একজন ফ্রিল্যান্সারের সত্যিকারের সাফল্য নির্ভর করে কিভাবে কাজ নেয়া হয়েছে তার ওপর। তখন আপনি হিসেব করতে পারেন কত টাকায় কি পরিমান কাজ করা লাভজনক। শুরুতে কিংবা বিশেষ অবস্থায় হয়ত জরুরী ভিত্তিতে কাজ পেতে আপনি কম টাকায় বেশি পরিশ্রম করতে পারেন কিন্তু সাধারন নিয়ম হওয়া উচিত আপনি কাজের জন্য যত বেশি মজুরী নিতে পারেন। আপনি নিশ্চয়ই জানেন যারা ভাল দরদাম করতে পারেন তারা কমদামে ভাল জিনিষ কেনার সুবিধে পান। আপনি বিষয়টি পছন্দ করুন বা নাই করুন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ নেয়ার পদ্ধতিই এমন। আপনাকে কাজ এবং মুল্য দুটি হিসেব করে ঠিক করে নিতে হবে।
সাধারনভাবে ফ্রিল্যান্সার এই বিষয়ে বেশকিছু ভুল করেন। যারা এবিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তাদের পরামর্শ কি জেনে নেয়া যাক।
. বেশি টাকা দেখে চমকাবেন না
কাজের মোট মুল্য কত টাকা দেখে আপনি অত্যন্ত আগ্রহি হলেন এটা খুবই স্বাভাবিক। হয়ত পুরো কাজটি যাচাই করাও প্রয়োজন বোধ করলেন না। এতে আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। যিনি কাজের মুল্য ঠিক করেছেন তিনি যথেষ্ট হিসেব করে কাজটি করেছেন, ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সেই কাজের জন্য সময় এবং শ্রম প্রয়োজন অনেক বেশি।
কাজেই শুধুমাত্র অর্থ দিয়ে কাজ হিসেব করবেন না। পুরো কাজের জন্য সময় বিবেচনা করুন। এক কাজে ৫০০ ডলার আর ৫ কাজে ৫০০ ডলার, অর্থ হিসেবে একই। কোনটি সহজ বিবেচনা করে নিন।
কাজের মোট মুল্য কত টাকা দেখে আপনি অত্যন্ত আগ্রহি হলেন এটা খুবই স্বাভাবিক। হয়ত পুরো কাজটি যাচাই করাও প্রয়োজন বোধ করলেন না। এতে আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। যিনি কাজের মুল্য ঠিক করেছেন তিনি যথেষ্ট হিসেব করে কাজটি করেছেন, ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সেই কাজের জন্য সময় এবং শ্রম প্রয়োজন অনেক বেশি।
কাজেই শুধুমাত্র অর্থ দিয়ে কাজ হিসেব করবেন না। পুরো কাজের জন্য সময় বিবেচনা করুন। এক কাজে ৫০০ ডলার আর ৫ কাজে ৫০০ ডলার, অর্থ হিসেবে একই। কোনটি সহজ বিবেচনা করে নিন।
. স্বপ্ল সময়ে শেষ করার কাজ নেবেন না
কাজ শেষ করার জন্য সময় যদি একেবারেই কম থাকে তাহলে সেকাজ এড়িয়ে চলুন। এধরনের কাজ নেয়ার ফলে আপনার যে সমস্যাগুলি হতে পারে তা হচ্ছে, সেই কাজের পেছনে পুরো সময় ব্যয় করতে হবে। অন্য জরুনী কাজ থাকলে সেটা বাদ দিতে হবে। তাড়াহুড়ার কাজে সমস্যা বেশি হয়, সমস্যা হলে সমাধানের সুযোগ পাবেন না এবং খুব বেশি এধরনের কাজ করলে আপনার ওপর কাজের চাপ খুব বেশি হবে।
কাজ শেষ করার জন্য সময় যদি একেবারেই কম থাকে তাহলে সেকাজ এড়িয়ে চলুন। এধরনের কাজ নেয়ার ফলে আপনার যে সমস্যাগুলি হতে পারে তা হচ্ছে, সেই কাজের পেছনে পুরো সময় ব্যয় করতে হবে। অন্য জরুনী কাজ থাকলে সেটা বাদ দিতে হবে। তাড়াহুড়ার কাজে সমস্যা বেশি হয়, সমস্যা হলে সমাধানের সুযোগ পাবেন না এবং খুব বেশি এধরনের কাজ করলে আপনার ওপর কাজের চাপ খুব বেশি হবে।
. ক্লায়েন্ট কম টাকায় কাজ করাতে চায় ধরে নেবেন না
অনেকেই ধরে নেন ক্লায়েন্ট এর মুল লক্ষ হচ্ছে সবচেয়ে কম টাকায় কাজ করানো। সেকারনে অন্যরা যে দাম চেয়েছে তারচেয়ে কম টাকায় কাজ পেতে চেষ্টা করেন। একটু ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন যিনি কাজ পেয়েছেন তিনি সবচেয়ে কম টাকা চাননি। বরং যিনি সবচেয়ে কম টাকায় কাজ করতে চেয়েছেন তিনি কাজ পাননি।
সবসময় নিজের মান বজায় রেখে মুল্য ঠিক করুন।
অনেকেই ধরে নেন ক্লায়েন্ট এর মুল লক্ষ হচ্ছে সবচেয়ে কম টাকায় কাজ করানো। সেকারনে অন্যরা যে দাম চেয়েছে তারচেয়ে কম টাকায় কাজ পেতে চেষ্টা করেন। একটু ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন যিনি কাজ পেয়েছেন তিনি সবচেয়ে কম টাকা চাননি। বরং যিনি সবচেয়ে কম টাকায় কাজ করতে চেয়েছেন তিনি কাজ পাননি।
সবসময় নিজের মান বজায় রেখে মুল্য ঠিক করুন।
. কাজের সঠিক চুক্তি না করা
