সবচেয়ে ভাল ছাত্র সবসময় সবচেয়ে ভাল ফল করে না। জানা এক বিষয় আর পরীক্ষার সময় সেটা প্রকাশ করা ভিন্ন বিষয়। ফ্রিল্যান্সারের জন্য কথাটা অনেক বেশি সত্য। আপনি কোন কাজে খুবই দক্ষ তার অর্থ এই না যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সবচেয়ে ভাল করবেন। বরং অনেকে কাজের দক্ষতায় মধ্যম মানের হয়েও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সফল।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি যখন ভাল করতে চান তখন ভালমন্দের পার্থক্য সৃষ্টিকারী এই বিষয়গুলি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার দায়িত্ব ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট রাখা। এজন্য ফ্রিল্যান্সারের সবচেয়ে বড় সম্পদ ক্লায়েন্টকে খুশি করার মানসিকতা। বিপরীতভাবে ক্লায়েন্টের ওপর বা কাজের ওপর বিরক্তি ফ্রিল্যান্সারের সবচেয়ে বড় শত্রু।
এই পোষ্টে নির্দিষ্টভাবে যে বিষয়গুলির দিকে দৃষ্টি দিয়ে ক্লায়েন্ট সন্তুষ্ট রাখতে পারেন সেগুলি উল্লেখ করা হচ্ছে।
. ক্লায়েন্টের উপকার করুন
ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট রাখার সত্যিকারের উপায় এখানে শুরু। প্রথমেই ধরে নিন আপনি এমন কিছু করবেন যারফলে ক্লায়েন্টের উপকার হবে, কাজ করলে টাকা পাওয়া যাবে একথা মনে করে আপনি ক্লায়েন্টকে খুশি করতে পারেন না। ঠিক যেভাবে তার উপকার হবে সেভাবে কাজ করলে তিনি দীর্ঘদিন আপনার কাছে কাজ করাবেন, বিপরীতভাবে তিনি যদি কোনভাবে মনে করেন আপনি তার উপকারের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছেন না তাহলে তিনি অন্য ফ্রিল্যান্সার খোজ করবেন।
ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট রাখার সত্যিকারের উপায় এখানে শুরু। প্রথমেই ধরে নিন আপনি এমন কিছু করবেন যারফলে ক্লায়েন্টের উপকার হবে, কাজ করলে টাকা পাওয়া যাবে একথা মনে করে আপনি ক্লায়েন্টকে খুশি করতে পারেন না। ঠিক যেভাবে তার উপকার হবে সেভাবে কাজ করলে তিনি দীর্ঘদিন আপনার কাছে কাজ করাবেন, বিপরীতভাবে তিনি যদি কোনভাবে মনে করেন আপনি তার উপকারের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছেন না তাহলে তিনি অন্য ফ্রিল্যান্সার খোজ করবেন।
. কাজের যত্ন নিন
ক্লায়েন্টের সাথে আপনার সম্পর্ক কাজ বিষয়ে, ক্লায়েন্টকে আপনি খুশি করতে পারেন শুধুমাত্র কাজ দিয়েই। আপনার কাজকে নিখুত করার চেষ্টা করুন।
ক্লায়েন্টের সাথে আপনার সম্পর্ক কাজ বিষয়ে, ক্লায়েন্টকে আপনি খুশি করতে পারেন শুধুমাত্র কাজ দিয়েই। আপনার কাজকে নিখুত করার চেষ্টা করুন।
. যা করবেন সেটা ক্লায়েন্টকে জানান
কথাটা খুব সরশ মনে হতে পারে। বাস্তবে বহু ফ্রিল্যান্সার সমস্যায় পড়েন ক্লায়েন্টের কাছে যে প্রত্যাসা তৈরী করেন সেটা পুরন করতে না পেরে। কাজ বিষয়ে অথবা সময় বা অর্থ বিষয়ে যাই হোক না কেন, ক্লায়েন্টকে আগেই জানিয়ে দিন তিনি আপনার কাছে কি পেতে পারেন। কখনও ফুলিয়ে-ফাপিয়ে বলবেন না।
কথাটা খুব সরশ মনে হতে পারে। বাস্তবে বহু ফ্রিল্যান্সার সমস্যায় পড়েন ক্লায়েন্টের কাছে যে প্রত্যাসা তৈরী করেন সেটা পুরন করতে না পেরে। কাজ বিষয়ে অথবা সময় বা অর্থ বিষয়ে যাই হোক না কেন, ক্লায়েন্টকে আগেই জানিয়ে দিন তিনি আপনার কাছে কি পেতে পারেন। কখনও ফুলিয়ে-ফাপিয়ে বলবেন না।
. প্রশ্ন করুন
