- ক্লিক করে আয়ের সাইট পিটিসি-বক্স
- পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্সে কাজ যোগ কমা হয়েছে
- সহজে আয়ের জন্য অনলাইন সার্ভে
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ
- ইন্টারনেটে সহজে আয়ের জন্য ফাষ্ট টু আর্ন এফিলিয়েশন
apni j bollen j alert pay,moneybokers account atk rakhben na.onno kothao soriye rakhben..onno kothao ta kothay???okhane ki tk churi jabe na..?????
ReplyDeleteব্যাংকের একাউন্টে পাঠিয়ে দেবেন।
Delete