ক্লায়েন্টের সাথে আপনার যে শর্ত সেগুলি স্পষ্ট না করে কাজ নেবেন না। কখনো কখনো এই সামান্য কারনে আপনার শ্রম অনেক বেড়ে যেতে পারে। এমনকি ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজেও স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুন বেশি সময় লাগতে পারে যদি আগেই ঠিক করে না নেন কতবার পরিবর্তন করলে কি পরিমান খরচ বাড়বে।
এছাড়া কাজ শেষ হওয়ার পর কোন পরিবর্তন হলে সেজন্য অর্থের পরিমান থেকে শুরু করে কোন মাধ্যমে টাকা দেয়া হবে কিংবা কাজ সময়মত শেষ না হলে জরিমানার পরিমান ইত্যাদি সবকিছুই আগে ঠিক করে নেয়া উচিত।
ক্লায়েন্টের সাথে আপনার যে শর্ত সেগুলি স্পষ্ট না করে কাজ নেবেন না। কখনো কখনো এই সামান্য কারনে আপনার শ্রম অনেক বেড়ে যেতে পারে। এমনকি ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজেও স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুন বেশি সময় লাগতে পারে যদি আগেই ঠিক করে না নেন কতবার পরিবর্তন করলে কি পরিমান খরচ বাড়বে।
এছাড়া কাজ শেষ হওয়ার পর কোন পরিবর্তন হলে সেজন্য অর্থের পরিমান থেকে শুরু করে কোন মাধ্যমে টাকা দেয়া হবে কিংবা কাজ সময়মত শেষ না হলে জরিমানার পরিমান ইত্যাদি সবকিছুই আগে ঠিক করে নেয়া উচিত।
. কোনধরনের সমঝোতা ছাড়া কাজ নেবেন না
যে দোকানে দরদাম করতে হয় সে দোকানে আমি নিজে কিছু কিনি না। আপনি যদি এই নিয়মে চলতে পছন্দ করেন তাহলে হয়ত ক্লায়েন্টের সাথে সমঝোতা বিষয়টি পছন্দ করবেন না। একই মানষিকতার ক্লায়েন্ট হলে তিনি নিজে থেকেই আপনার বিষয় দেখবেন। সবাই সেটা করবেন এমন কথা নেই।
যত অপছন্দই করুন, কিছু মৌলিক বিষয় ঠিক করে নিন।
যে দোকানে দরদাম করতে হয় সে দোকানে আমি নিজে কিছু কিনি না। আপনি যদি এই নিয়মে চলতে পছন্দ করেন তাহলে হয়ত ক্লায়েন্টের সাথে সমঝোতা বিষয়টি পছন্দ করবেন না। একই মানষিকতার ক্লায়েন্ট হলে তিনি নিজে থেকেই আপনার বিষয় দেখবেন। সবাই সেটা করবেন এমন কথা নেই।
যত অপছন্দই করুন, কিছু মৌলিক বিষয় ঠিক করে নিন।
ফ্রিল্যান্সাররা এর বাইরে আরো অনেক ধরনের ভুল সবসময়ই করেন। এর উত্তরে বরং প্রচলিত কথাটি স্মরন করুন, ভুল থেকেই মানুষ শেখে। ফ্রিল্যান্সিং এর ভুলগুলি থেকে সাবধান হতে দুবছর সময় লাগে বলে বলা হয়। যারা অন্যকে বেশি বিশ্বাস করেন তাদের কারো ক্ষেত্রে আরো বেশি সময় লাগতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী
কিভাবে ইমেইল একাউন্ট তৈরী করবেন
ব্লগার বনাম ওয়ার্ডপ্রেস
ওয়ার্ডপ্রেসে বাংলা ব্যবহার
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, এসইও
বিনামুল্যের ওয়েব হোষ্টিং
ব্লগিং থেকে আয়ের মুলমন্ত্র
ফ্রিল্যান্স রাইটারদের সেরা ১০ ব্লগ
ব্লগ লিখুন হলিউড ষ্টাইলে
ব্লগারে কাষ্টম থিম ব্যবহার
ভাল ব্লগার হওয়ার ৭ উপায়
ভাল ব্লগার বনাম ভাল ভিজিটর
কেন নিজস্ব ব্লগ তৈরী করবেন
বিনামুল্যের ব্লগিং এর জন্য উইবলি
ব্লগারে বাংলা ব্লগ তৈরী
বেশি ভিজিটর পাওয়া এবং ভিজিটর ধরে রাখার উপায়
এডসেন্স ব্যবহার করতে চান ? গুগলের গাইডলাইন মেনে চলুন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সময় যে নিয়ম মেনে চলবেন
ব্লগার ব্লগকে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্যবহার
ফ্রিল্যান্সারের সাধারন কিছু নিয়ম
ব্লগ টাইটেলের ৫ খারাপ উদাহরন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সাবমিট-ষ্টার্ট ব্যবহার করুন
টাকা আয় করুন আমাজন থেকে
ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য অটো রেসপন্ডার ব্যবহার
এফিলিয়েট মাকেটিং এর জন্য লিংকশেয়ার
এফিলিয়েট মার্কেটি সাফল্যের ৫ সুত্র
পেইড ব্লগ রিভিউ এর ভাল-মন্দ
গুগলের নিষেধাজ্ঞা এড়াবেন কিভাবে
যে ১০ কারনে গুগলে সাইট র্যাংকিং বাড়ানো হয়
প্রচারের জন্য সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
ওয়েব ডিজাইনের মুলনীতি ঠিক রাখুন
ফ্রিল্যান্সিং এবং ইন্টারনেটে আয়
- কিভাবে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করবেন
- টাকা কিভাবে হাতে পাবেন
- কিভাবে বেশি কাজ পাবেন
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি
- ফাইল আপলোড করে উপার্জন
- ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য – ১
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ২
- গুগল এডসেন্সর এর অজানা তথ্য - ৩
- পেইড টু ক্লিক, পিটিসি