ক্লায়েন্টকে প্রশ্ন করতে ইতস্তত করবেন না। যারা আউটসোর্সিং কাজ করান তাদের সাথে সামনাসামনি কথা বলার সুযোগ নেই, ফলে যোগাযোগের কিছুটা সমস্যা হতেই পারে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার দায়িত্ব কোন বিষয় স্পষ্ট না হলে প্রশ্ন করা। সাধারনত এতে তারা বিরক্ত হন না, বরং আপনার আগ্রহ দেখে খুশি হন। তাইবলে অবশ্য অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করবেন না। তিনি যদি কোনভাবে প্রকাশ করেন তিনি ব্যস্ত আছেন তাহলেও এবিষয়ে শতর্ক থাকুন।
ক্লায়েন্টকে প্রশ্ন করতে ইতস্তত করবেন না। যারা আউটসোর্সিং কাজ করান তাদের সাথে সামনাসামনি কথা বলার সুযোগ নেই, ফলে যোগাযোগের কিছুটা সমস্যা হতেই পারে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার দায়িত্ব কোন বিষয় স্পষ্ট না হলে প্রশ্ন করা। সাধারনত এতে তারা বিরক্ত হন না, বরং আপনার আগ্রহ দেখে খুশি হন। তাইবলে অবশ্য অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করবেন না। তিনি যদি কোনভাবে প্রকাশ করেন তিনি ব্যস্ত আছেন তাহলেও এবিষয়ে শতর্ক থাকুন।
. গতি ঠিক রাখুন
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল করার জন্য সময় হিসেব করে, দ্রুততার সাথে কাজ করতে হয়। শুধুমাত্র কন্ট্রাক্টের কাজই না, সেইসাথে নিজস্ব ব্লগ, তথ্য সংগ্রহ, বই বা ব্লগ পড়া, নিজেকে আরো দক্ষ করা, সবকিছুই করতে হয় সময়মত এবং দ্রুততার সাথে।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল করার জন্য সময় হিসেব করে, দ্রুততার সাথে কাজ করতে হয়। শুধুমাত্র কন্ট্রাক্টের কাজই না, সেইসাথে নিজস্ব ব্লগ, তথ্য সংগ্রহ, বই বা ব্লগ পড়া, নিজেকে আরো দক্ষ করা, সবকিছুই করতে হয় সময়মত এবং দ্রুততার সাথে।
. ক্ষমা চাইবেন না
অতিরিক্ত নমনিয়তা দেখাতে গিয়ে ক্রমাগত সরি বলবেন না। বরং এমনভাবে কাজ করুন যেখানে আপনার কোন ত্রুটি থাকবে না। আপনার দিকে সমস্যা না হলে কাজের ফি চাওয়া বা প্রশ্ন করা আপনার অধিকার। সেখানে মাথা নিচু করার কোন কারন নেই।
অতিরিক্ত নমনিয়তা দেখাতে গিয়ে ক্রমাগত সরি বলবেন না। বরং এমনভাবে কাজ করুন যেখানে আপনার কোন ত্রুটি থাকবে না। আপনার দিকে সমস্যা না হলে কাজের ফি চাওয়া বা প্রশ্ন করা আপনার অধিকার। সেখানে মাথা নিচু করার কোন কারন নেই।
. সময় নষ্ট করবেন না
কাজে ব্যস্ততার কারনে অনেক ফ্রিল্যান্সার ভুলে যান কাজের বাইরের ইন্টারনেট জগতের কথা। বিভিন্ন ব্লগ, ফোরাম ইত্যাদি থেকে এমন তথ্য পেতে পারেন যা আপনার কাজকে অনেক সহজ করবে, ভুল সংশোধনে সাহায্য করবে। যখন কাজের চাপ কম থাকে তখন এদিকে সময় ব্যয় করুন। বিভিন্ন ব্লগ বা ফোরামে যোগাযোগ রাখুন।
কাজে ব্যস্ততার কারনে অনেক ফ্রিল্যান্সার ভুলে যান কাজের বাইরের ইন্টারনেট জগতের কথা। বিভিন্ন ব্লগ, ফোরাম ইত্যাদি থেকে এমন তথ্য পেতে পারেন যা আপনার কাজকে অনেক সহজ করবে, ভুল সংশোধনে সাহায্য করবে। যখন কাজের চাপ কম থাকে তখন এদিকে সময় ব্যয় করুন। বিভিন্ন ব্লগ বা ফোরামে যোগাযোগ রাখুন।
. লাভের কথা মাথায় রাখুন
কোন কাজে কতটুকু লাভ হচ্ছে হিসেব করুন। প্রত্যেকেরই লক্ষ উপার্জন করা। কাজের সময়, শ্রম এবং লাভ সবকিছু বিবেচনা করে ঠিক করুন কোনদিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন, কোথায় কম সময় দেবেন। আপনি নিশ্চয়ই লাভ ছাড়া কাজ করতে চান না।
কোন কাজে কতটুকু লাভ হচ্ছে হিসেব করুন। প্রত্যেকেরই লক্ষ উপার্জন করা। কাজের সময়, শ্রম এবং লাভ সবকিছু বিবেচনা করে ঠিক করুন কোনদিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন, কোথায় কম সময় দেবেন। আপনি নিশ্চয়ই লাভ ছাড়া কাজ করতে চান না।