- রিভিউ লিখে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন
- অন্যের সাইট থেকে উপার্জন
- ই-বুক বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোথায় পাবেন
- গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয়
- এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না
- ইমেইল মার্কেটিং
- বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে
- ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা
- ইন্টারনেটে আয়ের ৫টি সেরা পথ
- ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন
- ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয়
- যে কারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়
- পিটিসি এর অজানা তথ্য
- ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন
- সময় বাচানোর সেরা উপায়
- ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন
- এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা
- ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়
- আস্থা অর্জনের ৩ উপায়
- কম সময়ে বেশি কাজ করা
- ফাইলসার্ভে ফাইল আপলোড করে আয়
- ইন্টারনেটে অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি
- আয় করুন ই-বে থেকে
- ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করা
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ
- কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন
- ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভাল দিক-মন্দ দিক
- ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা
- ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন
- সাফল্যের ৪ সুত্র
- টাকা আয় করুন রিভিউ-মি তে রিভিউ লিখে
- ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান
- আউটসোর্সিং-ক্রাউসসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়
- ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন
- অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার
- ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করার কিছু নিয়ম
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন
- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না
- ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল
- ফ্রিল্যান্সারের ১০ ভয়
- কিভাবে লেখক হবেন
- ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন
- ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা
ব্লগিং এবং ইন্টারনেট
ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী
কিভাবে ইমেইল একাউন্ট তৈরী করবেন
ব্লগার বনাম ওয়ার্ডপ্রেস
ওয়ার্ডপ্রেসে বাংলা ব্যবহার
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, এসইও
বিনামুল্যের ওয়েব হোষ্টিং
ব্লগিং থেকে আয়ের মুলমন্ত্র
ফ্রিল্যান্স রাইটারদের সেরা ১০ ব্লগ
ব্লগ লিখুন হলিউড ষ্টাইলে
ব্লগারে কাষ্টম থিম ব্যবহার
ভাল ব্লগার হওয়ার ৭ উপায়
ভাল ব্লগার বনাম ভাল ভিজিটর
কেন নিজস্ব ব্লগ তৈরী করবেন
বিনামুল্যের ব্লগিং এর জন্য উইবলি
ব্লগারে বাংলা ব্লগ তৈরী
বেশি ভিজিটর পাওয়া এবং ভিজিটর ধরে রাখার উপায়
এডসেন্স ব্যবহার করতে চান ? গুগলের গাইডলাইন মেনে চলুন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সময় যে নিয়ম মেনে চলবেন
ব্লগার ব্লগকে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্যবহার
ফ্রিল্যান্সারের সাধারন কিছু নিয়ম
ব্লগ টাইটেলের ৫ খারাপ উদাহরন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সাবমিট-ষ্টার্ট ব্যবহার করুন
টাকা আয় করুন আমাজন থেকে
ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য অটো রেসপন্ডার ব্যবহার
এফিলিয়েট মাকেটিং এর জন্য লিংকশেয়ার
এফিলিয়েট মার্কেটি সাফল্যের ৫ সুত্র
পেইড ব্লগ রিভিউ এর ভাল-মন্দ
গুগলের নিষেধাজ্ঞা এড়াবেন কিভাবে
যে ১০ কারনে গুগলে সাইট র্যাংকিং বাড়ানো হয়
প্রচারের জন্য সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
ওয়েব ডিজাইনের মুলনীতি ঠিক রাখুন
No comments:
Post a Comment