. প্রচার বাড়ান
যে কোন ব্যবসার জন্য প্রচার প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজের প্রচার বাড়ানোর জন্য ব্লগ তৈরী করুন বা ফেসবুক-টুইটারের মত নেটওয়ার্ক ব্যবহগার করুন, ফোরামে অংশ নিন, অন্যের ব্লগে মন্তব্য লিখুন বা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পরামর্শ দিন। এই সবকিছুই আপনার পরিচিতি বাড়াতে সহায়তা করবে, ফলে কাজ পাওয়া এবং করা সহজ হবে।
যে কোন ব্যবসার জন্য প্রচার প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজের প্রচার বাড়ানোর জন্য ব্লগ তৈরী করুন বা ফেসবুক-টুইটারের মত নেটওয়ার্ক ব্যবহগার করুন, ফোরামে অংশ নিন, অন্যের ব্লগে মন্তব্য লিখুন বা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পরামর্শ দিন। এই সবকিছুই আপনার পরিচিতি বাড়াতে সহায়তা করবে, ফলে কাজ পাওয়া এবং করা সহজ হবে।
. নিয়মিত কাজের দিকে দৃষ্টি দিন
যে ক্লায়েন্টের কাজ একবার করেছেন পরবর্তীতে তার কাজ করা তুলনামুলক সহজ। অন্য ক্লায়েন্টের একই ধরনের কাজ করাও তুলনামুলক সহজ। যে কাজ করেছেন তারসাথে মিল রেখে কাজের জন্য যোগাযোগ করুন। ক্লায়েন্টকে এতটাই সন্তুষ্ট রাখুন যেন তিনি নিজে থেকে আপনাকে খোজ করেন।
যে ক্লায়েন্টের কাজ একবার করেছেন পরবর্তীতে তার কাজ করা তুলনামুলক সহজ। অন্য ক্লায়েন্টের একই ধরনের কাজ করাও তুলনামুলক সহজ। যে কাজ করেছেন তারসাথে মিল রেখে কাজের জন্য যোগাযোগ করুন। ক্লায়েন্টকে এতটাই সন্তুষ্ট রাখুন যেন তিনি নিজে থেকে আপনাকে খোজ করেন।
ফ্রিল্যান্সিং এক ধরনের জীবনযাপন পদ্ধতি। যখন নিজেকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ধরে নেবেন তখন থেকেই আপনার দিনের প্রতিটি সময় হিসেব করে চলা প্রয়োজন। সত্যিকারের সাফল্য পেতে পারেন এভাবেই।
এবিষয়ে আপনার কোন অভিজ্ঞতার কথা মন্তব্য লিখে জানাতে পারেন অন্যদের।ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
- ক্রাউডসোর্সিং এবং অনলাইন চাকরী
- ফ্রিল্যান্সারে লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার পদ্ধতি
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর
- ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি
- ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন
- বাংলাদেশে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২
- ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ
- ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা
- অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভালমন্দ
- ইন্টারনেটে এখনই আয় শুরু করবেন যেভাবে ক্লিকসেন্স পিটিসি
- ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন
- পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়
- অনলাইন ডাটাএন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা
- ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন
- এলার্ট পে একাউন্ট কিভাবে তৈরী করবেন
- ইমেইল প্রসেসিং জব কতটা নির্ভরযোগ্য
- ক্লিক করে আয়ের সাইট পিটিসি-বক্স
- পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্সে কাজ যোগ করা হয়েছে
- সহজে আয়ের জন্য অনলাইন সার্ভে
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ
- ইন্টারনেটে সহজে আয়ের জন্য ফাষ্ট টু আর্ন এফিলিয়েশন
No comments:
Post a Comment